কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল
তুর্কি অনুবাদ এখানে সকল তুর্কি সিরিজ ও মুভি আপলোড করা হয়।
টেলিগ্রাম গ্রুপ লিংকঃ
https://t.me/BDASerieAll
সকল সিরিজ লিংকঃ
https://t.me/BDIAllSeri2071/810
পরিপূর্ন মুসলামান হওয়ার জন্য প্রয়োজন ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা। আর এর জন্য আল্লাহ কি বলেছেন দেখুন- হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। (বাকারা : ২০৮)
Last updated 6 days, 22 hours ago
আত্মহত্যা করতে চাওয়া কত মানুষকে 'ওয়ালাল আখিরতু খইরুল লাকা মিনাল উলা' - এই আয়াতটি প্রতিদিন জীবনের কাছে ফিরিয়ে নিয়ে আসে তার ইয়ত্তা নেই। কোন মৃত্যুমুখী মানুষকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার এই জীবনসঞ্জীবনী 'ওয়ালাল আখিরতু খইরুল লাকা মিনাল উলা' শোনালে সে কি কোনদিনও সেই ভয়ংকর গুনাহর পথে পা বাড়াবে? যতই depression থাক, যতই দুনিয়ার প্রতি অভিমানের পাহাড় জমুক, যতই প্রিয়জনের সাথে বিচ্ছেদ ঘটুক 'ওয়ালাল আখিরতু খইরুল লাকা মিনাল উলা' - এই আয়াত তার কানের কাছে বারবার স্মরণ করালে, এই আয়াতের তাৎপর্য তার মস্তিষ্কে প্রবেশ করালে সে জীবনের কাছে ফিরে আসতে বাধ্য। সমস্ত depressed, frustrated, suicidal, insomnia/sleeplessness অসুখের এক এবং একমাত্র spiritual antidote হল - ওয়ালাল আখিরতু খইরুল লাকা মিনাল উলা - নিশ্চয়ই আপনার জন্য ইহকাল অপেক্ষা পরকাল শ্রেয়।
~সংগৃহীত
এই পোস্ট যেসব মুসলিম ভাইবোনদের কাছে পৌঁছাবে, তাদের উদ্দেশ্যে বলছি।
আমি জানি আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা–
জীবনে প্রচুর সিনেমা দেখেছেন। মুভি সিরিজ, টিভি সিরিজ দেখেছেন অসংখ্য!
প্রচুর গল্প-উপন্যাস পড়েছেন। শরৎ, সুনীল, হুমায়ুন গোগ্রাসে গিলেছেন।
ক্লাব ফুটবল সিজনের পর সিজন রাত জেগে দেখেন। প্লেয়ারদের খুঁটিনাটি তথ্য রাখেন।
প্রচুর গান শুনেছেন, লিরিক্স মুখস্ত করেছেন।
প্রচুর একাডেমিক পড়াশোনা করেছেন, পরিশ্রম করে সিজিপিএ তুলেছেন।
আপনাদেরকে বলছি।
–রাসূল (সা.) এর জীবনী নিয়ে কোনো বই পড়েছেন?
–ইসলামের আকীদা নিয়ে কোনো বই পড়েছেন?
–কুরআনের তাফসীর কখনো খুলে দেখেছেন?
–ইসলামের ইতিহাস জানেন?
–আখিরাতকে সিরিয়াসলি নিয়েছেন?
এই প্রশ্নগুলো হিউমিলিয়েট করার জন্য না। একটা রিমাইন্ডার দিচ্ছি। আল্লাহর ওয়াস্তে একটু ভাবেন। কোন কাজে সময় দেয়া দরকার, একটু ভাবেন। সময় থাকতে ভাবেন। একটা বই পড়েন, একটু লেকচার শোনেন, সামনের ওয়াক্তের সালাতটা পড়েন। একটু সিরিয়াসলি নেন দ্বীনকে।
©সংগৃহীত
আর যদি অপেক্ষায় থেকে কিয়ামতই চলে আসে, তাহলে তো সবই শেষ। কারণ তখন আর কোনো আমলের সুযোগ থাকবে না। কিয়ামতের দিন তো চূড়ান্ত ফয়সালার দিন। হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কিয়ামত সর্বাপেক্ষা বিভীষিকাময়, সর্বাধিক তিক্ত।
মোটকথা, নেক আমলে বিলম্ব করা কোন বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কখন কোনো বিপদ এসে আছড়ে পড়ে কে জানে! সবরকমের নেক কাজে তাই এগিয়ে যেতে হবে দ্রুততার সঙ্গে, একে অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে। যখন যতটুকু সম্ভব নেক কাজ করে নিতে হবে। আজকের সুযোগ আজকেই কাজে লাগাতে হবে। আগামীকালের অপেক্ষায় থেকে এ সুযোগ নষ্ট করা যাবে না। হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
نِعْمَتَانِ مَغْبُونٌ فِيهِمَا كَثِيرٌ مِنَ النّاسِ الصِّحّةُ وَالْفَرَاغ.
দুটি নিআমত এমন, যাতে অনেক মানুষই ধোঁকায় পড়ে আছে-সুস্থতা ও অবসর। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৪১২
অর্থাৎ এ নিআমত দুটি যখন তাদের অর্জিত হয়, তখন তারা ভাবে, এগুলো তো সবসময়ই থাকবে। আর এ ভাবনাই তাদেরকে ধোঁকায় ফেলে রাখে। তাই আজকের সুযোগকে, সুস্থতা ও অবসরকে আল্লাহ তাআলার নিআমত মনে করে কাজে লাগাতে হবে। আজকের কাজ আজকেই করতে হবে। ভবিষ্যত অনুশোচনা থেকে মুক্তির পথ এই একটাই।
আপনি যদি দিনে ৬ ঘণ্টা ঘুমান এবং ৬০ বছরের হায়াত পান, তাহলে আপনার জীবনে আপনি ১৫ বছরই ঘুমিয়ে কাটাবেন!
.
দিনে যদি ১ ঘণ্টা খাবার পেছনে ব্যয় করেন, ৬০ বছরে ২.৫ বছর ব্যয় করবেন শুধুমাত্র খাবার পেছনে।
.
দিনে ৮ ঘণ্টা যদি পড়ালেখা এবং উপার্জনের পেছনে ব্যয় করেন, ৬০ বছরের মধ্যে ২০ বছরই চলে গেলো।
.
আমরা দিনে কয় ঘণ্টা নামাজ, ইবাদতের পেছনে ব্যয় করি? ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হয়তো দেড় ঘণ্টা লাগে। তাহলে ৬০ বছরে মাত্র ৩ বছর ৯ মাস ইবাদতের পেছনে ব্যয় করবেন।
.
আখিরাতের জীবন চিরস্থায়ী। দুনিয়া হলো আখিরাতের প্রস্তুতিক্ষেত্র, শস্যক্ষেত্র। অথচ আমরা দুনিয়াতে অন্য সবকিছুর পেছনে সময় দিলেও আখিরাতের পেছনে কম সময় দিই!
.
তাহলে কীভাবে আমরা দুনিয়াতে এমন এমন কাজ করতে পারি, যার ফলে আখিরাতের জন্য বেশি সময় দিতে পারি?
.
সেটা হল- দুনিয়ার কাজ রাসূল ﷺ –এর সুন্নাত অনুযায়ী করা।
.
আপনি যদি রাসূলুল্লাহর নির্দেশানুযায়ী দুনিয়ায় চলাফেরা, খাওয়া, ঘুম, কাজ যাই করেন না কেনো, সেটার জন্যও সওয়াব পাবেন।
.
রাসূলুল্লাহ ﷺ –এর সুন্নাতকে যদি আমরা খাওয়ার সময়, ঘুমানোর সময়, পড়ালেখার সময়, বাসে চড়ার সময়, হাঁটার সময়, বসার সময়, ওয়াশরুমে যাবার সময়, কর্মক্ষেত্রে, কথা বলার সময় অর্থাৎ সবসময় যদি মানতে পারি, তাহলে আমরা নিজেদের ২৪ ঘণ্টাকে ইবাদতে পরিণত করতে পারবো, ইন শা আল্লাহ।
©wafilife
#চিন্তার_পরিশুদ্ধি
#Fussilat
#chintar_porishuddhi
শবে বরাত সম্পর্কে ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহিমাহুল্লাহ বলেন, মুমিনের কর্তব্য এই যে —
১) এ রাতে খালেস দিলে তওবা করে যিকির, দুআ ও ইস্তেগফারের জন্য প্রস্তুত হওয়া।
২) যত্নের সঙ্গে নফল সালাত আদায় করবে। কেননা কখন মৃত্যু এসে যায় বলা যায় না। তাই কল্যানের মওসুম শেষ হওয়ার আগেই তার মূল্য দেওয়া কর্তব্য।
৩) আল্লাহ তাআলার নিকট থেকে সওয়াব লাভের আশা নিয়ে পনেরো তারিখের রোযাও রাখবে।
৪) তবে অত্যন্ত জরুরি বিষয় হল, ঐসব গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা, যেগুলো এ রাতের সাধারণ ক্ষমা ও দুআ কবুল হওয়া থেকে মানুষকে বঞ্চিত করে দেয়। যথা- শিরক, হত্যা, যিনা, হিংসা-বিদ্বেষ। এগুলো সবগুলোই কবীরা গুনাহ।
৫) এই দুআর আমলটি করা -
اَللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوْذُ بِكَ أَنْ أُشْرِكَ بِكَ وَأَنَا أَعْلَمُ، وَأَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لَا أَعْلَمُ
হে আল্লাহ্! আমি জ্ঞাতসারে আপনার সাথে শির্ক করা থেকে আপনার নিকট আশ্রয় চাই এবং অজ্ঞতাসারে (শির্ক) হয়ে গেলে তার জন্য ক্ষমা চাই। - [আদাবুল মুফরাদঃ ৭১৬]
৬) আর হিংসা-বিদ্বেষ তো এতই গর্হিত বিষয় যে, এটা অধিকাংশ সময়ই মানুষকে আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। সূরা হাশরের ১০ নং আয়াতের দুআটির আমল করতে হবে।
৭) যেকোনো মুসলমান সম্পর্কেই বিদ্বেষ পোষণ করা অত্যন্ত মন্দ প্রবণতা। তবে সাহাবায়ে কেরাম ও সালাফে সালেহীন সম্পর্কে অন্তরে হিংসা ও বিদ্বেষ বিদ্যমান থাকা অত্যন্ত ভয়াবহ ও গর্হিত অপরাধ।
৮) এজন্য মুসলমানদের কর্তব্য হলো সর্বদা অন্তরকে পরিষ্কার রাখা এবং হিংসা-বিদ্বেষ থেকে পাক-পবিত্র রাখা। বিশেষত উম্মাহর পূর্বসূরী ব্যক্তিদের সম্পর্কে অন্তর পুরোপুরি পরিষ্কার থাকা অপরিহার্য, যাতে রহমত ও মাগফিরাতের সাধারণ সময়গুলোতে বঞ্চিত না হতে হয়।
— [লাতাইফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা ১৫৫-১৫৬ || সময়কে কাজে লাগান, পৃষ্ঠা ১৬৮-১৭৯]
#ShabEBarat #IbnRajabHanbali #MashwaraOfficial #LataifulMaarif
#Fussilat
'গুনাহ বেশি হলেও আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে সঙ্কোচবোধ করো না।
কারণ, গুনাহের ছাদের নিচে থাকা সত্ত্বেও যিনি তোমাকে সবার থেকে আড়াল করে রেখেছিলেন, তাওবার ডানার নিচে গেলে তোমাকে তিনি কীভাবে লাঞ্ছিত করতে পারেন?'
.
— শাইখ মুহাম্মাদ মুতাওয়াল্লী আস-সারাওয়ী
ইমাম গাযালী রহ. লিখেছেন, বড় আশ্চর্যের কথা যে, তুমি নিজের গোলাম বা সন্তানের কোনো ভুলের কারণে শাস্তি দাও এবং বলো যে, যদি সাবধান করা না হয় তাহলে তারা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে, অবাধ্য হয়ে যাবে। কিন্তু নিজের নফস যে অবাধ্য হয়ে যাচ্ছে এ ব্যাপারে কোনো পরোয়া করো না। অন্যদের অবাধ্যতার কারণে তোমার এত ক্ষতি হয় না, যত ক্ষতি তোমার নফসের অবাধ্যতার কারণে হয়। কারণ, অন্যদের অবাধ্যতার দ্বারা তোমার দুনিয়ার ক্ষতি হয়, আর নফসের অবাধ্যতা তোমার আখেরাতের ক্ষতি করে ফেলে, যা কখনো শেষ হবে না।
-ফাযায়েলে সাদাকাত
কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল
তুর্কি অনুবাদ এখানে সকল তুর্কি সিরিজ ও মুভি আপলোড করা হয়।
টেলিগ্রাম গ্রুপ লিংকঃ
https://t.me/BDASerieAll
সকল সিরিজ লিংকঃ
https://t.me/BDIAllSeri2071/810
পরিপূর্ন মুসলামান হওয়ার জন্য প্রয়োজন ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করা। আর এর জন্য আল্লাহ কি বলেছেন দেখুন- হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। (বাকারা : ২০৮)
Last updated 6 days, 22 hours ago