মোজো নিয়ে কন্ট্রোভার্সি ‼️
আমাদের অবস্থান কী?

https://www.facebook.com/share/p/6QcJzJiH6BkNwJUh/?mibextid=oFDknk

Facebook

Log in or sign up to view

See posts, photos and more on Facebook.

যেখানে চিফ হিট অফিসার লেসবিয়ান সেখানে দেশটা যে জাহান্নামের আগুনে জ্বলছে না সেটাই তো শুকরিয়া।

Facebook

Log in or sign up to view

See posts, photos and more on Facebook.

যেখানে চিফ হিট অফিসার লেসবিয়ান সেখানে দেশটা যে জাহান্নামের আগুনে জ্বলছে না সেটাই তো শুকরিয়া।

❗️❗️❗️
মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে, নীরবে, সর্বোচ্চ ক্ষতিসাধনের জন্য যে কার্যক্রম চলে আসছে তার নাম,
“ডিপপুলেশন এজেন্ডা”।

ইজরাইল আজকে ইরানকে আক্রমণ করার কথা। দেখা যাক এটাও নাটক নাকি সত্যি।

একজন মহিলা সাহাবী রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসেছিলেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুধু রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন না, তিনি সর্ব কালের সর্ব শ্রেষ্ঠ মানুষ ছিলেন।

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওই মহিলা সাহাবীকে যার সাথে বিয়ে দিলেন, উনার শুধু এক পিস কাপড় ছিল। তাও কুরআনের আয়াত মাহের ধরে। সোসিওলোজিতে এখন আমরা পড়ি, 'নলেজ ইজ মার্কেটেবলে ওয়েলথ।'

ওই মহিলা সাহাবী কিন্তু বলেন নাই যে আমি রাষ্ট্র প্রধানকে বিয়ে করতে এসেছি। আমার ফ্যামিলি 'হ্যান-টান'। আমাকে কেন এরকম গরিব মানুষের সাথে বিয়ে দিচ্ছেন। উনারা আসলে এত্তটা backward ছিলেন না। উনার ফ্যামিলি অবশই একদম ফার্স্ট ক্লাস ফ্যামিলি ছিল তাই বলেন নাই।

আমরা বর্ণপ্রথা বা 'কাস্ট সিস্টেমে' বিশ্বাস করি না। ঐটা অনেক প্রাচীন প্রাকটিস। যারা এখনো 'কাস্ট' দেখে বিয়ে দেন, উনাদের মনে হয় নিজেদের কাস্ট বা family background নিয়ে ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্সে ভুগেন।

হাদিসটা লিখে দিচ্ছি।

Reference: Al-Bukhaari (5030) and Muslim (1425):

সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে,

একদা একা মহিলা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে বলল, "হে আল্লাহর রসুল! আমি আমার জীবনকে আপনার জন্য দান করতে এসেছি (বিয়ের মাধ্যমে )।"

এরপর নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার দিকে তাকিয়ে তার আপাদমস্তক লক্ষ্য করে মাথা নিচু করলেন।

মহিলাটি যখন দেখল যে নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন ফয়সালা দিচ্ছেন না তখন সে বসে পড়ল।

এমন সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীদের একজন বলল, "যদি আপনার কোন প্রয়োজন না থাকে, তবে এ মহিলাটির সঙ্গে আমার শাদী দিয়ে দিন।"

তিনি বললেন, "তোমার কাছে কি কিছু আছে?"

সে বলল, "হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহর কসম কিছুই নেই।"

তিনি বললেন, "তুমি তোমার পরিজনদের কাছে ফিরে যাও এবং দেখ কিছু পাও কি-না!"

এরপর লোকটি চলে গেল এবং ফিরে এসে বলল, "আল্লাহর কসম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি কিছুই পেলাম না।"

নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "দেখ একটি লোহার আংটি হলেও!"

তারপর সে চলে গেল এবং ফিরে এসে বলল, "আল্লাহর কসম, একটি লোহার আংটিও পেলাম না; কিন্তু এই যে আমার তহবন্দ আছে।"

সাহল (রাঃ) বলেন, তার কোন চাদর ছিল না। অথচ লোকটি বলল, "আমার তহবন্দের অর্ধেক দিতে পারি।"

এ কথা শুনে রাসূল সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "এ তহবন্দ দিয়ে কী হবে? যদি তুমি পরিধান কর, তাহলে মহিলাটির কোন আবরণ থাকবে না। আর যদি সে পরিধান করে, তোমার কোন আবরণ থাকবে না।"

লোকটি বসে পড়লো, অনেকক্ষণ সে বসে থাকল। এরপর উঠে দাঁড়াল।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ফিরে যেতে দেখে তাকে ডেকে আনলেন। যখন সে ফিরে আসল, নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ "তোমার কুরআনের কতটুকু মুখস্থ আছে?"

সে উত্তরে বলল, "অমুক অমুক সূরাহ মুখস্থ আছে।"

সে এমনিভাবে একে একে উল্লেখ করতে থাকল।

তখন নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জিজ্ঞেস করলেন, "তুমি কি এ সকল সূরাহ মুখস্থ তিলাওয়াত করতে পার?"

সে উত্তর করল, "হাঁ!"

তখন নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "যাও তুমি যে পরিমাণ কুরআন মুখস্থ রেখেছ, তার বিনিময়ে (মাহের হিসেবে) এ মহিলাটির তোমার সঙ্গে বিবাহ দিলাম।"

-আসিফ মাহতাব উৎস

আরেকটা রমাদান, রমাদানের শেষ দশকের বিজোড় রাত পেতে একবছর অপেক্ষা করতে হবে।

আজকেই শেষ সুযোগ। সামনের বার বেঁচে থাকতেও পারি, না-ও পারি। গুনাহ মাফ না হলে তো ধ্বংস নিশ্চিত!

এই লোককে শাতিম বললে কি ভুল হবে?

মানুষ এসব শুনে হাসিঠাট্টা করে অথচ আমার হৃদয়ের রক্তক্ষরণ যেন থামছেই না!

https://www.facebook.com/share/v/xZV6uvSSx7n77cKu/?mibextid=oFDknk

Facebook

Log in or sign up to view

See posts, photos and more on Facebook.

সময়ের আপেক্ষিকতা সম্পর্কে অনেকেই বোঝেন না৷ সময়ের বারাকাহ একেক বান্দার জন্য একেক রকম হতে পারে।

যদি এটা বান্দা টু বান্দা ভ্যারি না করতো তাহলে সময়ের বারাকাহ পাওয়ার জন্য দুআ করতে বলা হতো না, কুরআন তিলাওয়াত করতে বলা হতো না৷

একটা ছোট্ট উদাহরণ দেই। মসজিদে ইবাদত করতে গেলে দেখবেন অনেক আমল করতে পারছেন অথচ ঘরে বসে একই সময় অতিবাহিত করলে আমলের পরিমাণে বেশিরভাগ মানুষই তারতম্য দেখবে।

সময় একটা সৃষ্টি, আল্লাহ সময়ের স্রষ্টা। সময় কোন বান্দার উপর কেমন প্রভাব ফেলবে সেটার ফয়সালাও আল্লাহ তা’আলা করেন।

আজকে বিজোড় রাত চলমান। আর মাত্র চারটা বিজোড় রাত বাকি।

আল্লাহ আমাদেরকে গাফিলতি থেকে হেফাজত করুন। আমলে ব্যস্ত হওয়ার তৌফিক দান করুন।