এটি MLWBD Official এর ব্যাকাপ চ্যানেল। বাই চান্স বর্তমান চ্যানেলটি যদি ডিজেবল হয়ে যায়, তখন এই চ্যানেলটি রান করা হবে! ❤️
Last updated 10 months, 1 week ago
মুসলিমদের উপর অত্যাচার
Documenting Oppression Against Muslims (DOAM). Official Bangla Telegram Channel of DOAM (@doamuslims).
এটি DOAM পেজের অফিসিয়াল বাংলা টেলিগ্রাম চ্যানেল।
টুইটার: https://twitter.com/doamuslimsbn2
Last updated 4 days, 6 hours ago
কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল
হযরত আয়েশা (রা.) বলেন,
"রাসুল (সা.) রমজানের শেষ দশকে এতো ইবাদত করতেন, যা বছরের অন্য সময়ে করতেন না।"
-মুসলিম, হাদিস : ১১৭৫
শবে কদরের রাত কবে জেনে নিন! শায়খ আহমাদুল্লাহ
লাইলাতুল কদরের সেরা আমল তিনটি
.
লাইলাতুল কদরে অনেক আমলই আমরা করতে পারি। ধরাবাঁধা কিছু নেই। কিন্তু এত আমলের মধ্যে সেরা আমল হবে তিনটি:
.
১) সালাত আদায় করা
২) কুরআন তিলাওয়াত করা
৩) বেশি বেশি দুআ করা
.
আর এই তিনটি কাজই যদি একসাথে করতে চান, তাহলে তাহাজ্জুদে দাঁড়িয়ে যান। সালাতও হবে, কুরআন তিলাওয়াতও হবে। আর সিজদায় গিয়ে বেশি বেশি দুআ করে ফেলুন।
.
— শাইখ আব্দুল আযীয আত-তারিফী (হাফি.)-এর লেখা অবলম্বনে।
ফিলিস্তিনের প্রতিটা মানুষের অন্তরে প্রতিশোধের বারুদ। তারা হৃদয়ে ধারণ করে জেরুজালেম উদ্ধারের অগ্নি স্পৃহা। তাই ফিলিস্তিনের ৮-১০ বছরের শিশুও পাথর হাতে নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে সাহস পায়।
আমরা গাযওয়ায় শরীক হতে চাই, জিহাদ করতে চাই, কিন্তু আমাদের অন্তরে কি ফিলিস্তিনের শিশুর মতো আগুন জ্বলে?
আমাদের হৃদয়ে কি বাবরী মসজিদ উদ্ধারের চেতনা কাজ করে? নাকি শুধুই মোবাইলের কিবোর্ডে দুই আঙ্গুল দিয়ে জিহাদী কথা লেখি, কমেন্ট করি?
হিন্দুত্ববাদীরা অনেক আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে আগাচ্ছে, আর আমরা সামান্য ইন্ডিয়ান পন্যই বয়কট করতে পারি না। ধিক্ আমাদের।
আসুন আমরা সবাই ইজরাইলী ও ইন্ডিয়ান পন্য বয়কট করি গ্রাম থেকে শহরে সব জায়গায়। যে দোকানে এদের পন্য বিক্রি হয় তাদেরকে বলে দেই আর কেনা কাটা করবো না আপনার থেকে।
শুধু বয়কট করলে হবে না, সেটার প্রচার প্রসারও করতে হবে।
রমাদানের দিনগুলো কাজে লাগান।
দুনিয়াটা অল্পদিনের, কিছুদিন পরেই মানুষজন আমাদের নাম উল্লেখ করে বলবে যে, “আল্লাহ তার উপর রহম করুন।"
.
আমরা এও জানি না আমরা পরের রমাদান পর্যন্ত আদৌ বেঁচে থাকব কি থাকব না।
.
কুরআনকে বন্ধু বানান এবং আল্লাহ তাআলার সাথে সংযোগ স্থাপনের এই রশি — কুরআনকে আঁকড়ে ধরুন। ”
.
- শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল হাফিজাহুল্লাহ
আবারও কারাগারে মাওলানা র হ মা নি
মাওলানা র হ মা নি জামিনে মুক্ত হয়েছিলেন। এটা তো স্পষ্ট যে, শুধু অর্থ খরচ করলেই মামলা থেকে মুক্তি মেলে না; বরং উপরের সদিচ্ছাও থাকা লাগে। দীর্ঘকাল কারাবাসে থেকে প্রচণ্ড অসুস্থতায় ভুগতে থাকা মানুষটার প্রতি রহম করে তাকে মুক্তিও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মুক্তির পোস্টেই আমি বলেছিলাম, পরিবার হারিয়ে নিঃস্ব এই মানুষটা কোথায় যাবেন? কার কাছে যাবেন? তার কোনো সন্তান নেই। ভাইও কারাগারেই মারা গেছে। স্ত্রীও চলে গেছে বহু আগেই। আর মসজিদ-মাদরাসাও হাতছাড়া হয়েছে সেই কবেই।
মুক্তির কাগজপত্র হাতে পেলেন। কারা কর্তৃপক্ষও তাকে সসম্মানে বিদায় দিলো। কারাগারেও তার নামে রিপোর্ট নেই। সবাই তাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার নজরে দেখে; যেন তিনি এক মুকুটহীন সম্রাট। কারা-ফটক থেকে বেরোলেন। পত্রপত্রিকায়ও এ রিপোর্ট প্রকাশিত হলো। কিন্তু তাকে কেউই নিতে আসেনি। কেইবা আসবে! আলিমসমাজও উদ্যোগ নিয়ে তার পাশে দাঁড়ায়নি অতীতের কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে। অথচ মজলুম মজলুমই, অসুস্থ অসুস্থই, অসহায় অসহায়ই। তার পাশে দাঁড়ানো ছিল সকলের নৈতিক দায়িত্ব। উপরন্তু কাশিমপুর কারাগারে যারা দিন কাটিয়েছে তাদের অজানা নয় যে, অতীতের কিছু বিতর্কিত বিষয়ে তিনি নিজেও অনুতপ্ত। আশা ছিল, মুক্তজীবনে তাকে পুড়ে পুড়ে খাঁটি হওয়া স্বর্ণরূপেই দেখা যেত। আর আল্লাহ তাকে যে ইলম, তাকওয়া ও সরলতা দিয়েছেন, তা তো সকলের নিকটই স্বীকার্য।
একদিকে জাতির নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতা, অন্যদিকে এক শ্রেণির মানুষের ভয়াবহ চুলকানি। গায়ে লেবাস ধারণ করেও মুক্তির কথা শোনামাত্রই তারা তেলেবগুনে জ্বলে উঠল। যে রোল প্লে করার কথা ছিল ইয়েলো মিডিয়ার, তা তারাই প্লে করে দেখিয়ে দিলো। তারা আলিমুল গাইব সেজে এ দাবিও করে বসল, সরকার নাকি তাদের শক্ত বিরোধিতার আগুনে ঘি ঢালার জন্যই এই আলিমকে মুক্তি দিয়েছে। নাউজুবিল্লাহ। অথচ একজন বয়স্ক, প্রচণ্ড অসুস্থ ও অসহায় মানুষ হিসেবে অন্তত তার প্রতি সফট কর্নার বা সদয় মনোভাব দেখানো যেত। কিন্তু আমাদের জাতিগত খাসলত বলে কথা। ফলাফল যা হওয়ার তা-ই হলো।
এজাতীয় মামলায় মুক্তির পরও দুয়েকদিন প্রশাসনের নিরাপত্তায় রাখা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাই এ নিয়ে সচেতন মহলও খুব দুশ্চিন্তিত ছিল না। উপরন্তু তার মতো ব্যক্তিত্বের ক্ষেত্রে কিছু কথাবার্তা ও আলাপ-আলোচনা ছাড়া বিদায় দেওয়ারও কথা না। তাছাড়া তিনি যাবেনই বা কোথায়, থাকবেনই বা কার কাছে, পেশা হিসেবেই কী গ্রহণ করবেন ইত্যাদি অনেক বিষয়ই জানার থাকতে পারে। এক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় আলিমসমাজ তার দায়িত্ব নিয়ে তার পাশে দাঁড়ালে সেটাই হতো সবচে আসান পন্থা। কিন্তু এক্ষেত্রে যেকোনো কারণে তা হয়তো হয়নি। আমি কাউকে দোষারোপ করছি না; স্রেফ বাস্তবতা বলছি।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরাও কয়েকদিন সময় নিয়েছে। অবশ্যই জাতির মনোভাব, পালস ও গতিবিধির দিকেও নজর রেখেছে। সকলের নির্লিপ্ততা আর এক শ্রেণির মানুষের নেতিবাচক অবস্থানের কারণে এক পেন্ডিং মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে চালান করে দিয়েছে। আটকে রাখার পরিকল্পনা থাকলে মামলা জামিন হওয়ামাত্রই নতুন করে আরও কয়েকটা দিয়ে রাখতে পারত। কারণ, কোর্ট থেকে জামিন হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন সোর্স থেকে জনসাধারণ জানার আগেই সে খবর জেনে যায়। খবর ফেবুতে ছড়ানো বা না ছড়ানোর সঙ্গে তাদের জানার যোগসূত্র নেই। তাই তাদের কোনোরূপ ইচ্ছা না থাকল কারামুক্তি সম্ভবই ছিল না। কিন্তু হয়তো মানবিক কারণে তারাও সফট ছিল, পরিস্থিতিও ইতিবাচক হয়েছিল; কিন্তু শেষাবধি দুঃখজনক ব্যাপারেরই পুনরাবৃত্তি ঘটল। জানি না, এর পেছনে কারও গোপন ইন্ধন কার্যকর ছিল কি না। আর এটাও জানি না, এই মারাত্মক অসুস্থ মানুষটা বাঁচবেনই বা কয়দিন এবং এ জীবনে মুক্ত বাতাস গায়ে লাগানোর সুযোগ আদৌ পাবেন কি না।
শেষ করি ভিন্ন একটা পয়েন্ট দিয়ে। তিনি যে গ্রেফতার হয়েছিলেন, তার গ্রেফতারির কাহিনি কি সবিস্তারে আপনাদের জানা আছে? যে মামলার রায়ে দীর্ঘকাল কারাবরণ করেছেন, সে মামলা কিন্তু তাকে পরে দেওয়া হয়েছে। নিজ জেলা বরগুনার একটা ধর্মীয় সভা থেকে বিশেষ এক দলের কর্মীরা ভুলভাল তথ্য দিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে গ্রেফতার আগে করিয়েছে। সেই দল কোনটা এ নিয়ে আমি কিছু বলব না। কারও জানা থাকলেও মন্তব্যের ঘরে তাদের নাম লেখার দরকার নেই। আর যারা সুনিশ্চিত তথ্য জানেন না, তাদেরও শোনা কথা বা ধারণাকে অন্তরে প্রশ্রয় দেওয়ার দরকার নেই। সময়ই সবকিছু স্পষ্ট করবে ইনশাআল্লাহ। অসহায়ের দুর্দিনে যারা তার পাশে দাঁড়ায় না, তাদের দুর্দিনে আল্লাহ কি অন্যদেরকে তাদের পাশে দাঁড় করাবে? হাদিসের আলোকে এর উত্তর জেনে নেওয়া যেতে পারে। ওয়াসসালাম।
লেখাঃ আলি হাসান ওসামা
আজ জুম্মার দিন। প্রিয় ঈমাম সাহেবগন! মিম্বারকে কাজে লাগান। জুমার খুতবায় অবশ্যই ট্রান্স মতবাদসহ পাঠ্যবইতে ইসলামবিরোধী বিষয়ের ব্যাপারে আলোচনা করবেন ইনশাআল্লাহ। আমাদের সবারই দায় আছে যার যার অবস্থান থেকে আওয়াজ বুলন্দ করার।
🟢 জুমু'আ দিনের বিশেষ আমল:
🔹 রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ
আমার ওপর জুমুআ’র দিন বেশি বেশি দুরুদ পাঠ করো।
কারণ আমার উম্মতের দরুদ জুমুআ’র দিন আমার কাছে পৌঁছানো হয়। যে ব্যক্তি আমার ওপর সবচেয়ে বেশি দুরুদ পাঠাবে সে কেয়ামতের দিন সবচেয়ে আমার নিকটতম হবে। [সহিহ আত-তারগিবঃ ১৬৭৩]
🔹"যে ব্যাক্তি জুমার দিন সূরা আল কাহাফ তিলাওয়াত করবে,তার ঈমানের নূর এ জুমাহ হতে আগামী জুমাহ্ পর্যন্ত চমকাতে থাকবে"। [ বই:মিশকাতুল মাসাবিহ;হাদীস নং:২১৭৫;সনদ:সহীহ ]
🔹 জাবির ইবনু 'আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ জুমু'আহর দিনের বার ঘন্টার মধ্যে এমন একটি মুহুর্ত রয়েছে যদি কোন মুসলিম এ সময়ে আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে তাহলে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে দান করেন। এ মুহুর্তটি তোমরা ‘আসরের শেষ সময়ে অনুসন্ধান করো।
[ সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১০৪৮ হাদিসের মান: সহিহ ]
জুমু'আর দিনের বিশেষ দুআয় ফিলিস্তিনসহ সারাবিশ্বের নির্যাতিত মুসলিম উম্মাহর জন্য দুআ করতে যেন না ভুলি।
জেনারেলের ভাইদেরকে উদ্দেশ্য করে দেয়া পোস্টের পর প্রচুর ভাই ইনবক্সে নক দিয়েছেন। আল্লাহ তা’আলা আপনাদের প্রত্যেকের আগ্রহ, নিয়ত কবুল করুন। সময়ের অভাবে সকলের রিপ্লাই দিতে পারিনি। তাই পাবলিকলি কিছু নির্দেশনা দিচ্ছি। ইনশাআল্লাহ এভাবে কাজ করলে ভালো ফলাফল আশা করা যায়।
[১] সবার আগে এই বিষয়ে ইলম অর্জন করুন। দাওয়াত দেয়া, সচেতনতা তৈরির বিষয়টা সবসময় ব্যাপক এবং আনুষ্ঠানিক হতে হবে এমন কোনো শর্ত নেই। প্রসঙ্গ তুলে প্রয়োজনে ঘরে, বাইরে আলাপ করুন, বন্ধুরা একত্রিত হলেও আলোচনা করুন৷
[২] ন্যুনতম চার-পাঁচজনের একটা টিম তৈরি করুন। এলাকাভিত্তিক কাজ শুরু করতে চাইলে এলাকার ছেলেরা হলেই ভালো হয়। ইমাম সাহেবের কাছে এই মতবাদের ব্যাপারে ছোটখাটো হাদিয়াসহ পিডিএফ প্রিন্ট করে দিন। আপনার অর্জিত ইলম দিয়ে এই মতবাদের ভয়াবহতা বুঝিয়ে দিন। জুমার দিন এই বিষয়ে খুতবা দেয়ার জন্য অনুরোধ করুন।
ইমাম সাহেব আপনাদেরকে আশ্বস্ত করলে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে হাজির হবেন। অনুমতি নিয়ে আলোচনার পরেই মুসল্লিদের কাছে লিফলেট বিতরণ করবেন ইনশাআল্লাহ। এভাবে একেক শুক্রবার একেক মসজিদে কিংবা মানুষ বেশি থাকলে একইদিনে একাধিক মসজিদে আলোচনা এবং লিফলেট বিতরণের ব্যবস্থা করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
[৩] প্রথমে কিছু লিফলেট ছাপবেন, সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেয়ার যোগ্যতা তৈরি করবেন। স্কুল-কলেজ সংলগ্ন মসজিদ কিংবা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ মসজিদের খতিব, ইমামের কাছে দলবদ্ধভাবে গিয়ে ক্যাম্পাসে দাওয়াতি কাজের ব্যাপারে সাহায্য চাইবেন।
রাজি হলে ক্যাম্পাসের ইসলামপন্থী স্যারদের থেকেও সহায়তা নেবেন। উনাদের ক্লাস চলাকালীন দশ মিনিট সময় নিয়ে, আলেমকে সাথে নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা দিয়ে এরপর ক্লাসে ক্লাসে লিফলেট বিতরণ করবেন ইনশাআল্লাহ।
[৪] বড় গ্রুপ হয়ে গেলে এলাকার যেসব মুরব্বিদের সাথে ভালো সম্পর্ক এরকম গণ্যমান্য মুরব্বিদের অনুমতি নিয়ে, তাদেরকে পরামর্শদাতা হিসেবে সামনে রেখে এলাকাজুড়ে পোস্টারিং করবেন। মসজিদের সামনে কিংবা অজুখানায় ব্যানার তৈরি করে ঝুলিয়ে দেবেন। স্কুল-কলেজের সামনে বেশি করে পোস্টার, ব্যানার দিতে পারেন।
[৫] আরো ব্যাপকভাবে কাজ করতে চাইলে প্রত্যেক এলাকায়, থানায়, উপজেলায় সেমিনারের আয়োজন করতে পারেন। এমন পরিবেশ নিশ্চিত করবেন যেন আলেম-ওলামাসহ জনসাধারণের প্রত্যেকেই এসব সেমিনারে অংশ নিতে পারে। মানুষের কাছে সেমিনারের দাওয়াত পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যেতে হবে ইনশাআল্লাহ।
[৬] নিজেদের টিম ছোট হলে আগ্রহী ভাইদেরকে খুঁজে বের করুন। বিক্ষিপ্তভাবে দাওয়াত দিলে এই পরিকল্পিত এজেন্ডার মোকাবিলা করা সম্ভব না। যাদের দ্বারা কাজ করিয়ে নেয়া যাবে তাদেরকে প্রাধান্য দিন। ঘরোয়া মজলিস থেকে শুরু করে মসজিদ কেন্দ্রিক আলোচনাসভা পর্যন্ত যা কিছু সম্ভব সবকিছুর সুযোগ নিন। শহরের দিকে পরিস্থিতি জটিল হলেও গ্রামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক কাজকর্ম দিয়ে শুরু করলেই আপাতত যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।
ইনশাআল্লাহ প্রাথমিকভাবে এই কাজগুলো করতে থাকলে দেখবেন আশপাশের অনেকে অনেক ধরণের বুদ্ধি দিয়ে, অর্থ দিয়ে সহায়তা করবে। আলেমদের সাথে সুসম্পর্ক রাখবেন, তাঁদেরকে সামনে নিয়ে কাজ করবেন। এলাকায় কাজ করার ক্ষেত্রে মুরব্বিদের একাংশকে কনভিন্স করে নামবেন।
যেহেতু এই বিষয়ে কাজ করা জরুরি এবং একইসাথে এটা একটা সেন্সিটিভ ইস্যু তাই বিক্ষিপ্ত না থেকে, এলোমেলো কাজ না করে সংঘবদ্ধভাবে ময়দানে নেমে পড়ুন। ইনশাআল্লাহ পরিস্থিতিভেদে আরো অনেক পথ, পদ্ধতি এবং উপায় সামনে আসবে। আগ্রহীদেরকে মেনশন করে জানাতে পারেন।
লেখাঃ মেরাজ হোসাইন
শিশুটি যুদ্ধের শুরুতে জন্মগ্রহণ করে এবং যুদ্ধের 105 তম দিনে শহীদ হয়।
এটাই গাজা "যুদ্ধে জন্মায়, যুদ্ধে বাঁচে এবং যুদ্ধে শহীদ হয়"।
এটি MLWBD Official এর ব্যাকাপ চ্যানেল। বাই চান্স বর্তমান চ্যানেলটি যদি ডিজেবল হয়ে যায়, তখন এই চ্যানেলটি রান করা হবে! ❤️
Last updated 10 months, 1 week ago
মুসলিমদের উপর অত্যাচার
Documenting Oppression Against Muslims (DOAM). Official Bangla Telegram Channel of DOAM (@doamuslims).
এটি DOAM পেজের অফিসিয়াল বাংলা টেলিগ্রাম চ্যানেল।
টুইটার: https://twitter.com/doamuslimsbn2
Last updated 4 days, 6 hours ago
কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল