ঢাকার একটি থানার অস্ত্রাগারের দায়িত্বে ছিলেন যে এস-আই - তার সাথে কথা হচ্ছিল।
তার থানায় ৩০টা রিভলবারের মধ্যে মাত্র ৩টা ফিরে পাওয়া গেছে।
বাকিগুলো কাদের কাছে?
সাধারণ মানুষ?
ভালো মানুষ?
না।
প্রতিটি থানাতে 'জয় বাংলা' কলেমা পড়ে হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব যারা দিয়েছিল তাদের খুঁজে খুঁজে খুন করার পরিকল্পনার ভিডিও দেখলাম একটা।
আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে ২৮ লাখ কোটি টাকা বাইরে পাচার করেছে। এগুলো থেকে সামান্য কিছু দেয়া হচ্ছে সন্ত্রাসীদের।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিল যারা তাদের খুন, যখম করা হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত ৩ জনকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। একাধিক ছাত্রের হাতের রগ কেটে দেয়া হয়েছে।
এবং পুরোনো আওয়ামী কৌশল - দায় দেয়া হচ্ছে অন্যদের।
ঠিক যেমন ওরা গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে বিরোধী দলের নাম দিত।
এক বোন আন্দোলনের সময় সরব ছিলেন। তিনি প্রচন্ড ভয় পেয়েছেন। অনলাইন আচরণ সীমিত করে ফেলেছেন।
এই ভয়ের আবহ আওয়ামী লীগ আবারও তৈরি করছে যদিও তাদের রাজত্ব নেই।
আল্লাহর ওপর ভরসা রাখেন ভাইয়েরা-আপারা। সাহস রাখেন। আওয়ামী দৌরাত্মের কথা আরো জোরে বলেন। ভয় পাবেন না।
আপনার মৃত্যুর একদিন আগেও আপনি মরবেন না।
হ্যাঁ সাবধানে থাকেন কিন্তু সেটা যেন আপনাকে সত্য বলা থেকে বাঁধা না দেয়।
শেখ মুজিব ছিল হিন্দুদের বন্ধু।
মুসলিমদের শত্রু।
শেখ হাসিনাও ঠিক তাই।
আমরা মুসলিমরা এই দেশ আর কোনোদিন হিন্দুত্ববাদীদের হাতে তুলে দেব না।
বরং ভারতের সাধারণ হিন্দু, সাধারণ মুসলিমদের আমরা উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের হাত থেকে রক্ষা করব ইনশা আল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের নিরাপত্তা ও আফিয়া দান করুন।

~ Md Sharif Abu Hayat

পিনাকী ভট্টাচার্যের ভিডিওটা বেশ ভালো হয়েছে। কোন এক অজানা কারণে বহু আগে থেকেই মানুষগুলোকে আমার অস্বস্তি লেগেছে। আমি জানি না কেন।

তাবলীগের লোকেরা একটা প্র্যাক্টিস খুব করে। সেটা হল, 'বড়রা বলেছেন' 'বড়দের কথা মানার মাঝেই কামিয়াবি'। এই সোকল্ড 'বড়'-দের রেফারেন্সিংটা ইসলামের মেজাজ পরিপন্থী। রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিস রয়েছে: "এই ইলম হচ্ছে দীন, অতএব ইলম কার কাছ থেকে নিচ্ছো, তা খেয়াল করবে"। অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে এই কথাটা আপনি কার মুখে শুনেছেন। 'বড়দের কথা' নাম দিয়ে যা মন চায় চালিয়ে দিয়ে দিয়ে এই কাজটার আজ এই অবস্থা।

মিম্বরে বসে কে কথা বলছে, এটাও জানতে নিরুৎসাহিত করা হতো। বলা হত: কে কথা বলছে সেদিকে ফোকাস করো না, কার কথা বলছে (আল্লাহর) সেদিকে খেয়াল দাও। এটা ডেফিনেটলি ইসলামের মেজাজ পরিপন্থী। অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে, চিনতে হবে, খেয়াল করতে হবে কার কাছ থেকে আপনি দীনের কথা শুনছেন, নিচ্ছেন। এবং তার যোগ্যতা কী, তিনি কাদের কাছ থেকে শুনেছেন বা শুনতে পারেন।

একদিকে 'ইলম' দফার অধীনে তাহকীকী (যাচাইয়ের) মেজাজ তৈরির কথা বললেন, অন্যদিকে 'আমাদের বড়রা বলেছেন' নাম দিয়ে অমুক-তমুকের কথা চালিয়ে দেবার প্র্যাক্টিস। অবশ্যই দীনের কথা আলিমদের থেকেই নিবেন। আর জেনারেল শিক্ষিত দাঈরা স্পষ্টভাবে বড় কোনো আলিমের রেফারেন্স দিলে মানতে পারেন। যতখন আমরা আলিমদের কথাকে পুনরুচ্চারণ করছি, আমাদের কথা নিবেন, ব্যতিক্রম মনে হলে আলিম থেকে যাচাই করবেন।

বিঃদ্রঃ সাদ সাহেবপন্থীদের (শিক্ষিত মানুষজন) সিরিয়াসলি পুনর্মূল্যায়ন করা দরকার তাদের নেতৃত্বে থাকা লোকদের। পিনাকীদার পয়েন্টগুলো একটাও অমূলক নয়। বহু আগে থেকেই তাদের ব্যাপারে সাথীদের সুধারণা নেই।

আর ভারতের পক্ষে নিজামুদ্দিন কর্তৃপক্ষ বা কর্তাব্যক্তিদের ম্যানিপুলেট করা সহজ। যেভাবে একটা সময় আওয়ামী লীগ হেফাজত নেতৃত্বকে ম্যানিপুলেট করেছে। বেশি না, মাথা দুয়েক্টাকে ব্ল্যাকমেইল করলেই এটা সম্ভব। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিশেষ করে। দরকার হলে একা একা কাজ করেন, ভারতের দাবার ঘুঁটি হবার চেয়ে।

আরেকটি ভয়াবহ বাতিল ফেরকার উদ্ভব!
.
গত কয়েক বছরে তাবলিগের একটি পক্ষ বিচ্যুতির শিকার হলো আমাদের চোখের সামনেই। বারবার তাদের সতর্ক করা হলো, আহ্বান জানানো হলো। প্রত্যাশা ছিল, তারা একদিন নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে আসবে। কিন্তু সবাইকে নিরাশ করে তাদের বিচ্যুতির মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলল। এক পর্যায়ে তারা হয়ে উঠল প্রচণ্ড আলেম-বিদ্বেষী।
.
নানা সুবিধা পাওয়া গুটিকতক আলেম তাদের সঙ্গে থাকলেও শতকরা প্রায় ৯৫ ভাগ আলেম তাদের বিরুদ্ধে। এজন্য তাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন আলেম-বিদ্বেষ অনুভব করা যায়। এবার আলেম-উলামা ও মাদরাসার তালিবুল ইলমদের রক্ত ঝরাতে, প্রাণ হরণ করতেও তারা পিছপা হচ্ছে না। আলেম-মুবাল্লিগদের লাশ ফেলে হলেও কথিত ‘দীনের খেদমত’ চালিয়ে যেতে চান তারা।
.
ইসলামের ইতিহাসে মূল ও আদর্শিক ধারা থেকে বিচ্যুত হয়ে ভয়ংকর বাতিল ফেরকার সর্দার হয়ে ওঠার অনেক কাহিনি আমরা পড়েছি। বনু উমাইয়া, বনু আব্বাস যুগে এ ধরনের বেশ কিছু ঘটনা আছে। ব্যক্তিপূজাকে কেন্দ্র করে জন্ম নেওয়া ‘এতাআতি’ নামের আরেকটি ভয়াবহ বাতিল ফেরকার উদ্ভব আমাদের চোখের সামনেই হচ্ছে, এটাই দুর্ভাগ্যের।

মাওলানা জহিরুদ্দীন বাবর হাফি.

? অ-চূড়ান্ত সংখ্যায়.. লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সকাল থেকে লেবাননে "ইসরায়েলি" বোমা হামলার ফলে 182 জনের মৃত্যু এবং 727 জন আহত হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ???

— ??/ ??/ ?? হামাস: 'আমরা হিজবুল্লাহ এবং লেবাননের জনগণের ভাইদের সাথে আমাদের সংহতি, সমর্থন এবং অটুট ভ্রাতৃত্বের বন্ধন নিশ্চিত করছি'

????রাশিয়ান Il-38 টহল বিমান বেশ কয়েকবার জাপানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে বলে জানা গেছে।

জাপানি মিডিয়া জানিয়েছে যে বিমানগুলি জাপানের আকাশসীমায় তিনবার প্রবেশ করেছে: যথাক্রমে 1 মিনিট, 30 সেকেন্ড এবং 1 মিনিটের জন্য।

ভারতের মনিপুরের ৩ জেলায় অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি। ৫ দিনের জন্য ইন্টারনেট বন্ধ।