কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল
তুর্কি অনুবাদ এখানে সকল তুর্কি সিরিজ ও মুভি আপলোড করা হয়।
টেলিগ্রাম গ্রুপ লিংকঃ
https://t.me/BDASerieAll
সকল সিরিজ লিংকঃ
https://t.me/BDIAllSeri2071/810
পরিপূর্ন মুসলামান হওয়ার জন্য প্রয়োজন ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা। আর এর জন্য আল্লাহ কি বলেছেন দেখুন- হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। (বাকারা : ২০৮)
Last updated 1 week ago
প্রথম আলোর যে সত্যমিথ্যা রিপোর্টটি উগ্রবাদী হিন্দুদেরদের হাতে একটা রাজনৈতিক হাতিয়ার তুলে দেয়!
এ রিপোর্টটি করা হয় ভারতীয় নিউজের সাপোর্ট হিসেবে। ভাবখানা এমন যে ভারতীয় মিডিয়া যে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে তা আংশিক হলেও সত্য!
প্রথম আলোর 'ভদ্র কন্সপাইরেসি' না বুঝলে এ জাতীর কপালে আরো দূর্দশা আছে।
এ স্ট্যাটাসটা দিতে দেরী হওয়ার কারণ হলো প্রথম আলোর অনুসন্ধানকে নিজস্ব পাল্টা অনুসন্ধানে পরীক্ষা করে দেখা।
আমাদের অনুসন্ধানে আমরা প্রথম আলোকে চ্যালেঞ্জ করতে প্রস্তুত ইনশাআল্লাহ।
~ শাইখুনা হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ
📚 "পড়া মানে জানা"📚। এর কোনো বিকল্প নেই। যতই পড়িবে ততই শিখিবে। প্রচুর পড়াশোনায় ভালো ফলাফল ও জ্ঞান তপস্যা বিদ্যমান। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে উপকারী ও কল্যাণকর জ্ঞান দান করুন (আমিন)।
PDF CH. Join -
https://t.me/+YfPvWt1EpLkyMjg1
কেউ যদি শুধুমাত্র 'সূরা আসর' এর উপরই আমল করে গোটা জীবন কাটিয়ে দেয়, তবুও এই সূরার গুরুত্ব শেষ হবে না।
ইমাম শাফে‘য়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো।’
কী এমন বলা হয়েছে এই ছোট্ট সূরায়?
وَ الۡعَصۡرِ
‘সময়ের কসম।’
আল্লাহ কেন সময়ের কসম করলেন?
সময়কে কেন্দ্র করেই তো সব ঘটে। আমাদের দৈনন্দিন জীবন, উত্থান পতন, দিন রাত। সময়ের ব্যবধানেই অনেক কিছু হয়ে যায়। সময়কে কেন্দ্র করেই ঘুরতে থাকে আমাদের জীবন। কতটা বিস্ময়কর এই সময়! সময়ের গুরুত্ব বোঝাতেই আল্লাহ সময়ের কসম করেছেন। আর আল্লাহ যে জিনিসের কসম করেন, সেটার গুরুত্ব ভাবা যায়!
اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لَفِیۡ خُسۡرٍ
‘নিশ্চয়ই মানুষ ক্ষতির মাঝে নিমজ্জিত।’
যুগে যুগে পুরো মানবজাতিই ক্ষতির মধ্যে ডুবে আছে। একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ধ্বংসের দিকে। তাহলে কি সব মানুষই ক্ষতিগ্রস্থ?
اِلَّا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ تَوَاصَوۡا بِالۡحَقِّ ۬ۙ وَ تَوَاصَوۡا بِالصَّبۡرِ
‘কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।’
আগের আয়াতে আল্লাহ মানুষের যে ক্ষতির কথা বলেছেন, পরের আয়াতে সেই ক্ষতি থেকে উত্তরণের উপায়ও বলে দিয়েছেন।
চার শ্রেণির মানুষ কখনোই ক্ষতিগ্রস্থ নয়। যারা—
- ঈমান আনে।
- সৎকর্ম করে
- পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয়
- পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।
একমাত্র আল্লাহকেই রব্ব হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। আল্লাহর কাছে ফিরে আসে। আল্লাহর কথা শোনে, আল্লাহর দেখানো পথে চলে। আল্লাহ যা বলেছেন, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে। আমল করে। এবং শুধু নিজেকেই পরিপূর্ণ করে না। সবাইকে সত্যটা জানিয়ে দেয়। সকল ধরণের বাধা-বিপত্তিতে দাঁতে দাঁত চেপে ধৈর্যের রশি আঁকড়ে ধরে।
আগামীকাল ১২টায় আমিও থাকব গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে,হে প্রিয় কওমি তারুণ্য আসুন সবাই একসাথে মিলিত হই,মাদ্রাসা স্কুল ভেদাভেদ নাই আমরা সবাই ভাই ভাই!
-মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী
আলীগ হলো হেদুদের ক্ষমতার হিডেন সাইনবোর্ড।
আলীগ ক্ষমতাচ্যুত মানে। বাংলাদেশের ক্ষমতা থেকে হেদু মাইনাস৷
তাই হেদুরা চায় তারা আবার দেশের নিয়ন্ত্রণে আনুক৷
তাই আলীগ কে পুনরায় ক্ষমতায় না বসানো পর্যন্ত। তারা একের পর এক কর্মসূচি ও ষড়যন্ত্র করেই যাবে।
যারা ভাবে হেদু আর হেদুত্ববাদ এক না। তারা কী অন্ধ? এত বড় লোকাল পলিটিক্স এরা বুঝে না।।
সমস্ত হেদু দিনদিন ঐক্যবদ্ধ হবে।
কারণ আলীগ কে ক্ষমতায় নেওয়া মানে। তাদের মূল দেশ ভ।রত কে ক্ষমতায় আনা।
বিশ্বাস করেন। ১ টা হেদুও বাংলাদেশ কে নিজের দেশ মনে করে না।
এরা ভ।রত কেই নিজেদের পবিত্র দেশ মনে করে৷
- ইন্তিফাদা
‘জয় শ্রী রাম’ একটা পলিটিক্যাল স্লোগান যা গুজরাটের ক*সাই খ্যাত মো+দির দল ব্যবহার করে। ওই দেশের লোকজনও জানে যে এটা একটা রাজনৈতিক স্লোগান, এরসাথে রামের ধর্মীয় মর্যাদা সেভাবে জড়িত নাই।
কিছুদিন আগেই, সম্ভবত নির্বাচনের পর পর, সে দেশের সংসদে রাহুল গান্ধী কথা বলতে উঠা মাত্র মো+দির দলের নেতারা তাকে উদ্দেশ্য করে ‘জয় শ্রী রাম’ বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করে। তাদের স্লোগানের বিপরীতে রাহুল বললো, ‘জয় সংবিধান’।
এতে কি রাহুল ধর্ম অবমাননা করেছে? রাহুল তো জানে এটা বি জে পির স্লোগান, হিন্দু ধর্মের কোনো স্লোগান নয়।
ওই দেশের হিন্দুরা বুঝে স্লোগানটা কার৷ সরকারি দলও বুঝে, বিরোধি দলও বুঝে জয় শ্রী রাম কারা বলে, কেন বলে।
তবে, শুধু বুঝে না আমাদের দেশের কিউট সেক্যুলার, হেভিওয়েট প্রগতিশীল আর সরলমনা (তারা নিজেদের যা ভাবে আর কী) হিন্দুরা।
~ আরিফ আজাদ
বাইতুল মুকাররম মসজিদের খতিব আব্দুল মালেক হাফিজাহুল্লাহ এর কারগুজারি
আয়োজক আলেমগণ তার হাতে হাদিয়ার খাম তুলে দিলেন। তিনি খামের সাইজ দেখেই বললেন আপনারা অনেক টাকা দিয়েছেন। এরপর সবার সামনে খাম খুলে দেখলেন যে, অনেকগুলো এক হাজার টাকার নোট। আমার ধারণা অনুযায়ী ৪০ হাজারের নিচে হবে না।
তিনি দুই হাজার টাকা নিলেন তেল খরচ এবং রাস্তার টোল প্রদানের জন্য। দুই হাজার টাকা দিলেন গাড়ির চালককে। এক হাজার টাকা নিলেন নিজের জন্য। বাকি টাকা আয়োজকদের দিয়ে বললেন, এ টাকা দিয়ে আপনারা ইমাম সমাজ একটি সমৃদ্ধ পাঠাগারের সূচনা করুন।
তিনি যখন খাবার খেতে গেলেন, দেখলেন অনেক রকমের খাবার রান্না করা হয়েছে। জিজ্ঞাসা করলেন যে, কে রান্না করেছে? তারপর পকেট থেকে টাকা বের করে সুন্দর করে খামবন্দি করে অনেক টাকা উপহার দিলেন সে মহিলাকে। পরে শুনলেন রান্নাতে পাশের বাসার আরেকজন মহিলা সহযোগিতা করেছেন। তাকেও হাদিয়া দিলেন।
খাবার শেষে তিনি আমাকেও হাদিয়া দিলেন। আমার গাড়ির চালককেও দিলেন। আমার সাথে থাকা দুইজন তালিবুল ইলমকেও হাদিয়া দিলেন।
বলছি শায়খ আবদুল মালিক হাফি. এর কথা। গতকাল খুব কাছ থেকে নানা ধরণের ফিতনায় জর্জরিত মেহেরপুর জেলায় নিজের চোখে দেখা ঘটনাটি বর্ণনা করলাম।
বয়ানের হাদিয়া নিয়ে বক্তাদের নানা অনিয়ম নিয়ে কয়েকদিন পরপর আলোচনা হয়। শায়খের ঘটনাটি আমাদের সকলের জন্য অনেক বড় শিক্ষা।
মাওলানা আবদুল মালেক হাফি. শুধু বড় আলেম ব্যাপারটি এমন না। তিনি সর্বোচ্চ আখলাকে হাসানার অধিকারী মানুষ। বাংলাদেশের জন্য তিনি আল্লাহপ্রদত্ত অনেক বড় নিয়ামত। আল্লাহ তাকে সুস্থতার সাথে দীর্ঘ নেক কর্মমুখর হায়াত দান করুন।
২৭/১১/২০২২ ইংরেজি
~ রেজাউল করিম আবরার
জাতীয় মসজিদ বাইতুল মুকাররমের আজকের জুমার বয়ানের সারাংশ৷
খতীব: মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ
১লা নভেম্বর ২০২৪
হামদ ও সানার পর বয়ানের শুরুতে তিনি জুমার দিনের ফজিলত আলোচনা করেন। এরপর বলেন, রাসুলুল্লাহ সাঃ তার অধিকাংশ খুতবার শুরুতে তাকওয়া বিষয়ক কয়েকটি আয়াত তেলাওয়াত করতেন। এরমধ্যে সুরা আলে ইমরান, নিসা, আহযাব ও হাশর অন্যতম।
আজকে সুরা হাশরের আয়াতের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা জানবো ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা আয়াতের শুরু করেছেন 'হে মুমিনগণ' বলে। এটি অত্যন্ত মোহাব্বত ও আবেদনপূর্ণ আহবান। এই আহ্বানের মাধ্যমে তিনি মুমিনদেরকে ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। ঈমানের অন্যতম দিকনির্দেশনা হলো, তাকওয়া অর্জন করা।
তাকওয়া মানে কি, তাকওয়া হচ্ছে আল্লাহর নেয়ামতকে স্মরণ করে, তার সামনে উপস্থিত হওয়ার বিষয়কে মনে ধারণ করে, আল্লাহর নির্দেশিত সকল বিধান পালন করা এবং নিষেধকৃত সকল কাজ থেকে বিরত থাকা।
তাকওয়া মানে শুধু ভয় নয়, কারণ যে ভয়ের পরে করণীয় না থাকে তাকে তাকওয়া বলে না। আরবি শব্দ ওয়াও, কাফ, ইয়া এই মূল ধাতুর অর্থই হচ্ছে বেঁচে থাকা। অর্থাৎ আল্লাহর নিষেধকৃত সকল কাজ থেকে বেঁচে থাকা।
পাশাপাশি আল্লাহ এই আয়াতে মুমিনদেরকে কিয়ামত দিবসের জন্য কী প্রেরণ করেছে, তা চিন্তা করার আদেশ দিয়েছেন।
মুমিনের আসল জীবন হচ্ছে আখেরাতে জীবন। এই আয়াতে আগামীকাল বলা হয়েছে, কারণ আখেরাতের দীর্ঘ জীবনের তুলনায় পুরো দুনিয়ার সময় একদিনের মতোই বা তার চেয়েও কম।
এজন্য প্রতিটি মুমিনের কর্তব্য হল, কবরে যাওয়ার আগে কবরের প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে নিয়ে যাওয়া।
কবরে যে তিন প্রশ্ন করা হবে তার উত্তর শুধু মুখস্ত করে গেলেই হবে না, বরং যদি সত্যিকার অর্থে নিজের জীবনে তা বাস্তবায়ন করা যায় তাহলে আরবি না জানলেও কবরে গিয়ে আরবিতে উত্তর দেওয়া সম্ভব হবে।
কবরের প্রশ্ন সমূহের সারমর্ম হচ্ছে, আল্লাহর উপর বিশুদ্ধভাবে পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং ইসলামকে একমাত্র ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এবং মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষনবী শ্রেষ্ঠনবী বিশ্বনবী মেনে তার জীবন বিধানকে বাস্তবায়িত করা। বেদাত এবং জাহিলিয়াতমুক্ত জীবন গঠন করা।
এরপর তিনি তাকওয়ার বিভিন্ন প্রকাশক্ষেত্রের মধ্যে থেকে দুইটি প্রকাশ ক্ষেত্র আলোচনা করেছেন।
প্রথম হলো, জুলুম থেকে বেঁচে থাকা। হাদিসে আল্লাহ রাসুল বলেন, তোমরা জুলুম থেকে বেঁচে থাকো। কারণ জুলুম কেয়ামতের দিন গভীর এবং অনেক অন্ধকারের কারণ হবে। 'একটি জুলুম' বা 'একটু জুলুম' যেটাই হোক না কেন, একজনের উপর জুলুম বা একাধিক ব্যক্তির উপর জুলুম সর্বক্ষেত্রেই জালেমের জন্য হবে, তার জীবনে কোন আলো থাকবে না।
জুলুমের অন্যতম প্রকাশক্ষেত্র হলো, দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে দেওয়া। বর্তমানে অন্যায়ভাবে সিন্ডিকেট করে যেভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে পুরো দেশের মানুষকে কষ্ট দেওয়া হচ্ছে পূর্বে কখনোই এমন ছিল না। তারপরও দ্রব্যমূল্য বাড়ানো এবং এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার ব্যাপারে কঠিন শাস্তির কথা বলা হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, যে ব্যক্তি কোন বাজারে অন্যায় ভাবে পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেয়, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তাকে আগুনের বড় জায়গায় বসিয়ে শাস্তি দিবেন।
আজকে যারা সিন্ডিকেট করছে তাদের অপরাধ চোর ডাকাত বা অর্থ আত্মসাৎকারীদের মতই ভয়ংকর এবং তাদের এই অতিরিক্ত উপার্জন পরিষ্কার হারাম।
তাকওয়ার দ্বিতীয় প্রকাশক্ষেত্র হলো, সূরা নিসার প্রথম আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, আদম এবং হাওয়া থেকে তিনি পুরুষ এবং নারী সৃষ্টি করেছেন।
তাই পুরুষের পুরুষ থাকা এবং পুরুষের জন্য আল্লাহর প্রদত্ত সকল বিধান পালন করা ফরজ। নারীর জন্য নারী থাকা এবং নারী হিসাবে আল্লাহ প্রদত্ত সকল বিধান পালন করা ফরজ।
কোন পুরুষ নারীতে রূপান্তর হওয়া অথবা নিজেকে নারী মনে করা, অনুরূপভাবে কোন নারী নিজেকে পুরুষে রূপান্তরিত করা অথবা নিজেকে পুরুষ ভাবা হারাম এবং কবিরা গুনাহ। এটা আল্লাহর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। এল জি বি টি বা সমকামিতা একটি রুচিবিরুদ্ধ ঘৃণ্য অপরাধ। এই অপরাধকে সমর্থন কোন মুসলমান দিতে পারে না।
আজকে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলার কথা গণমাধ্যমে এসেছে, যতটুকু জানি বাংলাদেশ সরকার এখনো এই সিদ্ধান্ত নেননি। আমরা আশা করব সরকার এই সিদ্ধান্ত নিবেন না এবং এই মুসলিম দেশে তারা সেটা বাস্তবায়ন করতে পারবেন না।
যে জাতিসংঘ ইজরায়েলের জুলুম থেকে ফিলিস্তিনের শিশুদের রক্ষা করতে পারিনি, যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেনি এমনকি ঔষধ ও খাবার পর্যন্ত অনুরোধ করেও ঢুকাতে পারেনি তারা কিভাবে মানবাধিকারের কথা বলে...!
মানবাধিকার শিখতে হবে আল্লাহর কোরআন এবং রাসূলের সুন্নাহ থেকে। আমরা রাসূলের আদর্শ নিজেরা বাস্তবায়ন করব এবং এর দাওয়াত সর্বত্র ছড়িয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।
© Luthferabbe Afnan
শ'রী'য়াহর জন্য কয়েক সহস্রাধিক মানুষ জীবন দিলে -
মাদকের ছোবলে লাখ লাখ যুবকের জীবন ধ্বংস হতো না।
জ্বীনা,পরকীয়ায় লাখ লাখ জীবন ধ্বংস হতো না।
কলহ,খুন খারাবী তে লাখ লাখ জীবন ধ্বংস হতো না৷
গণতান্ত্রিক আন্দলোনে লাখ লাখ মানুষের জীবন ধ্বংস হতো না।
স'ন্ত্রাসী,চাঁদাবাজি, ইভটেজিং নানা অপকর্মে জনজীবনে দুর্বিষহ হতো না৷
দ্রব্য মূল্যে অধিক দামে লাখ লাখ অনাহারী থাকতো না।
বাস্তুচ্যুত লাখ লাখ পথশিশু, পথচারী ফুটপাতে ঠাই হতো না৷
কিন্তু মানুষ মুক্তি চায়। শান্তি চায়। কিন্তু খি'লাফাহ ছাড়া।
~ আল ইন্তিফাদা
কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল
তুর্কি অনুবাদ এখানে সকল তুর্কি সিরিজ ও মুভি আপলোড করা হয়।
টেলিগ্রাম গ্রুপ লিংকঃ
https://t.me/BDASerieAll
সকল সিরিজ লিংকঃ
https://t.me/BDIAllSeri2071/810
পরিপূর্ন মুসলামান হওয়ার জন্য প্রয়োজন ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা। আর এর জন্য আল্লাহ কি বলেছেন দেখুন- হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। (বাকারা : ২০৮)
Last updated 1 week ago