রাফাহতে জীবন্ত পুড়ে মারা যাওয়া এক ছোট্ট শিশুর শেষ চিঠি

`❝ তোমাদের প্রতি আমার ওসিয়ত -
যদি আমি যুদ্ধে মারা যাই, পরপারে চলে যাই এবং শাহাদাত বরণ করি; তাহলে আমি কিছুতেই তোমাদেরকে ক্ষমা করব না হে আরব শাসকগণ! যারা আমাদেরকে লাঞ্ছিত করেছ!

অবরুদ্ধ গাজ্জাতে আমরা কোন ধরনের খাবার পানীয় ছাড়া অত্যন্ত কঠিন দিন পার করছি। আমি বয়সে ছোট হওয়া সত্ত্বেও আমার মাথার চুল সাদা হয়ে গেছে।
আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে যেন ক্ষমা না করেন, মাফ না করেন।

আল্লাহর কসম, তোমাদের ব্যাপারে আমি সাত আসমানের স্রষ্টার কাছে অভিযোগ করব।

প্রিয় আম্মাজান!
তুমি আমাকে ক্ষমা করে দিও,
আমি তোমাকে ভালোবাসি।
আমার বিরহে আমার বিচ্ছেদে তুমি ব্যথিত হবেনা।

আমার এই বার্তা মিশর, ইয়ামান, জর্দান, আলজেরিয়া, লিবিয়া, লেবানন, তিউনিসিয়া, সুদান, সোমালিয়া এবং মালয়েশিয়ার জনগণের প্রতি।
তোমাদের কাছে আমানত -
‘গাজ্জাকে  আপন অবস্থায় একাকী ছেড়ে দিবেনা। তোমাদের কাছে আমানত, গাজ্জার কথা তোমরা ভুলে যাবে না।

আমি তোমাদেরকে কসম করে বলছি এবং এই ব্যাপারে তোমাদের কে ওসিয়ত করে যাচ্ছি।
আমি তোমাদেরকে অনেক ভালোবাসি, আমার এই আমানতকে তোমরা অবহেলা করবেনা।’

যে আমার এই বার্তাটি পাবে, তার প্রতি আমার আমানত থাকলো - সে যেন এটাকে প্রচার করে দেয়।

ইন শা আল্লাহ আল্লাহর হুকুমে আমিও শহীদদের কাতারে শামিল হব। ❞`
মুহাম্মাদ আব্দুল কাদের আল হুসাইনি ( ১০ ),
২৫/৩/২০২৪,
ভাষান্তরঃ ইয়াসিন বিন আব্দুর রউফ।
https://t.me/NaseehaForSisters

রাফাহতে জীবন্ত পুড়ে মারা যাওয়া এক ছোট্ট শিশুর শেষ চিঠি

বিস্তারিতঃ https://t.me/NaseehaForSisters/1329

মহিলাদের দোকানদারি করাকে আপনি কীভাবে দেখেন?

“ আগে এটা কেবল শহুরে পরিবেশেই সীমাবদ্ধ ছিল।
এখন গ্রাম-গঞ্জেও ছড়িয়ে গেছে।

মহিলারা বেশিরভাগ চা, পান ও সিগারেটের দোকান এবং পিঠার দোকান দেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলেও দোকান সামলান। একজনের অনুপস্থিতিতে অপরজন দোকানে বসেন।

আশ্চর্যের বিষয় হলো, কিয়ামতের আগে এমনটা হবে বলে ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন নবিজি (সাঃ)।
এইটাকে তিনি কিয়ামতের আলামত আখ্যা দিয়েছেন।

সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে আজকের দিনের বাস্তবতা সম্পর্কে কথা বলা একমাত্র সত্য নবীর পক্ষেই সম্ভব।
নবিজি (সাঃ) বলেন,
‘( কিয়ামতের আগে ) ব্যবসার বাম্পার ফলন হবে। এমনকি স্ত্রী তার স্বামীর ব্যবসায়িক কাজে সহযোগী হবে।’ ”

[ আল-আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নংঃ ১০৪৯ ]

- আবুল হাসানাত কাসিম
https://t.me/NaseehaForSisters

❝ ‘নারী’ তার পালনকর্তার সার্বাধিক নিকটে তখনই থাকে, যখন সে তার গৃহে অবস্থান করে। ❞

[ সহীহ ইবনে হিব্বানঃ ৫৫৯৯ ]
https://t.me/NaseehaForSisters

❝ `বিপুলসংখ্যক নারী জাহান্নামে যাওয়ার কারণ এই যে, তাদের মাঝে প্রবৃত্তির তাড়না প্রবল মাত্রায় বিদ্যমান থাকে।
তারা খুব সহজেই পার্থিব শোভা-সৌন্দর্যের মায়ায় জড়িয়ে পড়ে।

জ্ঞানস্বল্পতার কারণে আখিরাতের প্রতি গভীর দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে পারে না। ফলে আখিরাতের পাথেয় সংগ্রহ ও প্রস্তুতি গ্রহণে ব্যর্থ হয়।

তাছাড়া আরেকটি বড় কারণ এই, অনেক ক্ষেত্রে নারীরা তাদের প্রতি পুরুষের স্বাভাবিক দুর্বলতা ও আকর্ষণ কাজে লাগিয়ে তাদেরকে আখিরাতবিমুখ করে তোলে। নিজেরাও দ্বীন ও আখিরাতের প্রতি বিমুখতা প্রদর্শন করে।

দ্বীনবিমুখদের চটকদার স্লোগানে খুব সহজেই প্রতারিত হয়।
যে সকল মুমিন-মুত্তাকি দ্বীন ও আখিরাতের দিকে ডাকে, তাদের ডাকে সাড়া দিতে চায় না। ❞`
[ আত-তাযকিরা, কুরতুবি, খণ্ডঃ ১, পৃষ্ঠাঃ ৩৬৯ ]
https://t.me/NaseehaForSisters

শাইখ বিন বায রাহিমাহুল্লাহ বলেন,

❝ যে নারী বলে পর্দা করা ফরজ ( বাধ্যতামূলক/জরুরি ) নয়, সে কাফির। ❞

[ আল ফাতাওয়াঃ ৮৪৮৭ ]
https://t.me/NaseehaForSisters

“ অবসর সময় পুরুষকে ‘উদাসীন’ করে তোলে,
আর নারীর মাঝে ‘প্রবৃত্তি জাগ্রত’ করে। ”

[ আল-মাওয়ার্দীর আদাবুদ্দুনিয়া ওয়াদ্দীন ]
https://t.me/NaseehaForSisters

“ মহিলারা হচ্ছে আওরাত ( আবরণীয় বস্তু )।
সে বাইরে বের হলে শয়তান তার দিকে চোখ তুলে তাকায়। ”

[ তিরমিযীঃ ১১৭৩ ]
https://t.me/NaseehaForSisters

❝ **সেই নারীগণই সর্বোত্তমঃ

- যারা পুরুষদের দেখে না এবং
- পুরুষরাও তাদের দেখতে পায় না। ❞**

— ফাতিমা রাদিয়াল্লাহু আনহা
https://t.me/NaseehaForSisters

ইবনে কুদামা ( রাহিমাহুল্লাহ ) বলেছেন,

❝ আগে ধার্মিকদের স্ত্রীরা এমন ছিল যে তাদের স্বামীরা ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বলতেনঃ

“ হারাম উপার্জন থেকে দূরে থাকুন। অবশ্যই, আমরা অনাহারে থাকতে পারি, কিন্তু জাহান্নামের আগুনে যেতে পারি না! ” ❞

[ মিনহাকুল-কাসিদীনঃ ২/৬২ ]
https://t.me/NaseehaForSisters