Trusted Apps BD

Description
❂❂❂❂Trusted Apps BD❂❂❂❂

❒ এই চ্যানেলে এর সাথে থাকলে আপনি প্রতিদিন ১০০৳-২০০৳ পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ⧠

⧠ যে কোন সমস্যা হলে, কিংবা কোনো আ্যপ / সাইট প্রমোট করতে চাইলে Owner এর সাথে যোগাযোগ করুন ⧠

📞Owner Contact :- @PriyoCHOWDHURY
Advertising
We recommend to visit

#daraz #darazoffer #darazbd

Last updated 6 days, 3 hours ago

💛💛প্রিয় বন্ধুরা এই গ্রুপের এর সাথে থাকলে আপনি প্রতিদিন ৫০৳-১০০৳পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ!

⭕70/৭০ হাজার+ এক্টিভ মেম্বার দ্বারা অ্যাপস/সাইট প্রোমোট করাতে যোগাযোগ করুন👇

📞Group Owner ©:→ @RIDOY_AHMED_100k

⚫Our Channel: @realerningapp

Last updated 1 month, 1 week ago

আমাদের অ্যাপস গুলোতে কাজ করতে পারেন ১০০% পেমেন্ট করা হয়

Last updated 2 months, 3 weeks ago

hace 1 mes, 2 semanas

আমাদের এই চ্যানেল ৪ বছর + ধরে চলছে...... ইংশাল্লাহ্ আরো চলবে......

hace 1 mes, 2 semanas

"বর্তমানে একটি ট্রেন্ড চালু হয়েছে, মানুষ স্পষ্ট হারাম কাজে জড়িয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করে ও সাহায্য কামনা করে! "

যেমন:

  1. ফেসবুক, ইস্টাগ্রামে মেয়েরা নিজেদের হিজাব ওয়ালা/হিজাব বিহীন ছবি দিয়ে সাথে কুরআনের আয়াতও পোস্ট করে...আল্লাহ আমার জন্য যথেষ্ট/ তিনি তাকওয়াপূর্ণ ব্যক্তিদের পছন্দ করেন।

  2. মাশাআল্লাহ আন্টি আপনার মেয়ে তো দারুন নাচতে পারে।

  3. হ্যা "আলহামদুলিল্লাহ" স্কুলের ড্যান্স প্রতিযোগিতায় সে প্রথম হয়েছে।

  4. এক ছেলে কলিগের স্ত্রীকে ইঙ্গিত করে ভাবি, আর বইলেন না আপনি যা সুন্দর "মাশাআল্লাহ।"

  5. ইনশাআল্লাহ এবার যদি আর্জেন্টিনা ওয়ার্ল্ড কাপ জিতে, তাহলে আমি নামায শুরু করবো।

  6. মাশাআল্লাহ আপনার ছেলের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান দারুন হয়েছিলো। যা ড্যান্স করেছি জোয়ান বুড়ো সবাই। হ্যাঁ "দোআ" করবেন দ্বিতীয় ছেলেটার বিয়েও যেনো এমনভাবে পালন করতে পারি।

  7. ছেলে মেয়ে মিক্স ফ্রেন্ড সার্কেল কে উদ্দেশ্য করে, আলহামদুলিল্লাহ আমরা ফ্রেন্ডসরা খুব হেল্পফুল।

  8. মাশাআল্লাহ তোমাকে তো এমনেই সুন্দর দেখায়, দাড়ি রাখবে কেনো।

  9. মাশাআল্লাহ আমার মেয়ে এতটাই সুন্দরী যে, সব মানুষ ওর দিকে তাকিয়ে থাকে।

  10. আমাদের রিলেশনের ৬ বছর কেটে গেলো আলহামদুলিল্লাহ। দোআ করবেন যেনো আমরা বফ/গফ এভাবেই সবসময় পাশে থাকি।

দা-জ্জালের একপাশে থাকবে জান্নাত আরেকপাশে থাকবে জাহান্নাম। আমরা দা-জ্জালের জান্নাতকেই আল্লাহর নিয়ামত মনে করছি। এখনি আমাদের এই অবস্থা, না জানি দা-জ্জালের আগমনে কি হবে আমাদের।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন, আ-মীন

~সংগৃহীত

hace 1 mes, 3 semanas

😲 Cats Already Exchanger Add Kore Diche

➡️ যারা কাজ করেন নাই তারা চাইলে কাজ করতে পারেন।
সবাই টাক্সগুলো কম্পেলিট করবেন তাহলে বেশি পয়েন্ট হবে। 🟢

➡️➡️ জয়েন লিং ⬅️⬅️
t.me/catsgang_bot/join?startapp=6qJ8sxskvMGmcCkKeyqoI
Meow 😼

hace 4 meses

বর্তমানের খবর গুলো পেতে জয়েন দিতে পারেন Join Channel

hace 4 meses, 1 semana

**কয়েক শ্রেণির মানুষ আছে, যাদের সাথে অতিরিক্ত মেলামেশা আমাদের আল্লাহর পথে চলাকে কঠিন করে দেয়। যেমনঃ ট্রলবাজ

ট্রল, সার্কাজম, মিম---এগুলো মুসলিমদের সংস্কৃতি না। যতটুকু জানি, লাইফলেস বিধর্মীরা এগুলোর উদ্ভাবক। কিন্তু, বর্তমানে মুসলিমদের মাঝেও এই বিষয়টা এত বাজেভাবে ছড়িয়ে গেছে যে, তরুণ প্রজন্মের একটা বড় অংশ এসব করাকেই নিজেদের জীবনের উদ্দেশ্য বানিয়ে নিয়েছে। মানুষকে হাহাহিহি করাতে পারলে বা কাউকে পচাতে পারলেই তারা খুশি।

আরও দুঃখের বিষয়, ইসলাম মানা বা মানতে চাওয়া তরুণ ছেলেমেয়েরাও  এই ভাইরাসে আক্রান্ত। কোন বিষয়ে এখন আর কেউ সুস্থভাবে আলোচনা করতে চায় না। নিজের মতের বিপরীত হলেই অন্যদের ট্রলিং করা শুরু করে দেয়। হাহাহিহি ছাড়া আমাদের কোন কিছুই এখন আর জমে না।

কিন্তু এই ধরণের মানুষ আল্টিমেটলি ভাল কিছু শেখায় না। সবসময় ট্রল করা মানুষেরা গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে মতামত দেওয়ার যোগ্যতা রাখে না। এদের লাইফের সেরা এচিভমেন্ট---কাউকে ছোট করা।

প্রায়ই দেখি, দ্বীনি ভাইদের মাঝে কোন বিষয়ে কখনো মতানৈক্য হলে কিছু লাইফলেস ছেলেপুলে সেটা নিয়ে মিম, ট্রলিং আরম্ভ করে দেয়। এদের আশেপাশে যারা থাকে, তারাও এদের মতোই ভাইরাসে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ভাল কিছু তারা সমাজকে কখনো দিতে পারে না।

এছাড়াও সবসময় ট্রলিং ফলো করে বেড়ালে নিজের মাঝে সিরিয়াসনেস কমে যায়। হয়তো অনেকেই খেয়াল করে থাকবেন, দুঃখের কোন ঘটনা ঘটলেও দেখা যায় অনেকে হাসাহাসি করছে। কারণ, এদের মাঝে গুরুত্ববোধটাই কমে গেছে। এভাবেই মানুষের অন্তর মরে যায়।

ট্রলিং একটা নির্দিষ্ট লেভেল পর্যন্ত মানা যায়। আর সেটা সেকু লিবাদেরদের বিপক্ষে। সেটাও করবে যোগ্য কিছু মানুষ। সবাই এ কাজে ইনসাফ রক্ষা করতে পারবে না, যুলুম করে ফেলবে। কিন্তু অল্পবয়সী মুসলিমদের সব বিষয়ে ট্রলিং চূড়ান্ত লেভেলের ফালতু কাজ।

আমি বলতে চাই না যে, আমরা কখনোই হাসাহাসি করবো না। সুস্থ বিনোদন হারাম নয়। বিনোদনের জন্য অনেক কিছুই আছে। কিন্তু যারা এসব ফালতু কাজকে নিজেদের প্রধান কাজে পরিণত করেছে, এমন সঙ্গী এড়িয়ে চলাই মঙ্গল।

লাইফে ভাল কিছু করতে চাইলে, জান্নাতে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় সেরাদের কাতারে থাকতে হলে চাই ভাল মানুষের সঙ্গ। ট্রলিং, মিমবাজি আর সার্কাজম নিয়ে ব্যস্ত কোন মানুষ আপনাকে জান্নাতের পথে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে না। ক্রিস্টাল ক্লিয়ার।

আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসটিতে একজন মুসলিমকে ভালো সাথী গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার উদ্বুদ্ধ করেছেন। তিনি বলেছেন, "সৎ সঙ্গীর উদাহরণ হল, কস্তুরী বহনকারীর (আতরওয়ালা) ন্যায়। কস্তুরী বহনকারী (আতরওয়ালা) হয়তো তোমাকে কিছু বিনা মূল্যে দান করবে অথবা তার কাছ থেকে তুমি কিছু খরিদ করবে অথবা তার কাছ থেকে সুবাস লাভ করবে। আর অসৎ সঙ্গীর দৃষ্টান্ত হল, হাপরে ফু দানকারীর (কামার) মতো। হয়ত সে আগুনের উড়ন্ত আগুনের কণা দিয়ে তোমার কাপড় পুড়িয়ে দেবে অথবা তুমি তার কাছ থেকে দুর্গন্ধ পাবে।”

তাই, সতর্ক হই। নিজেকে যাচাই করি। অহেতুক ট্রলিং ছেড়ে প্রোডাক্টিভ কাজে ফোকাস করি। অপরকে খুচিয়ে বেড়ানো সঙ্গী থাকলে বন্ধুত্ব পুণঃযাচাই করি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ভাল কাজে অগ্রসর হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন।

~সাজিদ হাসান ভাই।
©️ তাসাউফ**

hace 4 meses, 2 semanas

***- অপেক্ষার শেষটা একদিন সুন্দর হবে,
ক্লান্ত হৃদয়টাও একদিন প্রশান্ত হবে। প্রার্থনার আওয়াজগুলোও একদিন কবুল হবে।

- ইং-শা-আল্লাহ.?***

hace 5 meses

Part 2

ইমাম গাজ্জালী (র.) আরও বলেন, ❝কুদৃষ্টি অন্তরে খটকা তৈরি করে। পরে তা কল্পনায় রূপ নেয়। কল্পনা জৈবিক তাড়নাকে উসকে দেয়। আর জৈবিক তাড়না ইচ্ছার জন্ম দেয়।❞ সুতরাং পরনারীর প্রতি দৃষ্টি দেয়ার পরই ব্যভিচারের ইচ্ছা জাগে। ব্যবিচারের প্রথম সিঁড়ির নাম হল কুদৃষ্টি। ব্যভিচার থেকে বাঁচতে হলে তার প্রথম ধাপ কুদৃষ্টি পরিহার করতে হবে।

আবু হুরাইরাহ্ (রা.) এর সনদে রাসূল (ﷺ) বলেছেন, ❝আদম সন্তানের উপর ব্যভিচারের যে অংশ লিখিত রয়েছে তা অবশ্যই সে, প্রাপ্ত হবে। নিঃসন্দেহে দু’চোখের যিনা হলো (যা হারাম সেদিকে) তাকানো, দু’কানের যিনা হলো শোনা, জিহ্বার যিনা হলো কথোপকথন করা, হাতের যিনা হলো শক্ত করে ধরা, পায়ের যিনা হলো হেঁটে যাওয়া, হৃদয়ের যি*না হচ্ছে কামনা-বাসনা করা। আর লজ্জাস্থান তা সত্যায়িত করে বা মিথ্যা সাব্যস্ত করে।❞ - (সহীহ্ মুসলিম : ৬৬৪৭)

ইমাম গাজ্জালী (র.) বলেই গেছেন ❝চোখ নিয়ন্ত্রণ ব্যতীত, পাপ নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব।❞ চোখ সংযত তো মস্তিষ্ক সংযত। আর মস্তিষ্ক সংযত তো অন্তর সংযত। আর অন্তর সংযত তো লজ্জাস্থান সংযত। ফলে জীবন সংযত, ইনশাআল্লাহ্। একটার সাথের আরেকটার সম্পর্ক বেশ গভীর ভাবুন চিন্তা করুন কতইনা সুন্দর ব্যবস্থা, সুবহানাল্লাহ।

পোশাকের পর্দা ছাড়াও একজন পুরুষের চোখের পর্দা, মনের পর্দা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নারী যে অবস্থাতেই থাকুকনা কেন তাদের দিকে তাকানো যাবেনা কারণ আপনাকে জান্নাতে যেতে হবে আপনার আল্লাহ ভীতির উপর নির্ভর করে সেই নারীর কর্ম আপনার ঝুলিতে উঠবেনা। তাই নিজের দিকে আঙুল তুলতে হবে। ভুলবশত নজর গেলেও বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে সামনে পরে গেলেও নিজেকে সংযত করে চোখ তুলে নিতে হবে, এটাই একবার চোখ পরার বিধান। তখন চোখ অবনত করতে হবে, দৃষ্টিকে স্থানান্তর করতে হবে। কারণ এটাই আল্লাহর আদেশ। বিনা তর্কে দ্বীন মেনে নেওয়াই মুমিন বান্দার উত্তম পরিচয়।

ইসলামের দৃষ্টিতে যেসব নারী-পুরুষের মধ্যে বিয়ে বৈধ নয়, তাদেরকে মাহরাম বলে। তাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ জায়েজ আছে। আর যাদের মধ্যে বিয়ে বৈধ, তাদেরকে গায়রে মাহরাম বা নন মাহরাম বলে। এই নন মাহরাম নারী-পুরুষের পর্দাহীনভাবে বিয়েপূর্ব দেখা-সাক্ষাৎ জায়েজ নয়। তা হারাম ও কবিরা গুনাহ। পুরুষের জন্য মাহরাম হলেন : মা/দুধ মা/সৎ মা, দাদী, নানী, বোন/দুধ বোন/সৎ বোন, শাশুড়ি, মেয়ে/দুধ মেয়ে/সৎ মেয়ে, ফুফু, খালা, ভাই-বোনের মেয়ে, ছেলের স্ত্রী/দুধ ছেলের স্ত্রী/সৎ ছেলের স্ত্রী এবং নাতনি। আর আজকাল তো কাজিন রা যেন বোনের মতো হয়ে গেছে। মা - বাবাই বলে 'যা তোর চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো বোন/ভাই সাথে গল্প কর।' এইগুলো আমাদের বুঝতে হবে যে, ছেলেদের ক্ষেত্রে মেয়ে কাজিন এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে ছেলে কাজিন, থেকে দূরে থাকতে হবে। কিন্তু বর্তমানে কেউ ই তার পরোয়া করে না। কাজিন তো বাদই দিলাম, অনেকের তো আবার ছেলে/মেয়ে ফ্রেন্ড ও আছে!!
পর্দার কিছু বিধান আছে, যা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য। যেমন- সতরের বিধান, নজরের বিধান, নারী-পুরুষের মেলামেশার বিধান ইত্যাদি।

আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, ❝হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা পুরোপুরি ইসলাম গ্রহণ কর এবং শয়তানের পথ অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। কিন্তু তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী আসার পরও যদি তোমরা পথভ্রষ্ট হও, তবে জেনে রাখ যে আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়।❞ (সূরা বাকারা : ২০৮,২০৯)

অতএব, বর্তমান এই ফেতনার যুগে প্রত্যেক মুমিনের উচিৎ নিজের দৃষ্টিকে হেফাজত করা, নিজের জিহ্বাকে হেফাজত করা, নিজের অন্তরকে হেফাজত করা এবং নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজত করা এবং সর্বদা মাহরাম/নন মাহরাম মেনে চলার মাধ্যমে নিজের ইমানকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকা। এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় নারীর ছবি আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকা। আল্লাহ্ তা'আলা আমাদের সকলকে সত্য জানা, বুঝা এবং মেনে চলার তৌওফিক দান করুন। আমিন।

লেখা - মাহমুদুল হাছান
আংশিক লেখা - প্রিয় চৌধুরী

We recommend to visit

#daraz #darazoffer #darazbd

Last updated 6 days, 3 hours ago

💛💛প্রিয় বন্ধুরা এই গ্রুপের এর সাথে থাকলে আপনি প্রতিদিন ৫০৳-১০০৳পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ!

⭕70/৭০ হাজার+ এক্টিভ মেম্বার দ্বারা অ্যাপস/সাইট প্রোমোট করাতে যোগাযোগ করুন👇

📞Group Owner ©:→ @RIDOY_AHMED_100k

⚫Our Channel: @realerningapp

Last updated 1 month, 1 week ago

আমাদের অ্যাপস গুলোতে কাজ করতে পারেন ১০০% পেমেন্ট করা হয়

Last updated 2 months, 3 weeks ago