সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ “আল্লাহর শপথ! যদি তোমার চেষ্টার দ্বারা আল্লাহ একটি লোককে হেদায়েত দেন, তবে তা হবে তোমার জন্য এক পাল লাল উটের চেয়েও উত্তম।”
[সুনান আবূ দাউদ, হাদিস নং ৩৬৬১]
Last updated hace 5 días, 17 horas
#1 Bangla Shitposting Channel ?
শীটপোস্ট লাগবো? তাইলে এখনই জয়েন করো "Bangla Shitpost" চ্যানেলে! ?
Last updated hace 2 meses, 2 semanas
Last updated hace 3 semanas, 3 días
ওয়াহাব বিন মুনাব্বিহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, আমি তাকদীরের মধ্যে গভীর দৃষ্টি দিয়ে হয়রান হয়েছি। আমি দ্বিতীয়বার দৃষ্টি দিয়েও হয়রান হয়েছি। পরিশেষে আমি উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছি যে, তাকদীর সম্পর্কে ঐ ব্যক্তিই বেশী অবগত, যে তার গভীরে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকে। আর তাকদীর সম্পর্কে ঐ ব্যক্তিই সবচেয়ে বেশী অজ্ঞ, যে তা সম্পর্কে বেশী বেশী কথা বলে।
বইঃ-শারহুল আক্বীদাহ আত-ত্বহাবীয়া।।১ম খন্ড।
পৃষ্ঠাঃ-২০২
• জাহমি এবং রাফেদ্বীদের পিছনে সালাত আদায় না করা প্রসজ্ঞে ইমামুস সুন্নাহর কওল ~
• বর্ণনাঃ
قال ابن السميدع وسألت أبا عبد الله، قلت:
أصلي خلف الجهمي؟
قال: « لا تصل خلف الجهمي، ولا خلف الرافضي »
ইবনুল সুমাইদা রহঃ বলেন আমি আবী আব্দুল্লাহ ( ইমাম আহমাদ ) কে জিজ্ঞেস করলাম , আমি কি জাহমিদের পিছনে সালাত আদায় করবো?
জাওয়াবে ইমাম আহমাদ বলেনঃ জাহমিদের পিছনে সালাত আদায় করোনা এবং রাফেদ্বীদের পিছনেও নয়।
• ( ত্বাবাকত্ব আল হানবিলা ১/৪৬১-৪৬২ পৃষ্ঠা )
সংগৃহীত
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন :
আল্লাহ্ তাঁর আরশের উপর ছিলেন, যখন কিছুই সৃষ্টি করেননি। অতঃপর আল্লাহ্ কলম সৃষ্টি করেন এবং তাকে আদেশ দেন, আর কলম যা ঘটবে তার সবকিছু লিখে রাখে। এবং মানুষ সেই বিষয়ের ওপরই পরিচালিত হয়, যা পূর্বেই নির্ধারন করা হয়েছে।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، أَنْبَأَ سُفْيَانُ وَهُوَ الثَّوْرِيُّ، ثنا أَبُو هَاشِمٍ، عَنْ مُجَاهِدٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلَى عَرْشِهِ قَبْلَ أَنْ يَخْلُقَ شَيْئًا، فَكَانَ أَوَّلُ مَا خَلَقَ اللَّهُ الْقَلَمَ، فَأَمَرَهُ وَكَتَبَ مَا هُوَ كَائِنٌ، وَإِنَّمَا يَجْرِي النَّاسُ عَلَى أَمْرٍ قَدْ فُرِغَ مِنْهُ.
[ কিতাবু রাদ্দ আলাল জাহমিয়্যাহ, ইমাম উসমান ইবন সা'ঈদ আদ-দারেমী শাফেয়ী (পৃষ্ঠা ৩৮, আছার ৪৪, সনদ : সহীহ) ]
عٰلِمُ الۡغَیۡبِ وَ الشَّهَادَۃِ الۡکَبِیۡرُ الۡمُتَعَالِ ﴿۹﴾
তিনি গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানী, মহান, সর্বোচ্চ।(সূরা রদ:-৯)
★তাফসীরে যাকারিয়া:- আয়াতের অর্থ এই যে, এটা আল্লাহ তাআলার বিশেষ গুণ যে, তিনি প্রত্যেক অনুপস্থিতকে এমনিভাবে জানেন, যেমন উপস্থিত ও বিদ্যমানকে জেনে থাকেন।
الْكَبِيرُ শব্দের অর্থ বড় এবং الْمُتَعَال-এর অর্থ উচ্চ তিনি মান মর্যাদার দিক থেকে যেমন সবার উপরে, ক্ষমতার দিক থেকেও সবার উপরে। অনুরূপভাবে তিনি অবস্থানের দিক থেকেও সবার উপরে। [ইবনুল কাইয়েম, মাদারিজুস সালেকীন: ১/৫৫] উভয় শব্দ দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে, তিনি সবার চেয়ে বড়, তিনি সবকিছুর উপরে। [ইবন কাসীর] অনুরূপভাবে তিনি সৃষ্ট বস্তুসমূহের গুণাবলীর উর্ধ্বে। কাফের ও মুশরিকরা আল্লাহ তাআলার মহত্ব ও উচ্চমর্যাদা স্বীকার করত, কিন্তু উপলদ্ধি-দোষে তারা আল্লাহকে সাধারণ মানুষের সমতুল্য জ্ঞান করে তার জন্য এমনসব গুণাবলী সাব্যস্ত করত, যেগুলো তার মর্যাদার পক্ষে খুবই অসম্ভব। তিনি সেগুলো থেকে অনেক উর্ধ্বে। [ফাতহুল কাদীর]
উদাহরণতঃ ইয়াহুদী ও নাসারাগণ আল্লাহর জন্য পুত্র সাব্যস্ত করেছে। আরবের মুশরিকগণ আল্লাহর জন্য কন্যা সাব্যস্ত করেছে। অথচ তিনি এসব অবস্থা ও গুণ থেকে উচ্চে, উর্ধ্বে ও পবিত্র। কুরআনুল কারীম তাদের বর্ণিত গুণাবলী থেকে পবিত্রতা প্রকাশের জন্য বার বার বলেছেঃ (سُبْحَانَ اللَّهِ عَمَّا يَصِفُونَ) [সূরা আল-মুমিনূনঃ ৯১] -অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা ঐসব গুণ থেকে পবিত্র যেগুলো তারা বর্ণনা করে। প্রথম (عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ) এবং তৎপূর্ববর্তী (اللَّهُ يَعْلَمُ مَا تَحْمِلُ كُلُّ أُنْثَىٰ) বাক্যে আল্লাহ্ তাআলার জ্ঞানগত পরাকাষ্ঠা বর্ণিত হয়েছিল। দ্বিতীয় (الْكَبِيرُ الْمُتَعَالِ) বাক্যে শক্তি ও মাহাত্যের পরাকাষ্ঠা বর্ণিত হয়েছে। অর্থাৎ তার শক্তি ও সামর্থ্য মানুষের কল্পনার উর্ধ্বে। এর পরবর্তী আয়াতেও এ জ্ঞান ও শক্তির পরাকাষ্ঠা একটি বিশেষ আঙ্গিকে বর্ণনা করা হয়েছে।
★আবু হানিফা রহঃ বলেছেন: "যে বলবে আল্লাহ দুনিয়ায় আছেন নাকি আসমানে তা আমি জানি না, সে কুফরী করল। অনুরূপ যে বলবে আল্লাহ আরশের উপরে আছেন কিন্ত আরশ দুনিয়ায় না আসমানে তা আমি জানি না, সেও কুফরী করল।"
আল-ফিকহুল আবসাত: ১৩৫।
★ইমাম মালেক রহঃ বলেছেন: "আল্লাহ তায়ালা আসমানে আছেন। তবে তাঁর জ্ঞান সব জায়গায় বিরাজমান।"
আস-সুন্নাহ: ১/২৮০।
★ইমাম শাফেয়ী রহঃ বলেছেন: "আল্লাহ সপ্ত আকাশের উপর অবস্থিত আরশের উপর আছেন। যখন ইচ্ছা করেন দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন।"
মাজমুউল ফাতাওয়া: ৪/১৮২।
★ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রহঃ বলেছেন: "আল্লাহ আরশের উপর আছেন এবং কোন কিছুই তাঁর জ্ঞান থেকে মুক্ত নয়।"
তবাকাতুল হানাবিলাহ: ১/৪২১।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আদম এবং মূসা আলাইহিমাস সালাম তর্ক করলেন। মূসা বললেন, আপনিই তো আমাদের পিতা, আশা-ভরসা সব শেষ করে দিয়ে আমাদেরকে জান্নাত থেকে বের করে নিয়ে আসলেন। আদম বললেন, হে মূসা, আল্লাহ আপনাকে তার সাথে কথা বলার জন্য পছন্দ করেছেন, স্বহস্তে আপনার জন্য লিখে দিয়েছেন। আপনি আমাকে এমন বিষয়ে কেন তিরস্কার করছেন, যা আল্লাহ আমাকে সৃষ্টির চল্লিশ বছর পূর্বেই আমার তাকদীরে লিখেছেন। এভাবে আদম মূসার উপর তর্কে জিতে গেলেন। তিনবার বলেছেন। [বুখারীঃ ৬৬১৪]
এ হাদীস থেকে বুঝা যায়, আল্লাহ্ তা'আলা নিজ হাতে তাওরাত লিখেছেন এবং আদম 'আলাইহিস সালামের জান্নাত থেকে বের হওয়াটা যেহেতু বিপদ ছিল সেহেতু তিনি তাকদীরের দ্বারা দলীল গ্রহণ করেছেন। মূলতঃ তাকদীরের দ্বারা দলীল গ্রহণ শুধুমাত্র বিপদের সময়ই জায়েয। গোনাহর কাজের মধ্যে জায়েয নাই। [মাজমু ফাতাওয়া ৮/১০৭; দারয়ূ তা'আরুযুল আকলি ওয়ান নাকলি: ৪/৩০৩]
সাকার নিরাকার সমাচার
----------------------------------
অনেকেই প্রশ্ন করেন, আল্লাহ্ সাকার নাকি নিরাকার?!
সহীহ আকীদার দাবীদার কাউকে কাউকে দেখা যায় জোর দিয়ে "সাকার" বলতে।
আর হিন্দুয়ানী আকীদা প্রভাবিত কেউ কেউ দ্রুত বলে দেয়, নিরাকার ।
বস্তুত আকীদার পরিভাষায় এ জাতীয় শব্দ "আলফাজে মুজমালাহ" (ব্যাখ্যাসাপেক্ষ বাক্য) এর অন্তর্ভুক্ত । যার উত্তর এক কথায় দেওয়া যায় না।
আর তাই সাকার কিংবা নিরাকার কোনোটিই সরাসরি না বলে প্রশ্নকর্তাকে জিজ্ঞেস করতে হবে, তার উদ্দেশ্য কী?
যদি সে সাকার বলে বুঝাতে চায়, আল্লাহর জন্য প্রশ্নকর্তার জানাশোনা কোনো আকার রয়েছে, তবে সে অর্থে সাকার বলা যাবে না ।
আর যদি বলে, আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে, আল্লাহ্ র সত্তাগত গুণ যেমন কুরআন ও হাদীসে আসা তাঁর হাত, পা ও চোখ ইত্যাদি কোনোরূপ ধরণ নির্ধারণ না করে যেমনটি রাব্বুল আলামীনের জন্য উপযুক্ত তেমন সাব্যস্ত করা, তবে তা অবশ্যই সাব্যস্ত করতে হবে। আর প্রশ্নকর্তাকে বলতে হবে, আপনি সাকার বা নিরাকার কোনোটিই না বলে কুরআন ও হাদীসে যা এসেছে তা বলুন। অথবা আল্লাহর গুণ বলুন।
কারণ কুরআন ও হাদীসে কোথাও সাকার কিংবা নিরাকার কোনোটাই আসেনি। সাকারের আরবী প্রতিশব্দ হচ্ছে "শেকেল"। অবশ্য কেউ যদি আল্লাহর জন্য "সূরত" গুণ সাব্যস্ত করতে চায় এবং বলে যে আল্লাহর সূরত রয়েছে, তবে তা বলতে পারবে। কারণ তা হাদীস দ্বারা সাব্যস্ত হয়েছে।
কিন্তু 'সূরত' অর্থ সাকার বলা যাবে না।
Abubakar Muhammad Zakaria
★আল-আব্বাস আদ-দূরী বলেন, আবু 'উবাইদ আল-কাসেম ইবন সাল্লাম আল্লাহকে দেখা কুরসী দুই পা রাখার স্থান হওয়া, আল্লাহর হাসি, আল্লাহ কোথায়- এ সংক্রান্ত হাদীসগুলো বর্ণনা করে বললেন, 'এগুলো সহীহ হাদীস। আসহাবুল হাদীস ও ফকীহগণ একে অন্যের থেকে নিয়েছেন। এগুলো সত্য, আমরা এতে সন্দেহ করি না। কিন্তু যদি বলা হয়, 'কীভাবে হাসেন? কীভাবে পা রাখেন?' আমরা বলব, 'এগুলোর ব্যাখ্যা আমরা করব না।(১)' আমরা কাউকে শুনিনি এর ব্যাখ্যা করতে।'
★আমি [যাহাবী] বলি, 'সালাফদের মধ্যে আলেমরা গুরুত্বপূর্ণ ও অগুরুত্বপূর্ণ সব শব্দের ব্যাখ্যা করেছেন। কোনোটা সম্ভাবনাময় রাখেননি। কিন্তু সিফাত তথা গুণাবলি সংক্রান্ত আয়াত-হাদীসের কোনো তাওয়ীল বা ধরন নির্ধারণ জানিত ব্যাখ্যাই তারা করেননি। এটা দীনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি তা ব্যাখ্যা করার সুযোগ থাকত বা আবশ্যকতা পাওয়া যেত, তাহলে তারা তা করতে প্রবৃত্ত হতেন। সুতরাং,অকাট্যভাবে বোঝা গেল, যেমন আছে তেমনটা পড়ে পার করে দেওয়াই সঠিক। অর্থ ব্যতীত এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। আমরা এর উপর ঈমান আনব'(২) এবং সালাফদের অনুসরণে নীরব থাকব, এ বিশ্বাস রেখে যে এগুলো আল্লাহর সিফাত তথা গুণাবলি। এর প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে আল্লাহ নিজে জানেন। এ গুণাবলি সৃষ্টির কোনো সিফাত তথা গুণাবলির সদৃশ না। যেমনি করে আল্লাহর পবিত্র 'যাত' তথা সত্তা সৃষ্টিজগতের কারও সত্তার সদৃশ না। কারণ, কুরআন ও সুন্নাহ এ বক্তব্য প্রদান করেছে, আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট তা পৌঁছিয়েছেন, রাসূল এগুলোর কোনো তাওয়ীল বা ব্যাখ্যা দাঁড় করাননি অথচ আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ কুরআনে [তাঁর নবীকে বলেছেন, ﴾لِتُبَيِّنَ لِلنَّاسِ مَا نُزِّلَ إِلَيْهِمْ “যত আপনি তাদের প্রতি অবতীর্ণ (কুরআন) ব্যাখ্যা করতেন।” সুতরাং, আমাদেরকে কেবল এগুলো বিশ্বাস করতে হবে এবং মেনে নিতে হবে। আর আল্লাহ যাকে চান সঠিক পথ দেখান।
অর্থাৎ, এগুলোর অর্থ সাব্যস্ত করে প্রকাশ্যভাবে যা বুঝা যায় তা সাব্যস্ত করব, কিন্তু ধরন নির্ধারণ করবো না। [সম্পাদক]
অর্থাৎ, আমরা এগুলোর বাহ্যিক অর্থের ওপর ঈমান আনব। এটা নয় যে শুধু অর্থহীন শব্দের উপর ঈমান আনব [সম্পাদক ]
? সিয়ারু আলামিন নুবালা ১০ম খন্ড। মহৎ প্রাণের সান্নিধ্যে ৩/২৬৫-২৬৬।
الاستدلال على أسماء الله وصفاته من القرأن الكريم
কুরআনুল কারীম থেকে আল্লাহ তাআলার অতি সুন্দর নাম ও সুউচ্চ গুণাবলী সাব্যস্ত করার দলীলের পদ্ধতি:
১- الجمع بين النفي والإثبات في وصفه تعالى
১- একই সাথে নেতিবাচক ও ইতিবাচক বক্তব্যের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সিফাত সাব্যস্ত করা অর্থাৎ আল্লাহ তাআলার পবিত্র সত্তা হতে সকল প্রকার দোষ-ত্রুটি নাকোচ করা এবং তাঁর পবিত্র সত্তার জন্য পূর্ণতার গুণাবলী সাব্যস্ত করণ:
শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমীয়া (রঃ) বলেন,
قَدْ دَخَلَ فِي هَذِهِ الْجُمْلَةِ مَا وَصَفَ اللَّهُ بِهِ نَفْسَهُ فِي سُورَةِ الْإِخْلَاصِ الَّتِي تَعْدِلُ ثُلُثَ الْقُرْآنِ حَيْثُ يَقُولُ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
নাবোধক ও হ্যাঁবাচক বক্তব্যের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা নিজেকে যেসমস্ত সুউচ্চ গুণে গুণান্বিত করেছেন, তার মধ্যে কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান সূরা ইখলাসে বর্ণিত গুণাবলী অন্যতম। আল্লাহ তাআলা বলেনঃ ‘‘বলোঃ তিনি আল্লাহ্ একক। আল্লাহ্ অমূখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেন নি, কেউ তাকে জন্ম দেয়নি এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই’’।
? আক্বীদাহ আল ওয়াসেতিয়া।
সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ “আল্লাহর শপথ! যদি তোমার চেষ্টার দ্বারা আল্লাহ একটি লোককে হেদায়েত দেন, তবে তা হবে তোমার জন্য এক পাল লাল উটের চেয়েও উত্তম।”
[সুনান আবূ দাউদ, হাদিস নং ৩৬৬১]
Last updated hace 5 días, 17 horas
#1 Bangla Shitposting Channel ?
শীটপোস্ট লাগবো? তাইলে এখনই জয়েন করো "Bangla Shitpost" চ্যানেলে! ?
Last updated hace 2 meses, 2 semanas
Last updated hace 3 semanas, 3 días