সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত, নবী (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ “আল্লাহর শপথ! যদি তোমার চেষ্টার দ্বারা আল্লাহ একটি লোককে হেদায়েত দেন, তবে তা হবে তোমার জন্য এক পাল লাল উটের চেয়েও উত্তম।”
[সুনান আবূ দাউদ, হাদিস নং ৩৬৬১]
Last updated 2 weeks, 2 days ago
#1 Bangla Memes Posting Channel 💨
মিমস লাগবো? তাইলে এখনই জয়েন করো "Bangla Memes" চ্যানেলে! 🙂
Last updated 2 weeks, 6 days ago
Last updated 3 months, 3 weeks ago
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি আমলঃ
● সূরা আল-কাহফ পাঠ করা
● অধিক পরিমাণে দরুদ পড়া
اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
[“আল্ল-হুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ (সল্লল্ল-হু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম)”]
● বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়া
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
[“আস্তাগফিরুল্ল-হ”]
● আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দু'আ করা
অবশ্যই বেশি বেশি পৃথিবীর সকল দেশের ম|জলু°ম, মুজ|হিদ, ক|র|ব°ন্দী মুসলিম ভাই-বোন ও দ্বীনের দাঈদের জন্য দু'আ করবেন। আল্লাহ তা'আলা সকল জ|লিম, মুন|ফিক, ত|গু°ত ও কু-ফফ|রদের হেদায়েত লিখা থাকলে হেদায়েত দিন নয়তো ধ্বংস করে দিন, আমিন।
আমাদের সমাজে এক দল আরেক দলকে সামান্য শাখাগত মতবিরোধকে কেন্দ্র করে ক|ফি°র ফাতওয়া দিতে দেখা গেলেও শাসকদের ব্যাপারে প্রায় সকলেই নিষ্ক্রিয়তার মানহাজ গ্রহণ করে নিয়েছে।
শাসকরা যতই কু°ফরি বিধান-সংবিধান, আইনকানুন প্রণয়ন করুক না কেন, আল্লাহর শরিয়তের স্থলে নিজেদের প্রণীত কু°ফরি সংবিধান মানতে বাধ্য করুক না কেন, হারামকে হালাল এবং হালালকে হারামে পরিণত করুক না কেন, জি°হ|দ-কি°ত|ল, হদ-কিস|স থেকে শুরু করে অসংখ্য ফরজ বিধানের উপর অকাট্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করুক না কেন, মদ-ব্যভিচার থেকে শুরু করে অগণিত হারাম বিধানের বৈধতা প্রদান করুক না কেন, আল্লাহর নাজিলকৃত বিধান বাদ দিয়ে কুরআন-সুন্নাহর সঙ্গে সাংঘর্ষিক আইনকানুন দ্বারা শাসনকার্য ও বিচারকার্য পরিচালনা করুক না কেন, ইসলামের সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষ এবং জাতীয়তাবাদের বিষাক্ত মতবাদ মানতে বাধ্য করুক না কেন-এসব কিছুর পরও তারা নিখাদ মুসলমান।
আর এ কাজগুলো অন্যদের ক্ষেত্রে স্পষ্ট কু°ফর বলা হলেও এই ক্ষমতাধর শ্রেণির ক্ষেত্রে তা এসে পরিণত হয় সাধারণ গুনাহে। আর শরিয়তের মূলনীতির অপব্যাখ্যা করে তাদের ব্যাপারে বলে দেওয়া হয়, গুনাহের কারণে কোনো আহলে কিবলাকে ক|ফি°র বলা যায় না। সুতরাং তাদেরও ক|ফি°র বলা যাবে না। তারা আমাদের বৈধ শাসক। শাসকদের ব্যাপারে এটাই এখন অধিকাংশের মানহাজ। কারণ, এই নিষ্ক্রিয়তার মানহাজই নিরাপদ, যা অবলম্বন করলে পিঠ এবং পেট উভয়টাই বাঁচে।
অন্যথায় তাদের ত|গু°ত বলে আখ্যায়িত করলে তো এর পরবর্তী করণীয়ও গ্রহণ করতে হবে। তাদের অপসারণ করার বিধান, তাদের বিরুদ্ধে কি°ত|ল পরিচালনা করার বিধান নিজেদের উপর বর্তাবে। আর মানবাত্মার কাছে কি°ত|লের মতো কষ্টকর কোনো বিধান দ্বিতীয়টি নেই; তা যেন ফিল্টারস্বরূপ। আর এ কারণেই এর মাধ্যমে সহজেই মুমিন-মুনাফিক নির্ণীত হয়।
বইঃ ফিতনার বজ্রধ্বনি, পৃষ্ঠা : ৫৫-৫৬
Soft Reminder
আমাদের আসল বিজয় হবে সেদিন যেদিন শরী-য়াহ কায়েম হবে। আপনি নিজেকে মুসলিম দাবী করলে আপনার এটা চাইতেই হবে। দ্বিতীয় কোন পন্থা নেই ইসলামে!
তবে সাথে আরেকটা জিনিস গোলানো উচিত নয় বলে মনে করি। দেখেন কনস্টান্টিনোপল মুশ-রিক°দের থেকে আহলে কিতাবরা (খ্রিস্টান) বিজয় করলে কিন্তু রাসূল (ﷺ) খুশি হয়েছিল।
তাই, সেই বড় ত|গু-তের ধ্বংস সেটা অন্য যার-যেকোনো মাধ্যমেই হোক না কেন? এটা আমাদের জন্য আনন্দের!
© Mohammed Nabil
Wife Material ??
ইয়া আল্লাহ, দুনিয়ার এই সংক্ষিপ্ত জীবনে আমার জীবনসঙ্গী হিসেবে যদি কাওকে লিখে রাখো তাহলে এরকম কাওকেই দিও!
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি আমলঃ
● সূরা আল-কাহফ পাঠ করা
● অধিক পরিমাণে দরুদ পড়া
اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
[“আল্ল-হুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ (সল্লল্ল-হু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম)”]
● বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়া
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
[“আস্তাগফিরুল্ল-হ”]
● আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দু'আ করা
অবশ্যই বেশি বেশি পৃথিবীর সকল দেশের ম!জলুম, মুজ!হিদ, কার!বন্দী মুসলিম ভাই-বোন ও দ্বীনের দাঈদের জন্য দু'আ করবেন। আল্লাহ তা'আলা সকল জ!লিম, মুন!ফিক, ত!গুত ও কুফফ!রদের হেদায়েত লিখা থাকলে হেদায়েত দিন নয়তো ধ্বংস করে দিন, আমিন।
ইমাম শামসুদ্দীন আয-যাহাবী রাহিমাহুল্লাহ [মৃত্যু : ৭৪৮ হি.] বলেন —
“আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করা এবং তা প্রচার করা নফল সালাত ও রোজা হতে অধিক উত্তম।”
[সিয়ারুল আ'লামীন নুবালা, ৮/৯৭]
নারীশিক্ষা নিয়ে শরীয়তের অবস্থান :
জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সবক্ষেত্রে, সব কাজে মানুষ শুধু একটি উসুলকেই সামনে রাখবে, একটি বস্তুকেই অনুসরণ করবে, সেটা হলো, শরীয়ত। আরও সহজ ভাষায় বললে, কুরআন-সুন্নাহের বিধান।
মানুষ শরীয়তের বিধানের মুকাল্লাফ হওয়ার পর থেকে কোনো কাজই শরীয়তের বাইরে করতে পারবে না। শরীয়তের বাইরে কিছু চিন্তা করারও অনুমতি তার নেই। এমনকি হাসি-ঠাট্টারও শরয়ী সীমা রয়েছে।
এই মূলনীতির আলোকে নারী শিক্ষা নিয়ে আমাদের বক্তব্য হলো, শরীয়তের বিধান ঠিক রেখে কেউ যদি জেনারেল লাইনে সর্বোচ্চ ডিগ্রিও অর্জন করে, তাতে কোনো আপত্তি নেই। এখন দেখতে হবে, এসব ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান কী কী? মৌলিকভাবে কয়েকটি বিষয়ই সামনে আসে: পর্দার বিধান ঠিক রাখা, শরীয়তের বিপরীত কোনো কিছু না শেখা। সুতরাং কোথাও যদি এমন কোনো প্রতিষ্ঠান থাকে, যেখানে পর্দার বিধান ঠিক থাকে, শরীয়তের খেলাফ কিছুই করা হয় না, তাহলে সেসব প্রতিষ্টানে নারীদের উচ্চশিক্ষাকে শরীয়ত সমর্থন করে। তবে, প্রথমত মাথায় রাখতে হবে, ফরজ পরিমাণ শিক্ষাটা তিনি পাচ্ছেন কি না?
ফরজ পরিমাণ শিক্ষা কী?
মানুষ যখন যে কাজ করবে, সেই কাজে শরীয়তের বিধান কী, সেটা জানা তার জন্য ফরজ। পাশাপাশি নারীদের জন্য সংসার-পরিচালনা বিষয়ক কিতাবী-বাস্তবিক জ্ঞান অর্জন করাও ফরজ। এখন দেখার বিষয় হলো, আমাদের নারীরা কি ফরজ পরিমাণ ইলম শিখেছেন? আমাদের যেসব বোন উচ্চশিক্ষা অর্জন করছেন, তারা কি নামাজ বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য আবশ্যকীয় পরিমাণ ইলম শিখেছেন? আবশ্যকীয় পরিমাণ মাসআলা তারা শিখেছেন? এগুলো তো তাদের জন্য ফরজ ছিল। এখন যেসব ভাই তাবিয়ী ও তাবে-তাবিয়ীদের যুগে নারীদের উচ্চশিক্ষার হাওয়ালা দিচ্ছেন, তখনো তো কুরআন-হাদীসই ছিল মূল শিক্ষা। এখন কি কুরআন-হাদীসকে মূল শিক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে? উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত কত পার্সেন্ট নারী ফরজ পরিমাণ ইলম অর্জন করেছেন? এই হিসাবটা আমাদের সামনে রাখা দরকার।
উচ্চশিক্ষা কি ফরজ আইন?
না, জেনারেল লাইনে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা ফরজে আইন নয়, বরং ক্ষেত্রবিশেষ ডাক্তার হওয়া, শিক্ষিকা হওয়া ইত্যাদি কিছু পেশা নারীদের জন্যও ফরজে কেফায়া। কারণ আমাদের মা-বোনদের চিকিৎসা, শিক্ষা ইত্যাদি কিছু কাজের জন্য সেসব সেক্টরে নারীদের প্রয়োজন অবশ্যই রয়েছে। তবে এখনকার সময়ে ফরজে কেফায়া পরিমাণ পূর্ণ হয়ে গিয়েছে কি না এটাও আমাদের হিসাব করতে হবে। প্রত্যেক পরিবার থেকে একজন করে ডাক্তার হওয়া ফরজে কেফায়া নয়; বরং একটি এলাকার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ নারী চিকিৎসক থাকা আবশ্যক। প্রত্যেক পরিবার থেকে একজন শিক্ষিকা হওয়া আবশ্যক না; বরং একটি এলাকার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকাই আবশ্যক।
এ ছাড়া নারীদের জন্য অন্যান্য পেশা যেমন পাইলট হওয়া, ম্যানেজার হওয়া, ব্যাংকার হওয়া ইত্যাদি যেসব পেশা নারীদের সাথে সংশ্লিষ্ট নয়, সেসব শিক্ষা অর্জন করা, সেসব পেশা গ্রহণ করা আবশ্যক তো দূরের কথা, মুস্তাহাবও নয়।
আমাদের মূল বক্তব্য :
শুরুর কথাটি শেষেও উল্লেখ করছি, আমাদের কাছে শরীয়তই অগ্রগণ্য। শরীয়তের সাথে আমরা অন্য কিছুকে তুলনা করতে চাই না, শরীয়তকে বাদ দিয়ে পুরো দুনিয়াও আমরা পায়ে মাড়াতে চাই না।
আর এ যুগের স্কুল, কলেজ-ভার্সিটির ভেতরগত দৈনদশা দেখে নারীদের তো পরের কথা, আমাদের ভাইদের সেখানে পড়া নিয়েও আমরা শঙ্কিত। তাদের দ্বীন-ঈমান নিয়ে আমরা আতঙ্কিত। সেখানে বোনদের নিয়ে শঙ্কা তো আরও বহুগুণে বেশি।
আমাদের ভাই-বোনেরা দ্বীন-ঈমানকে বিকিয়ে দিয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করার চেয়ে ফরজ পরিমাণ ইলম শিখে দ্বীন-ঈমান ঠিক রাখাই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এতে যদি স্কুল-কলেজের বারান্দাতেও না যেতে হয়, তাতেও আমরা রাজি আছি।
আমরা চাই না আমাদের বোনেরা দুনিয়া কামানোর জন্য উচ্চশিক্ষা অর্জন করুক। আমরা তাদেরকে দুনিয়ার এই কঠিন ময়দানে নামাতে চাই না। তারা আমাদের কাছে প্রস্ফুটিত ফুলের মতো। তারা আমাদের ঘরে রানীর মতো থাকুক, পুরুষের সাথে গা মিলিয়ে, নিজের সতীত্ব, পর্দা, স্বকীয়তা সব কিছু বিলীন করে তারাও আয়-রােজগার করুক, এটা আমরা কখনোই চাই না। এই দায়িত্ব পুরুষদের। আমরা এটা সিদ্ধান্ত নিইনি যে, স্বামীর অবর্তমানে সে কী করে খাবে! তাই তাকে সার্টিফিকেট অর্জন করতে হবে। বরং প্রয়োজনের মুহূর্তে সে যেন প্রয়োজন পরিমাণ আয় করতে পারে, এর জন্য প্রয়োজনীয় হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প, বা যেই কাজ তার স্বকীয়তা, তার পর্দাকে ঠিক রাখে, এমন কাজ শেখার ব্যাপারে তাকে উদ্বুদ্ধ করি। যেন স্বামীর বর্তমানেও সে প্রয়োজনে স্বামীকে আয়-রোজগারে সাহায্য করতে পারে।
শেষ কথা :
আমরা শরীয়তের বিপরীত কোনো কথা তো দূরের কথা, কোনো শব্দও শুনতে ও মানতে রাজি নই। কলেজ-ভার্সিটি কেন, শরীয়তের খেলাফ কাজ যদি কোনো দ্বীনী প্রতিষ্ঠানেও হয়, তাহলে সেখানেও আমাদের ভাই-বোনদের পড়া জায়েয নয়।
© উস্তাদ তানজীল আরেফীন আদনান (হাফি.)
শাহম্যাগী বাঙ্গু Now A Days :
নারী স্বামীর কাছেও নিরাপদ না, সন্তানের কাছেও না! ?
নারী নিরাপদ বয়ফ্রেন্ড, বেস্টফ্রেন্ড, জাস্টফ্রেন্ড, চিনিবাবার কাছে!
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি আমলঃ
● সূরা আল-কাহফ পাঠ করা
● অধিক পরিমাণে দরুদ পড়া
اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
[“আল্ল-হুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ (সল্লল্ল-হু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম)”]
● বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়া
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
[“আস্তাগফিরুল্ল-হ”]
● আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দু'আ করা
অবশ্যই বেশি বেশি পৃথিবীর সকল দেশের ম!জলুম, মুজ!হিদ, কার!বন্দী মুসলিম ভাই-বোন ও দ্বীনের দাঈদের জন্য দু'আ করবেন। আল্লাহ তা'আলা সকল জ!লিম, মুন!ফিক, ত!গুত ও কুফফ!রদের হেদায়েত লিখা থাকলে হেদায়েত দিন নয়তো ধ্বংস করে দিন, আমিন।
রসূলুল্লাহ্ (সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন —
“যখন কোন দায়িত্ব অযোগ্য ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করা হবে, তখনই ক্বিয়ামাতের অপেক্ষা করবে।”
[সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৪৯৬]
সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত, নবী (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ “আল্লাহর শপথ! যদি তোমার চেষ্টার দ্বারা আল্লাহ একটি লোককে হেদায়েত দেন, তবে তা হবে তোমার জন্য এক পাল লাল উটের চেয়েও উত্তম।”
[সুনান আবূ দাউদ, হাদিস নং ৩৬৬১]
Last updated 2 weeks, 2 days ago
#1 Bangla Memes Posting Channel 💨
মিমস লাগবো? তাইলে এখনই জয়েন করো "Bangla Memes" চ্যানেলে! 🙂
Last updated 2 weeks, 6 days ago
Last updated 3 months, 3 weeks ago