টানা গুপ্তহত্যা চলে। এটা বন্ধ করাই জাতীর সর্বোচ্চ ইস্যু হওয়া উচিৎ।

আমি আসলেই বুঝতে পারছি না কেন মাওলানা সাদ সাহেব বাংলাদেশে আসতে এতো আগ্রহী?

তাকে কোন দেশে আসতেই হবে এটা তাবলীগের কোন উসুল?

তাবলীগ কি ব্যাক্তি নির্ভর কোন জামায়াত?

চীনে কি এই পদ্ধতিতে কাজ করার জিদ তিনি ধরবেন?

মারামারি করার কোন ইতিহাস বা নজির কি এই মেহেনতে কখনো ছিল?

রাসুলুল্লাহ সা এর বেহুরমতি বা যেখানে জেহাদ ফরজে আইন এবং সে ফরজ আদায়ের উপযোগী মহল আছে সেখানেও কি তারা কখনো এভাবে দল বেঁধে মারামারি করে?

সর্বশেষ কথা হলো এমন মারামারিতে প্রশাসনের অযোগ্যতা এবং দুর্বলতা স্পষ্ট।

মোযাম্মেল হোসেন ত্বোহা আজ এক পোস্টে সিরিয়ায় গনতন্ত্র বনাম শরিয়া বিবাদে দাবি করেছেন আফগানিস্তান এবং সিরিয়া এক না। তিনি কিছু ঐতিহাসিক আলোচনাও করেছেন। আমি জানি না এইচটিএস কি করবে? কারণ আমি জাওলানিকে বিশ্বাস করি না। তার একটা গিরগিটি চরিত্র আছে। পাশাপাশি সিরিয়ায় বিজয় আফগানদের মতো নিরংকুশ না। এইচএসসি তুর্কির কোয়াসি প্রক্সিতে পরিনত হয়েছে। অন্তত এই সময়ের জন্য। তবে আফগানিস্তানেও কথিত আধুনিকায়নের ইতিহাস বেশ লম্বা। আমানুল্লাহ খান ব্রিটিশ বিরোধী জেহাদের আমির হয়েও সেখানে ইউরোপীয় আধুনিকতা প্রবর্তন করেন। ফলে এগুলো বোগাস কথা যে অমক দেশ তমক দেশ এক না কারণ অমক তমক দেশের ইতিহাসে এটা সেটা পার্থক্য আছে।

আরেকটা কথা বলে রাখি। রশিদ রিদা ছিলেন কুখ্যাত জিন্দিক মুফতি আব্দুহুর ছাত্র। তিনি তাঁর উস্তাদের সমান গোমরাহ না হলেও প্রভাব ছিল এবং বেশ ভালো মতোই ছিলো।

আরেকটা কথা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

যদি আপনার অভিযোগ সত্যও হয় তবুও প্রমান না দিতে পারলে চুপ থাকুন। কারণ অপ্রমানিত অভিযোগ অন্তত শক্তিশালীদের আরও শক্তিশালী করে।

মানুষকে বোঝানো যায় না যে ইজরায়েল বা আমেরিকার শাসনও দায়েশের শাসনের চেয়ে ভালো। দায়েশকে কাফের না বললেও আমরা চাই সবাই তাদেরকে হত্যার পক্ষে মত রাখুক। তবে সরকার ছাড়া হত্যা করা যাবে না। এজন্য সরকারকে সাহায্য করতে হবে।

একটা কথা বলে রাখি।

ইলিয়াসের অভিযোগ সত্য বা মিথ্যা যাই হোক না কেন কারও ব্যাক্তিগত বিষয় ফাঁস করাকে আমি সাপোর্ট করি না। মানুষ জীবনে বিভিন্ন রকম ভুল করে। প্রেম, যৌনতা, জেনা যা গোপনীয়তার চাদরে ঢেকে করা তা দিনের আলোতে আনা আমি কোনভাবেই সমর্থন করতে পারি না৷ আপনাকে শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় মাত্রাজ্ঞান থাকতে হবে। খারেজিদের দোষতো একটাই। তাদের মাত্রাজ্ঞান নাই।

বাশার কাফের, বাশারের বাবা কাফের, বাশারের দাদাও কাফের। হয়তো পূর্বপুরুষও। তারা শুধু কাফেরই না বরং বংশ পরম্পরায় মুশরিক এবং মুনাফিক। তারা মুরতাদ না বরং জিন্দিক। কারণ তারা কখনো মুসলমান ছিলই না। বাশারের দাদা ওসমানিদের বিরুদ্ধে ফ্রান্সের সহায়তা করেছিল। শুধু আলে সাউদকে গাদ্দার বলে বাকি গাদ্দারদের ওয়াকওভার দেওয়ার যে ধোঁকাবাজি সেটা বন্ধ হওয়া চাই।

মাহমুদুর রহমান বাবরি মসজিদ দিবস পালন করতে চেয়েছিলেন। ৬ ই ডিসেম্বর বেশ কাছে। কর্মসূচি কি? কারা কারা কর্মসূচি রেখেছে?

মাওলানা ফজলুর রহমান অত্যন্ত বুদ্ধিমান রাজনৈতিক নেতা। তিনি ঠিক তাঁর কাপড়কে রক্তের দাগ থেকে হেফাজত করে ফেলেছেন।