মুভি রিভিউ, মুভি নিউজ আপডেট চ্যানেল।
Last updated 1 year, 8 months ago
Journalist Sorwar Alam's official Telegram channel.
YouTube.com/SorwarAlam
fb.com/BanglaSAT
twitter.com/Sorwar_Alam
Last updated 11 hours ago
ডেইলি চাকরীর খবর, সিলেবাস, বিগত প্রশ্ন:
www.gktodaybengali.in
Last updated 6 days, 4 hours ago
এবারের মার্কিন নির্বাচন পুরোপুরি জেন্ডার ওয়ারে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে কামালা প্রার্থী হবার পর।
ফেমিনিস্টদের একটা বড় অংশ শুধু এই কারণেই কামালাকে ভোট দেবে যে সে একজন নারী।
অপরদিকে ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন বড় আকারে ফোকাস করেছে তরুণদের উপর। সে ইউএফসিতে গিয়েছে ম্যাচ দেখতে, নানান পডকাস্টে যাচ্ছে।
তবে ট্রাম্পের অ্যানালিস্টরা বেশ ইফেক্টিভ একটা কাজ করেছে। তরুণদের একটা বড় অংশ হোপলেস। পশ্চিমে তরুণদের লোনলিনেস মহামারী চলছে, এবং এই সংখ্যাটা বিশাল। ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন ম্যানেজাররা এই ব্যপারটা কোনোভাবে নোটিস করেছে।
ভোটের আগে আমি একটা লেখা দেবো 'মার্কিন নির্বাচনঃ অ্যাবর্শন ও জেন্ডার ওয়ার নামে'। সেখানে পুরো ব্যপারগুলো বিস্তারিত লেখা থাকবে। ইনশাল্লাহ।
ওই টুপি লুকিয়ে মসজিদে যাওয়া, গেস্টরুমে র্যাগ, মধ্যরাতে বিচার, কয়েক ঘন্টার নোটিশে মেস ছাড়া, দাড়ির কারণে হেনস্থা - বন্ধুদের কেবল সিটের লোভে মেরুদন্ড বেচতে দেখা, শিবির সন্দেহে মার খেতে দেখা -
ফোন করে হাড্ডি ভেঙ্গে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলো, আজ ওকেই ফোন দিতে ইচ্ছে হচ্ছে।
অনেক কিছু মনে পড়ে গেলো। এগুলো তো পার্সোনাল অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধের জোর সম্ভাবনা
অনেকদিন পর গৃহযুদ্ধের প্রকৃতি ও শর্ত নিয়ে স্টাডি করলাম। এবং লক্ষণগুলো মিলিয়ে যেটা বুঝলাম, বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধ লাগতে যাচ্ছে।
আমার ধারণা ছিলো, লীগ থাকাকালীনই হয়ত লেগে যাবে। এবং আপনি যদি টেকনিকাল দিক বিবেচনা করেন, এটার শুরুটা আগস্টেই হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ, হয়নি এবং তার বড় কৃতিত্ব যায় বাংলাদেশ আর্মির প্রতি। তারা সেদিন সঠিক ডিসিশন না নিলে আমি নিজেও আজ বেঁচে থাকতাম কিনা সন্দেহ আছে।
গৃহযুদ্ধের কথা এত জোরে মনে হচ্ছে কারণ কিছু পাওয়ারফুল ইন্টারনাল ও এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর রয়েছে।
প্রথমতঃ লীগ ডুব দিয়ে ছিলো, কিন্তু সেইভাবে পালায়নি, মারাও যায়নি, জেলেও যায়নি।
দুই মাসে দেশ থেকে ৫০ হাজার লোকও ভারতে যায়নি। এটা ইন্ডিয়ান পত্রিকার তথ্য।
কাউয়া কিংবা শামীমের আশংকা অনুযায়ী হাজার হাজার লীগ খুন হয়নি।
সেইভাবে গণগ্রেফতার হয়নি।
সরকারের টালমাটাল অবস্থা স্পষ্ট। তা নিয়ে উপদেষ্টাদের গরজ কম। কারণ পলিটিকাল ক্যারিয়ার বলে কিছু ঝুঁকিতে নেই। লীগের সাংস্কৃতিক পুনর্বাসনের অনেকটাই হয়ে গেছে। দেশী বাম = দিল্লীর লোক।
আরো একটা ব্যাপার যোগ করতে চাই, লীগ সরকারের আমলে গৃহযুদ্ধের ঝুঁকি কম ছিলো কারণ লীড করতে পারে এরকম হাজার হাজার আলেম বা ইসলামপন্থী লোক জেলে ছিলো। আপনি মানেন বা না মানেন, মাওলানা মামুনুল হকের মত আলেমরা এক ডাক দিলে এক লাখ লোক ঘন্টাখানেকের মধ্যে জড় হয়, এটা যেকোনো অবস্থাতেই একটা সিরিয়াস পাওয়ার। গৃহযুদ্ধের জন্য বিরোধীপক্ষেও কিছু শক্তি থাকা লাগে, যেটা লীগ দমন করতো। কিন্তু এখন সেই পাওয়ারগুলো দৃশ্যপটে উপস্থিত।
বাংলাদেশের লোকজন আলেমদের ডাকে মরতেও পারে, এটা একটা বাস্তবতা।
সুতরাং, অন্তর্বর্তি সরকার লীগ দমাতে বা জনরোষ কমাতে ব্যার্থ হলে সেই পাওয়ার ভ্যাকিউম পুরণে অনেক শক্তিই মাসল দেখাতে চাইবে, সেটা ছাত্রনেতারা কিংবা ট্রাডিশনাল ইসলামী শক্তি। লীগের পুনর্বাসনের চেষ্টা এই শক্তিগুলোকে মুখোমুখি দাড় করাবেই। আর পাওয়ারগুলো মুখোমুখি মানেই সঙ্ঘর্ষের সম্ভাবনা।
সবার উপরে, আমি তো আমার ভাইয়ের খুনের বদলা নিতে চাইবোই, তাই না?
দ্বিতীয়তঃ উপরে যা বললাম, এগুলো কিন্তু একটা দেশের মধ্যে নিজেরাই সমাধান করা সম্ভব, অতটাও কিছু না যে ফুলস্কেল যুদ্ধ লেগে যাবে। কিন্তু এখানেই আসে এক্সটার্নাল ফ্যাক্টরগুলো।
আনফরচুনেটলি, বাংলাদেশে ভারতের মত এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর খুবই কার্যকর। ভেবে দেখুন, লীগ ক্ষমতা নেওয়ার মাত্র দুই মাসের মাথায় ভারত যদি পিলখানার মত কাজ ঘটাতে পারে, লাস্ট ১৫ বছরে তারা তো বসে ছিলো না। বাংলাদেশের তৃনমূল পর্যায়ে পর্যন্ত ইন্ডিয়ার জাল বিস্তৃত। আমাদের ন্যাশনাল ডাটাবেজ ইন্ডিয়ার হাতে, বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষের ব্যাপারে ইন্ডিয়া কিছু না কিছু ভার্চুয়ালি জানে। আমাদের ন্যাশনাল মনিটরিং সফটওয়্যারের সার্ভার ইন্ডিয়াতে। ইভেন আর্মিতে বেতন দেওয়া হয় যে সফটওয়ার দিয়ে, তাও ইন্ডিয়ান। মানে ওদের কিছু প্রদেশকেও ওরা এভাবে পেনেট্রেট করতে পারে না, যেমনটা বাংলাদেশে করে ফেলেছে।
এগুলো কাজে লাগাবে না?
দুই সপ্তাহ পর মার্কিন নির্বাচন। ট্রাম্প জিতলে আমেরিকাতে ছয় মাসের মধ্যে একটা মৌলিক পরিবর্তন আসবে (প্রজেক্ট ২০২৫)।
লীগের আমলে নিশ্চয় খেয়াল করেছে, সমাজের নতুন বড়লোক হয়ে ওঠা লোকগুলো, অস্ত্র হাতে টহল দেওয়া ছেলেরা - সব লীগের। তারা তাদের সাম্রাজ্য ফিরে পেতে চাইবেই চাইবে।
ভারত যদি বিন্দুমাত্র আশার বানী শোনায়, লীগের ওই ৫০ হাজার বাদে বাকি কোটিরা দেশেই আছে, ঝাঁপিয়ে পড়বে।
আপনি জানের ভয়েই আবার মাঠে নামতে চাইবেন।
এবার মিলান সব,কিছু আউট'ল এর কারণে আপনার জান ঝুঁকিতে পড়েছে, আপনার নিরাপত্তা দিতে সরকার ব্যর্থ, ফলে আপনি হাতিয়ার ওঠাতে বাধ্য হলেন।
এটাকে কী বলে যেন?
রাইট, গৃহযুদ্ধ।
২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় উভয় পক্ষের সৈন্যরাই প্রতিপক্ষের সৈনিকদের মনোবল ভাঙ্গার চেষ্টা করতো। বাংকারের কাছে গিয়ে বলতো অস্ত্র ফেলে আত্মসমর্পণ করতে, আমরা তোমাদের শত্রু না, তোমাদের অফিসারের কথা শুনো না। কখনো প্লেন থেকে লিফলেট ফেলে, কিংবা কখনো হ্যান্ডমাইকে করে।
এটা ডিভাইড অ্যান্ড রুলের ক্লাসিক উদাহরণ। পরবর্তিতে থার্ড জেনারেশন ওয়ার আরো পলিটিকাল রুপ নিয়েছে, এই টেকনিকের ব্যবহার বেড়েছে। তবে এবার আর আওতা কেবল সেনাবাহিনীর মধ্যে নেই। বরং সাধারণ পাবলিককেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। শত্রুর মধ্যে যে বা যারা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে, বিশেষ করে অস্ত্র ধরতে পারে তাদেরকে বাকি জনগণের কাছে শত্রু হিসেবে তুলে ধরতে হবে। সিভিলিয়ানদের উপর কব্জার সময় এই মেসেজটা দেওয়া, দেখো, এমনিতে আমরা তোমাদের শত্রু না, তোমাদের মারতাম না, কিন্তু এই লোকগুলোই হাতিয়ার তুলে তোমাদের উপর আমাদের রাগিয়ে তুলেছে।
এই টেকনিক একদম পানিপড়ার মত কাজে দিয়েছে। এর উদাহরণ দেওয়া যায় ওসামা বিন লাদেনকে দিয়ে। আজকে সো কল্ড 'লেখাপড়া' করা একজন মুসলিমের কাছে তার ব্যাপারে জানতে চাইবেন। দেখবেন সে যা বলবে তা লাদেনের ব্যপারে সিআইএর বয়ানের সাথে একদম লাইন বাই লাইন মিলে যায়।
এটা কিন্তু কাকতালীয়ভাবে হয়নি। ডিভাইড অ্যান্ড রুলের উপর বেস করে দিনের পর দিন অপিনিয়ন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ফল। ওসামা বিন লাদেনকে যেদিন হত্যা করা হয়, তার পরেরদিন প্রথম-আলোর সম্পাদকীয় পড়েছিলাম। একটা বাক্য ছিলো, 'লাদেন অনেক মুসলিমকেও হত্যা করেছে।'
এটার সাবলিমিনাল মানে বুঝতে পারেন? আমেরিকা এতই দয়ালু যে মুসলিম হত্যাকারী একজন খুনীকে মেরে মুসলিমদের বাঁচিয়ে দিয়েছে!
পশ্চিমা পাওয়ার হোক বা ইন্ডিয়া বা ইসরাইল - সবার কাছে এটাই টেক্সটবুক উদাহরণ, মুসলিমদের মধ্যে যে-ই একটু গলা উচু করবে, তাকে শত্রু বানিয়ে দাও খোদ মুসলিমদের কাছে। যাদের জন্য চুরি করবে তাদেরকে দিয়েই চোর বলাও - অর্ধেক জিত হয়ে যাবে।
আনফরচুনেটলি, এটা বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম দেশে কাজ করেছে। বিন লাদেনের কথা বললাম। আমাদের দেশের কথাই ধরুন। কিছুদিন আগে পাজিতনি পালকি শর্মা একটা এপিসোড করে কালোপতাকা দেখিয়ে বলল, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বেড়েছে। সাথে সাথে একটা বিরাট সংখ্যক মুসলিম ঝাঁপিয়ে পড়লো, বলেছিলাম না, পতাকা বের করিস না, ওরা জঙ্গী ডাকবে?
মানে ইন্ডিয়া এমনিতে ইনোসেন্ট একটা দেশ, তারা বাংলাদেশের মুসলমানদের কিছুই বলতো না, যত দোষ এই খেলাফতিদের, এরা ইন্ডিয়াকে এদেশে আনতে বাধ্য করছে, ক্রসফায়ার কোথায়?
ব্যতিক্রম দেখলাম ফিলিস্তিনিদের। আমার গাজার প্রায় ৪০০ মানুষকে ফলো করা আছে ইন্সটাগ্রামে। ২০০ এর উপরে পোস্ট দেখলাম শহীদ আবু ইব্রাহিম সিনাওয়ারের ছবি দিয়ে 'রাহিমুহুল্লাহ' ' রহমাতুল্লাহি আলাইহি' লিখছে।
এটা একটা বিশাল ঘটনা। ইসরাইল সেই আজকে থেকে না, বহু বছর ধরে বলছে, হামাস গাজাবাসীদের শত্রু। আমরা এমনিতে তোমাদের মারতাম না, কিন্তু হামাসের নেতারা তোমাদের মধ্যে লুকিয়ে আছে, তাই তোমরা এই নৃশংসতা ডিজার্ভ করো।
এমনোতো হতে পারতো, প্রাণের ভয়ে গাজাবাসী শহীদ সিনাওয়ারকে শত্রু বলত! কারন আজকে যারাই শহীদ সিনাওয়ারের জন্য শোক প্রকাশ করছে, তারা লিটারালি ইসরাইলের টার্গেটে পরিণত হচ্ছে। তা সত্বেও এমন একজনকে পেলাম না, যে তার শাহাদাতে শোকার্ত নয়।
এক আপু লিখেছেন, 'ওরা কত বড় ইডিয়ট, ভেবেছে আমাদের ৭৫ বছরের সংগ্রাম কেবল একজনের উপর নির্ভরশীল? আমরা তো জন্ম থেকেই লড়ছি এবং মৃত্যু পর্যন্ত লড়বো'
প্রথমে বুঝতে পারছিলাম না। সম্মানিত শহীদকে একবার বাংলাদেশী ভেবে দেখলাম। ' ভালোই হয়েছে', 'লড়াই করতে গিয়েছিলো!!' ' টানেলে না থেকে ফ্রন্টলাইনে কী', ' অতি জজবাতি', 'জংগী মরেছে' 'নবী (সঃ) ও চুক্তি করেছেন' ' মরেই তো গেলো, লাভ কি হল'
আমরা ইয়াহিয়া সিনাওয়ারকে হাজার চেষ্টাতেও বুঝতে পারবো না। আমাদের শরীরে সেই মাটিই নেই। দাস মালিকের চেয়ার বসার ফিল ইমাজিনও করতে পারে না। খাঁচার পাখি বাইরেটা কল্পনাতে আনতে পারে না। কারণ সেসব সে এক্সপেরিয়েন্সই করে নি।
গাজার লোকেরা তো বটেও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিরাও যেভাবে শহীদ সিনাওয়ারকে আপন করে নিলো - এই কারণেই তারা পবিত্র ভুমির সন্তান।
এই কারণেই সিনাওয়ার গাজায় জন্ম নিতে পেরেছিলেন, গাজীপুরে না।
ওসব উচুদরের আচরণ, আমরা কিভাবে বুঝবো?
কোনোভাবেই বুঝোতে পারবো না, মোহাম্মদ দেইফ ও ইয়াহিয়া সিনাওয়ার আমার কাছে কী ছিলেন। যেই কল্পরাজ্যের ডিস্টোপিয়ান পরিস্থিতির মধ্যে বিপ্লবের স্বপ্ন নাবালক বয়স থেকে দেখে এসেছি, তার মুর্তিমান রুপ ছিলেন এনারা।
পিছনে একশো মিডিয়া আর বিলিয়ন ডলারের ফান্ডিং আছে, ওই বিপ্লবে মজা নেই। সিনাওয়ারের মত পৃথিবীর সব সীমাবদ্ধতা, এর চেয়ে কন্ট্রোলড ইনভায়রনমেন্ট তো আর হয় না - তার মধ্যে থেকে একটা ৭ই অক্টোবর বের করে আনা, এটা গল্পের বইয়ে পড়লে কেউ বিশ্বাস করতে পারতো না। সিনাওয়ার করে দেখিয়েছেন।
আজ মনে কী চলেছে লেখায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
আবু ইব্রাহিম সিনাওয়ার শাহাদাতের মাধ্যমেই তার মর্যাদা চুড়ান্ত করলেন।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে কথা হচ্ছে কয়েক দশক ধরে। কিন্তু হঠাৎ করেই সব কেমন যেন দ্রুত এগোতে শুরু করেছে। আগের দুই বিশ্বযুদ্ধের পুর্বাবস্থার সাথে বর্তমান পরিস্থিতি পুরোপুরি মিলে যায়।
আপনারা নিশ্চয় খেয়াল করেছেন দুটো ব্যাপারঃ
প্রথমতঃ নতুন নতুন দেশ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে। আমিরাতের মত পুরোদস্তর ব্যবসায়ী আর প্যাসিফিস্ট একটি রাষ্ট্র সুদানে একটি ফুলস্কেল যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে।
এই সপ্তাহেই ইউক্রেন যুদ্ধের এক শকিং নিউজ সামনে এসেছে। রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। তাদের লাশ পাওয়া যাওয়ার পরেই নিশ্চিত হওয়া গেছে।
উল্টোদিকে, আমেরিকার পরে ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশী গোলাবারুদ দিয়েছে সাউথ কোরিয়া।
ইউরোপের একটা যুদ্ধে সাথে কোরিয়ানদের কী সম্পর্ক? ঠিক যেন ২য় বিশ্বযুদ্ধের জার্মানি আর জাপানের মত পরিস্থিতি।
মধ্যপ্রাচ্যে এক বছরের মধ্যে চারটে দেশে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লো - ফিলিস্তিন, ইসরাইল, ইয়েমেন ও লেবানন। এবং এটাও সবাই বুঝতে পারছে, এখানেই শেষ না। কারণ ইসরাইল ইরানে হামলা করা মাত্রই জর্ডানের মত দেশেও অস্থিরতা নিশ্চিত।
বাইরে থেকে নিউট্রাল অনেক দেশও সামরিক কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে - তুরস্ক ও বেলারুশ। তুরস্ক লাস্ট ১ বছরে প্রায় ৬ থেকে আটটা ওয়ারজোনে অ্যাক্টিভ ছিলো।
জেনেভা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এই মুহুর্তে পুরো বিশ্বে ১১০ অঞ্চলে সশস্ত্র সংঘাত চলছে। যার মধ্যে অন্ততঃ ৫টার মতো পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ।
মাত্র তিন-চার বছর আগেও কিন্তু এমন পরিস্থিতির কথা ভাবা যায়নি। করোনার সময়ে মাত্র একটা যুদ্ধের কথা শোনা গেছে, আজেরি-আর্মেনিয়ানদের যুদ্ধ। তারপর এই কয়দিনেই এতগুলো যুদ্ধ লেগে গেলো।
দ্বিতীয়তঃ যুদ্ধ একবার লেগে গেলে আর থামছে না। ইউক্রেনে রাশিয়া কিয়েভের কাছাকাছি চলে আসলে ধরা হচ্ছিলো এবার হয়ত যুদ্ধ শেষ। অথচ দুই বছর ধরে চলছে।
কিংবা গাজাতে। ইসরাইল আর হামাস-ইসলামিক জিহাদের যে শক্তির পার্থক্য, তাতে ইহুদীরা তো বটেই আমরাও ভেবেছিলাম হয়ত মার্চ-এপ্রিল নাগাদ ইসরাইল গাজা দখলে নেবে। তা তো দুরের কথা, হামাসের গায়ে সেইরকম আচড়টাও কাটতে পারেনি। উলটো নতুন যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে। এখন মনে হচ্ছে হামাস হয়ত আরো দুই বছর ইজিলি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারবে।
একই কথা গৃহযুদ্ধগুলোর ক্ষেত্রেও। সিরিয়ারটা ১২ বছরেও শেষ হলো না। সুদান কিংবা মায়ানমার, শেষ দূরের কথা - লড়াইয়ের মাত্রা কমারও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
ব্যক্তিগত মতামত, এই যুদ্ধগুলোর অধিকাংশই আর থামবে না। একেবারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে গিয়ে মিলবে।
ট্রাম্প ফ্যাক্টঃ
ট্রাম্প লাস্ট এক-দেড় বছর ধরে 'সে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঠেকাবে' বলে মার্কেটিং করে আসছে। বহুবার বলেছে, সে প্রেসিডেন্ট হবার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে দেবে। এছাড়া ইউএফসিতে খাবিবের কথার উত্তরে সে গাজার যুদ্ধ থামিয়ে দেবে বলে জানায়।
কিন্তু গত ৬ মাসে ট্রাম্প পুরোপুরি উলটে গেছে। এখন এমন কোন ক্যাম্পেইন নেই যেখানে সে ইসরাইল চাটছে না। বারবার ইরান আক্রমণের কথা বলছে।
ইসরাইলের যে অভ্যন্তরীণ ভঙ্গুরদশা, তাতে তারা যেকোনো মূল্যে ওই অঞ্চলে মার্কিন সেনা আনতে চায়। এবং এটা যে নিশ্চিত করতে পারবে সে-ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবে।
সব বিবেচনায় ট্রাম্পের জিতে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশী।
বাংলাদেশ ফ্যাক্টঃ
চিন্তাশীল ব্যাক্তিমাত্রই দেখতে পাচ্ছেন, বাংলাদেশ আগামী দিনে আর শান্ত হবে না। লীগ এখন অ্যাসেসমেন্ট পিরিয়ডে আছে। এই দিনগুলোতে সাকিবের মত যেসব সফট পারসোনা রয়েছে তাদের প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করবে। ট্রাম্প জিতলেই আসল দিন।
একটা বাস্তবতা বুঝতে হবে, ভারত দরকার পড়লে অরুণাচল চীনের কাছে ছাড়তে পারে, কিন্তু বাংলাদেশ ছাড়তে পারবে না। এটা তাদের জন্য অনেক রিস্কি। লাস্ট ১৫ বছরের ইনভেস্টমেন্ট তারা এত সহজে ভাসিয়ে দেবে?
লীগের লোকজনের পয়সা আর ক্ষমতার ক্ষুধা রয়েছে, আর ইন্ডিয়ার দরকার কিছু ক্ষুধার্ত লোক। যদিও লাস্ট দেড় দশকে ডানে-বায়ে ইন্ডিয়ান স্বার্থরক্ষীরা পদে বসেছে, তবু ওই ফ্রি-পাস-নিশ্চয়তা কেবল হাসিনা থেকে মিলতো।
লীগের লোকের হাতে টাকা আর অস্ত্র রয়েছে। যেকোনো দিন লীগের কেন্দ্র থেকে লাশ ফেলতে বলুক, ঠিকই দেখবেন ওরা ফেলে দিয়েছে।
র যেভাবে কাজ করে, তাতে আগামী দিনে টার্গেটেড অ্যাসাসিনেশন বাড়বে - এতে সন্দেহ নেই। আর কিছু লোককে, বিশেষ করে ইসলামপন্থীদেরকে এক্সিকিউট করবে, কিন্তু সেটা অপিনিয়ন ইঞ্জিয়ারিং এর মাধ্যমে, ফলে লোকের সমর্থন থাকবে ওই হত্যাকান্ডে।
আগামীতে আমাদের দেশ শান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এভাবেই বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হবে।
আর বড় কারণ প্রকাশ্য অশ্লীলতা। নিকটবর্তি সময়ে আপনি যেকোনো পাবলিক ভার্সিটি ভিজিট করে থাকলে বুঝে গেছেন আমি কী বলছি। একদম পাবলিক পার্ক বানিয়ে ফেলেছে।
সিনিয়ররা এসে বলেছিলো, কিরে, ক্যাম্পাস তোরা পুরো মাগীপাড়া বানিয়ে ফেলছিস। বাচ্চাকাচ্চার সামনে ব্যপক বিব্রতকর অবস্থা।
শুধু এই একটা কারণেও ভার্সিটি লাইফে শিবিরের পাওয়ারফুল উপস্থিতি মিস করেছি। ছাত্রলীগের কাছ থেকেই শোনা, শিবির ক্যাম্পাসে কেমন পাহারা বসিয়েছিলো। শাবির একজন বললো, যেদিন থেকে শিবির বিতাড়িত হলো তখন থেকেই ঝোপেঝাড়ে ইউজড কনডম পাওয়া যেতে থাকলো।
২০২২ সাল থেকে অ্যান্ড্রু টেইট পর্যন্ত রিয়েল লাইফে বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সাথে আলোচনায় বারবার এসেছিলো, কিশোর-তরুণদের জন্য মিনিংফুল কিছু শিবির যেইভাবে করে অন্য কোনো সংগঠন পারেনি। বর্তমান তরুণদের যে ডিসিপ্লিন আর মিসগাইডিংয়ের সঙ্কট - শিবির থাকলে তা কমে যেত।
ঠিক এই একটা কারণে হলেও ব্যপারটা নিয়ে আশাবাদী।
• মেইন্সট্রিম শিবির সেইভাবে করিনি কোনোদিন। বড় কারণ অবশ্যই ডেমোক্রেসি। এখন জুনিয়রদের বলি, টাকাপয়সার একদম মরণপণ অভাবে হলে শিবিরের নেতাদের কাছে যা, অন্ততঃ একটা টিউশনির ব্যবস্থা করে দেবে।
• অ্যাডমিশন কোচিঙয়ের সময় একটা ছেলের সাথে পরিচয় হয়েছিলো। ওকে ওর নিজ কলেজেরই প্রিন্সিপাল পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছিলো শিবির করতো বলে। ইন্টার পরীক্ষা প্রথমবার দিতে পারেনি। পরেরবার নানান কায়দা করে ম্যানেজ করেছে।
ও একটা বার্মিজ চাকুর ছবি দেখিয়েছিলো। বলেছিলো, চাকুটা কিনেছি আমার প্রিন্সিপাল স্যারের জন্য। যেদিন লীগ ক্ষমতা থেকে নামবে আমি একদৌড়ে কলেজে যাবো।
গত একমাস আগে আপনারা যেসব শিক্ষক(!)দের পদত্যাগ করানো দেখেছেন, ওগুলোর পিছনে এরকম স্টোরি ছিলো।
• আমার কাজিন শিবিরের মেসে ছিলো। ২০১২ সালের ঘটনা। সেখানে থাকতো ওই উপশাখার সেক্রেটারী। সে আবার প্রেম করতো। একদিন ফোনে কথা বলার সময় কট খেলো। একজন দায়িত্বশীলের এরকম চারিত্রিক অধপতন, শহর শাখার নেতৃবৃন্দ বিচার বসালো। কোচিং সেন্টারের বেঞ্চের কাঠ দিয়ে পিটিয়ে ওই সেক্রেটারীকে মেস থেকে বের করে দেওয়া হলো।
সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ও শিবির প্রসঙ্গ
• বিপ্লবের ফল নিতে হলে সবার আগে আত্মত্যাগীদের মূল্যায়ন করতে হয়। না করতে পারলে আপনি ওই বিপ্লবের ফল ভোগের মোরাল রাইট হারাবেন।
সরকারীভাবে গড়া ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন' এর প্রধান ব্যক্তি হিসেবে ডঃ ইউনুসকে নিয়োগ দেওয়া ছিলো সবচেয়ে বড় ভুল। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তার লাখো দায়িত্ব আছে। এখানের জন্য সময় তেমন পাবেনই না। একজন ডেডিকেটেড লোক দেওয়ার দরকার ছিলো।
শহীদ মুগ্ধ'র ভাই স্নিগ্ধকে দায়িত্বে রাখা ওইসময় রাইট মনে হলেও এখন ভুল প্রমাণিত হচ্ছে।
চিন্তা করেন, রক্ত দিয়ে আনা সরকার ক্ষমতায়, কিন্তু রক্ত দেওয়া লোকটার জন্য বিকাশ নাম্বার দিতে হচ্ছে কেন ফেইসবুকে? দুই মাস পরেও এমন আহত পাওয়া যাচ্ছে যাদের কাছে এখনো কোনো সাহায্য যায়নি।
আর এত এত সিরিয়াস ইনজুরি, ২২ হাজার আহত, কয়জনকে বিদেশ পাঠানো হয়েছে?
সরকারের এই ব্যর্থতার মাফ হয়না। ঠিক এটাই যথেষ্ট ডঃ ইউনুসকে কলঙ্কিত করে ফেলার জন্য।
• ৫ই আগস্ট পুলিশের উপর হামলার জন্য যে মামলা বা গ্রেফতার হচ্ছে - এগুলো সব টেস্ট কেস। পুলিশ বাজিয়ে দেখতে চাচ্ছে। এজন্য মামলাগুলো সব ঢাকার বাইরে।
আমাদের এখনি কড়া রেস্পন্স দেখাতে হবে। একটা মামলা, অ্যারেস্ট দুরের কথা - জিডিও হওয়া উচিত নয়। যে পুলিশ মরেছে - মরেছে, দরকার হলে ফ্যামিলিকে ক্ষতিপূরণ দিন। অ্যারেস্ট কেন হবে?
আহতরা এখনো হাসপাতালে।
• গত দুই মাসের একটা পজিটিভ দিক ছিলো ইসলামপন্থীদের সরব উপস্থিতি। যদিও এর ডাবল হওয়ার দরকার ছিলো - সুযোগ আস্তে আস্তে কমে আসছে। তবু যেটুকু হয়েছে, প্রথম আলো গংকে একটু হলেও ব্যাকফুটে ঠেলে দেওয়া গেছে।
• সরকারে থাকা এনজিওর লোকেরা এটা নোটিস করেছে। তারা জানে সামনে সংবিধান সংশোধন আসছে। আবার পাবলিক সাপোর্টও অত পক্ষে নেই। তাই যা আছে তাই নিয়েই সর্বশক্তি নিয়োগ করতে চায়।
উপদেষ্টা শারমিন সরাসরি মেয়েদের আন্দোলনে রাস্তায় নামতে বলেছে। গুনে গুনে নয় জন কাগজ হাতে দাড়িয়েছে, সেটা প্রথম আলোর লীড নিউজ।
আগামী দিনে ফেমিনিস্ট সংগঠনগুলোর অ্যাক্টিভিটি আরো বাড়বে।
এরা নির্লজ্জ্ব। গত পনের বছরে লীগের আমলে লীগের করা ধর্ষণের বিচার চাইতে আসুক - সেটার ক্রেডিবিলিটি থাকতো। স্বঘোষিত ধর্ষক মোজাম্মেল দশ বছর মন্ত্রীত্ব করে গেলো।
এত এত গুরুত্বপূর্ন ইস্যু, দেশী ফেমিনিস্টদের মুল ফোকাস পড়লো কোথায়?
ওড়নাতে!!
শিবির প্রসঙ্গঃ
• আর কেউ না জানুক, মাঠে যারা ছিলেন তাদের জানার কথা মাঠে জামায়াত শিবির কতটা উপস্থিত ছিলো। জামায়াতের অফিসিয়াল হিসাব অনুযায়ী তাদের ও শিবিরের মিলিয়ে ১৬ লাখ কর্মী রাস্তায় নেমেছিলো। প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে বেশী।
শিবির ছাড়া এই আন্দোলন হতে পারতো না। মিছিলের ডেস্টিনেশন থেকে পানির বোতলের জোগাড় সব তারা ভালোভাবে সামলিয়েছে।
১৮ তারিখ ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হলো। পরদিন ১৯ তারিখ, কোনো খবর পাচ্ছি না। বিকেলের দিকে রেডিও হাতে বেরোলাম। শিবিরের একজনের সাথে দেখা। বললো আজকে প্রোগ্রামে যাননি? বললাম, প্রোগ্রামের কথাই তো জানতাম, আমি তো জানি নেট বন্ধ মানে সব বন্ধ। আমাকে বলল, শিবিরের সব শাখা থেকেই ছেলে নিয়ে গেছে।
আমি অবাক হলাম। শিবির কিভাবে এলো? ভাই বলল, আপনার কি মনে হয়, এইসব সাধারণ ছাত্র যারা জীবনে ১০টা লোক একজায়গায় করেনি তারা এত বিশাল আয়োজন করছে? ফেইস দিয়ে রেখেছে সাধারণ ছাত্রদের, কিন্তু অর্গানাইজ করছে সব জামায়াত শিবিরের লোক। খোদ বিএনপির লোকজনও জামায়াতের ভাড়া করা গাড়ীতে করে শহরে আসছে।
ছোট শহরগুলোতে এটাই রিয়েলিটি ছিলো। নেট বন্ধ তবু হাজার হাজার ছেলে উপস্থিত হয়েছে। কিভাবে? কারণ তাদের কর্মীরা ছিলো ওয়েল ডকুমেন্টেড। ফোন নাম্বার-ঠিকানা সব ছিলো, ফলে নেট বন্ধ থাকায় প্রবলেম হয়নি। আর শিবিরের মেসগুলো থেকে সবাই যেত মিছিলের জন্য।
• সমন্বয়কদের যে অতিরিক্ত ক্রেডিট দেওয়া হয়েছে, তা তারা ডিজার্ভ করে না। এটা সত্যি, তারা জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত আন্দোলন টেনে নিয়ে গিয়েছে, তবে পিছনে শিবির ছিলো।
জুলাইয়ের শেষ কয়েকটা দিন থেকে আগস্টের ৫ তারিখ পর্যন্ত মাঠের পরিস্থিতি এমন ছিলো, কেউ ঘোষণা না দিক, সকাল ১১টা থেকে বিক্ষোভ হবে মানে হবেই। মানুষ সকাল থেকেই এসে বসে থাকতো, ইভেন জানতোও না আজকের কর্মসূচী কী হবে। কোনো নেতা বা সমন্বয়ক যদি আন্দোলন থামিয়ে দেবার কথা বলতো, আমি নিশ্চিত মানুষ তাদের কথা শুনতো না।
• এখন শিবিরের ভূমিকা মোটামুটি সবাই জানে। আব্দুল কাদের নিশ্চিত করেছে আমরা যে দাবীদাওয়ার কথা শুনেছি তা শিবিরের লোকজনের লিখে দেওয়া। কিন্তু শিবির যথাসময়ে এই ক্রেডিট ক্লেইম করতে পারে নি। মহফুজের মত লোকেরা ততদিনে ফ্রন্টসিটে বসে গেছে।
• এবার সবচেয়ে ব্রাইট সাইটটার কথা বলি। এই বিপ্লবের যদি একটা ভালো দিক থাকে সেটা হলো ক্যাম্পাসে শিবিরের উপস্থিতি।
দুটো কারণে। মাদক আর অশ্লীলতা নির্মুল
ভার্সিটি থাকাকালীন দেখেছি কিভাবে হোয়াটসঅ্যাপে নক দিলেই একদম হলের রুমে পর্যন্ত পৌছিয়ে দিয়ে যেত। এটা পুরো নির্মুল সম্ভব নয়, কিন্তু কিছুটা নিয়ন্ত্রনে তারা আনতে পারবে।
মুভি রিভিউ, মুভি নিউজ আপডেট চ্যানেল।
Last updated 1 year, 8 months ago
Journalist Sorwar Alam's official Telegram channel.
YouTube.com/SorwarAlam
fb.com/BanglaSAT
twitter.com/Sorwar_Alam
Last updated 11 hours ago
ডেইলি চাকরীর খবর, সিলেবাস, বিগত প্রশ্ন:
www.gktodaybengali.in
Last updated 6 days, 4 hours ago