প্রাচ্যবিদদের বই পড়তে গেলে সবার আগে আপনাকে মনে রাখতে হবে, সে অমুসলিম। সে শত্রুপক্ষ। এবার আপনি পড়তে পারেন।

দুঃখের বিষয়, মেসেঞ্জারে প্রায়ই এমন মানুষ আমি খুঁজে পাই, প্রাচ্যবিদদের কথায় তাদের ঈমান টলে যাচ্ছে। ভাই, অমুক বইটা পড়ে আমি নামাজে শান্তি পাচ্ছি না, এটার জবাব কী হতে পারে, হ্যান ত্যান।

অনেক ভালো ভালো কথা লিখলেও সে কিন্তু শত্রুপক্ষই। সালেহ আহমদ শামীর সীরাত বা রাহীকুল মাখতুম পড়ার সময় আমরা যেমন হৃদয়টা গছিয়ে দিয়ে পড়ি। প্রাচ্যবিদদের লেখা পড়লে ততখানিই ভুরু কুঁচকে পড়তে হবে।

মুসলমানরা কি পারবে? মন্টোগোমারি ওয়াট বলেছে: পারবে না।

তার মতে, তাওহীদের ব্যাপারে মুসলমানদের থেকে মানবজাতির শেখার আছে। কিন্তু নৈতিকতার ব্যাপারে ইউরোপই বেশি উন্নত।

MUHAMMAD: Prophet and Statesman
William Montgomery Watt

https://youtu.be/8TXbvbUlejo?si=vh46mBTJ1U7TKc3U

শেখ মুজিবের মরণোত্তর বিচার করা যায় না? সিরাজ সিকদারকে হত্যার অভিযোগে। ফৌজদারি অপরাধ তামাদি হয় না। বিচার করা যায়। এখনও হয়ত ঐ সময়কার পুলিশরা জীবিত আছে। রাজসাক্ষী বানালে নাম পাওয়া যাবে। আর সিরাজ সিকদারের বোন ভাস্কর শামীম সিকদার বেঁচে নাই??

রক্ষী বাহিনীর সদস্যদের বিচারও এখন করা যায়। আর সুপ্রিম কমান্ড হিসেবে মুজিবেরও করা যায়।

জেন জি মুজিবের জন্য মত প্রকাশ করার স্বাধীনতা চায়।

অথচ জেন জি জানে না, তাদের আব্বা মুজিব চারটা পত্রিকা নিজের কবজায় নিয়ে সকল পত্রিকা নিষিদ্ধ করেছিলো।

জেন জি জানে না, এই মুজিবই কার্টুন আঁকার দায়ে আল মাহমুদকে জেলে দিয়েছে।

জেন জি জানে না, লুটপাত করে দুর্ভিক্ষ হওয়ার পর কবি রফিক আজাদ যখন লিখলেন, "ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র খাবো", তখন তাদের আব্বা মুজিবই রফিক আজাদকে জেলে ভরে দেন।

জেন জি আজ তাদের আব্বার মৃত্যুর জন্য কান্নার স্বাধীনতা চায়।

অথচ জেন জি জানে না, তাদের আব্বা হুজুর বাইচা থাকলে তাদের পাছা এতোদিন লাল হয়ে যাইতো।

বাট নিজের সেই লাল হয়ে যাওয়া পাছার জন্য একটু কান্নার স্বাধীনতাও তাদের আব্বা তাদের দিতো না!!

সাদিক খান

হেলিকপ্টার থেকে ছোঁড়া গুলিতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার দারুননাজাত ইসলামিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী জোবাইদ হোসেন ইমন নিহতের ঘটনায় খুনি হাসিনা ও কাউয়া কাদেরসহ ১৬ জনের নামে হত্যা মামলা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

@BringingJusticetoYouBangladeshh

আসিফের চেয়ে নাহিদ অনেক ম্যাচিউরড।

আরেকটা কথা, গ্রাফিতি নিয়ে সেক্যু, শাহবাগীদের সাথে এখন লাগার দরকার নাই। ছয় মাস যাক। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।

যিনি ইন্টেরিম সরকারের উপদেষ্টা হবেন মুসলিম জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে, আমি তার এপিএস টাইপ কোন কিছু হিসেবে কাজ করতে তৈরি আছি। উনার সাথে সব মিটিং এ থাকব। রিসার্চ ও স্পীচ তৈরি করে দেব, এমন। কোন বেতন বা ফ্যাসিলিটি দিতে হবে না।

জাস্ট আমাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ডেপুটেশনে ওনার মিনিস্ট্রিতে নিলেই হবে। কিংবা চাকরি ছেড়ে দিতে হলে সেটাও তৈরি আছি।

যিনিই হন, ওনাকে আপনারা জানাতে পারেন বা অনুরোধ করতে পারেন যদি আমাকে উপযুক্ত মনে হয়। সামনের ৩ বছর অন্যরকম এক যুদ্ধের ইসলামপ্রিয় জনতার জন্য। মগজ আর জবানের যুদ্ধ।