Why Pay for Entertainment? Access Thousands of Free Downloads Now!

Ahmad Khan Articles

Description
প্রফেশনাল লাইফে আমার সেক্টর আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।
আমার আগ্রহের বিষয় হলো দুটো, আদর্শিক রাজনীতি ও সামরিক প্রযুক্তি (লিবারেলিজম-ফেমিনিজম, আর ডিফেন্স টেকনোলজি)
Advertising
We recommend to visit

মুভি রিভিউ, মুভি নিউজ আপডেট চ্যানেল।

Last updated 1 year, 2 months ago

ডেইলি চাকরীর খবর, সিলেবাস, বিগত প্রশ্ন:
www.gktodaybengali.in

Last updated 6 days, 17 hours ago

Journalist Sorwar Alam's official Telegram channel.
YouTube.com/SorwarAlam
fb.com/BanglaSAT
twitter.com/Sorwar_Alam

Last updated 1 day, 8 hours ago

1 month ago
ইরানের অভ্যান্তরীণ অবস্থা মারাত্মক অস্থির হয়ে …

ইরানের অভ্যান্তরীণ অবস্থা মারাত্মক অস্থির হয়ে উঠেছে। একদিকে লিবারেল আর ফেমিনিস্টদের বিরুদ্ধে ক্রাকডাউন চলছে। রেগুলার ফাঁসী-টাসি দেওয়া হচ্ছে। গতবছর ২২ জন ফেমিনিস্টকে এবং এই বছর কিছুদিন আগে মাত্র ১০ দিনে ২৮ জন লিবারেলকে ফাঁসী দিয়েছে। তোমাজ নামক এক র‍্যাপারকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া নিয়ে বেশ জলঘোলা চলছে গত দুই-তিন ধরে। আজ আবার বিবিসি ইরানের পুলিশ কর্তৃক এক ফেমিনিস্টকে রাস্তায় পিটিয়ে হত্যার ডকুমেন্ট ফাঁস করেছে।

অন্যদিকে, ইরানের ইয়াং জেনারেশন আবার ধর্ম চাচ্ছে না। মিউজিক, ট্যাটু আর অবাধ সেক্স পুরো ইরানে ছেয়ে যাচ্ছে। তারা রেজা শাহের সেই দিনে ফেরত যেতে চাচ্ছে। এজন শাহের ছেলেকে নিয়ে দুনিয়াধরে বিক্ষোভ করছে।

এখন ইরানের সরকার কী পারবে বাইরের এত সামরিক চাপ আর দেশের মধ্যে এইসব সামাল দিতে?
কোরিয়ার আর্টকেলটার মত একটা ছোট রিসার্চ আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছিলাম। দেখা যাক।

ছবিঃ ইরানের লিবারেল গ্রুপ ফিলিস্তিনের নামের এক রাস্তাফলক ভেঙ্গে দিয়েছে।

1 month, 1 week ago

উপরের আর্টিকেলটার ভূমিকা পড়ুন এখানে

Telegram

𝗨𝗡𝗙𝗔𝗭𝗘𝗗 🔻

গত ১৬ই এপ্রিল অ্যান্ড্রু টেইট একটা টুইটে ইউরোপের সাদাদের জন্য একটা সমাধান দেয়। বলে, যেহেতু বাইরের লোকেরা এসে ইউরোপ দখল করে নিচ্ছে, শ্বেতাঙ্গদের উচিৎ একাধিক বিয়ে করা, ১০টা থেকে ৩০টা পর্যন্ত বাচ্চা নেওয়া। আর যায় কোথায়, পুরো পশ্চিমা দুনিয়া যেন একেবারে হামলে…

1 month, 1 week ago
এটা আসবে। পরে লেখার ইচ্ছে ছিলো, …

এটা আসবে। পরে লেখার ইচ্ছে ছিলো, কিন্তু এই মুহুর্তে অ্যান্ড্রু টেইটকে নিয়ে যে বিতর্ক চলছে তাতে ব্যাপারটা প্রাসঙ্গিক হয়ে গেছে।

ইন্টারনেটের ঐ আর্টিকেলটা পারফেক্ট করার চেষ্টা করছি, তাই সময় লাগছে। এই সপ্তাহের মধ্যে আশা করা যেতে পারে।

2 months, 3 weeks ago
পরবর্তি আর্টিকেল

পরবর্তি আর্টিকেল

3 months, 3 weeks ago

গণতন্ত্র ও ২০২৪ সাল
এই বছর বিশ্বের ৫০টি দেশে ভোট হবে, যাতে প্রায় ৪০০ কোটির মত মানুষ ভোট দেবে, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক। এই বছরই ভোট হবে আমেরিকা, রাশিয়া, তাইওয়ান, ইন্ডিয়াতে, ইভেন বাংলাদেশেও হয়ে গেল। সুতরাং, লিংকনের সময় থেকে গণতন্ত্রের ১৫৯ বছরের ইতিহাসে ২০২৪ সালের মত এত গুরুত্বপূর্ণ বছর কখনোই ছিল না। একই সাথে এটাই হতে যাচ্ছে গণতন্ত্রের পতনের শুরুর বছর (অর্থাৎ, ২০২৪ সালে এসে ডেমোক্রেসি পিক করেছে, এর পর থেকে প্রতি বছর ডিক্লাইন করবে)।

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকা গণতন্ত্রকে দুনিয়ার একমাত্র ভরসা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে। এই গণতন্ত্র যেখানে নেই তারা আধুনিক দুনিয়ার সাথে যায় না, এরকম মেন্টালিটি তথাকথিত 'শিক্ষিত' সমাজের কাছে প্রতিষ্ঠিত করেছে। যারা গণতন্ত্র মানে না তারা অচ্ছ্যুত (আউটকাস্ট), তাদের সাথে যা ইচ্ছে করাই যায়, দুনিয়া কেয়ার করবে না।
আমেরিকা প্রায় ৩ কোটির বেশি মানুষ খুন করেছে এই ডেমোক্রেসি প্রতিষ্টায়।

আফগানিস্তানে তালেবানের বিরুদ্ধে আমেরিকার সবচেয়ে বড় পোস্টার ছিল, তালেবান সেই গোষ্ঠী, যারা একটা গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে মানে না। দুনিয়াও সায় দিল, যারা গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার যারা মানে না, তারা আবার আধুনিক মানুষ নাকি, তারা অশুভ শক্তি।
গনতন্ত্রের পয়দাঘর আমেরিকা তাই এই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে যা ইচ্ছে করবে, আর বাকি দুনিয়া মাথা নেড়ে বলবে, ঠিকই তো আছে। যেখানেই গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার হঠানোর চেষ্ঠা করবে, সেখানেই আমেরিকার নাক গলানো উচিত।

আচ্ছা, আপনি কি জানেন, হামাস গাজার নির্বাচিত রাজনৈতিক দল? সুতরাং গনতান্ত্রিকভাবে সেখানকার ক্ষমতার বৈধ অধিকারী কিন্তু তারাই। তাই ইসরাইল যা করছে তা হলো, একটা গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার হঠানোর চেষ্টা করছে। সুতরাং আমেরিকার উচিত ইসরাইলের বিরুদ্ধে আগেরগুলোর মত অমানবিক অ্যাকশনে যাওয়া, তাই না?

কিন্তু আমেরিকা তো তা করছে না। তারা উলটো গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার হামাসের বিরুদ্ধে ইসরাইলকে নিজেদের কিডনী পর্যন্ত খুলে দিচ্ছে। ব্যাপারটা কেমন হয়ে গেলো না?

না। যারা এখনো গণতন্ত্রে ভরসা রাখেন, তাদের হতাশ করতে হচ্ছে বলে দুঃখিত। মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আমেরিকার সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক অংশীদার, সবচেয়ে বড় সামরিক অংশীদার কাতার। দুটো দেশের একটাতেও গণতন্ত্র নেই, কিন্তু আমেরিকা তো বোমা ফেলছে না। কারণ ওই যে, অংশীদার।

যারা অংশীদার হবে না গণতন্ত্র বরং তাদের জন্য। তারা আউটকাস্ট। দরকার পড়লে আমেরিকা গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারদেরও হটিয়ে দেবে। সিআইএ কোল্ড ওয়ারের পর থেকে এখন পর্যন্ত ৭২ দেশের গণতান্ত্রিক সরকার হঠিয়েছে। এর মধ্যে লাতিন আমেরিকার ৮০% জনগণের ভোট পাওয়া প্রেসিডেন্টও আছে।

এই বছর কেন গণতন্ত্রের পতনের শুরু? কারণ আমেরিকা। ২০২০ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে Centre for the Future of Democracy নামে এক প্রতিষ্টান পুরো দুনিয়ার যুবকদের নিয়ে ইতিহাসের অন্যতম বড় এক জরিপ করা হয়। যাতে ১৬০ দেশের তরুণদের ৫৫% বলেছে, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। গনতন্ত্রের পয়দাঘর আমেরিকার টিনেজদের অন্ততঃ ৬২% গণতন্ত্রে বিশ্বাস হারাচ্ছে। তার উপর দেশটা আদর্শিকভাবে হাজার ভাগে বিভক্ত হচ্ছে। আর দুই-তিন জেনারেশন যেতে যেতে ডেমোক্রেসি উধাও- এটা তাদের দেশের গবেষকদেরই মতামত।

______
আহমাদ খান

5 months, 2 weeks ago

এর উত্তরে আমি এর বিপরীত সিনারিও ভাবতে বলব। ভেবে দেখুন, নারী বাসার গেটম্যান, রিকশাওয়ালা, বা লেডিস ফার্স্ট বলা বাসের হেলপার - সবার প্রতি কৃতজ্ঞতাবশতঃ ফিলিং ডেভলপ করে বসে থাকল। তাহলে কী দুনিয়ার কোনো সংসার টিকত? অনেক পারিবারিক বন্ধুরা এত বড় বড় উপকার করে দেয়, পরিচিত ডাক্তাররা জীবন রক্ষাকারী ট্রিটমেন্ট দেয়। বাজে সেক্সুয়াল লাইফ না থাকলে সাধারণত এইসব ক্ষেত্রে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে না।

পালিয়ে বিয়ে করা কাপলের ব্যপারে জানেন? অধিকাংশ ক্ষেত্রে পালিয়ে যাওয়া ছেলের চেয়ে বেশি রিস্ক নেয় আর কাজ করে তার বন্ধুরা। কিন্তু তার পরেও মেয়েটা তাদের প্রতি আকৃষ্ট হয় না। একই কারণ।

অনেকেই আছে, বন্ধু নতুন বিয়ে করলে সেই বন্ধুর অ্যাটেনশন পেতে কত কী করে! দাওয়াত করা, ব্যাগ বয়ে দেওয়া, ভালো কথা বলা। কিন্তু বিশ্বাস করুন, আপনার বন্ধুর আর তার স্ত্রীর মধ্যে আপনাকে নিয়ে কোনো আলোচনাই হয় না। নতুন বৌ বড়জোর আপনাকে উদাহরণ হিসেবে আপনার কথা উল্লেখ করতে পারে। আলাদা কোনো কিছু? একদমই না।

এই যুগে এসেও, এই ২০২৩ সালের এক্সট্রিম ফেমিনিজমের যুগে এসেও, পৃথিবীর সবচেয়ে হ্যাপি নারী ডেমোগ্রাফিক হচ্ছে হাউজওয়াইফরা, স্বামী-সন্তান-সংসার নিয়ে পরিপূর্ণ জীবন।
আমেরিকাতে নারীদের মধ্যে সবচেয়ে পপুলার টিভি শো'র মধ্যে রয়েছে 'রিয়েল হাউজওয়াইফ' কিংবা ' দ্যা গ্রেট ব্রিটিশ কুকিং শো' - একটা পুরোদস্তর রান্নার শো।

এক সিনিয়রকে বলেছিলাম, আচ্ছা বেগমপাড়ার চোরেদের বউরা তো কানাডায় থাকে, কিন্তু স্বামী-স্ত্রী এইভাবে দুই দেশে কিভাবে থাকে, কষ্ট হয় না? উনি বললেন, ওদের বউরা দেশে থেকেই বা কী করত আসলে? স্বামীর সব কাজ করে দেবার জন্য চাকর আছে। বাকি থাকে সেক্স, যা ওই মহিলা ব্যারেলের মত বডি নিয়ে এমনিও দিতে পারবে না।
তারচেয়ে স্বামীরা দেশে পুরো হেরেম বানিয়ে ভালোই আছে। বউরা শপিং করে বেড়ায়। আর তাদের একমাত্র কাজ হলো, স্বামী যাতে কোনোভাবেই দ্বিতীয় বিয়ে না করে, সেটার খেয়াল রাখা।

5 months, 2 weeks ago

একটা হাসপাতালে এক মেয়ে নার্সের চাকরি করে। তার একজন পুরুষ সহকর্মী আছে, যে সবসময় তাকে হেল্প করে। রিক্সা ডেকে দেয়, অতিরিক্ত কাজ করে দেয়, মাঝে মাঝে মেয়েটার হয়ে প্রক্সিও দেয়। বেশ কয়েকবছর ধরে একসাথে চাকরি করে। এতদিনে মোটামুটি পরিচিত হয়ে গেছে।

একদিন হাসপাতালে একটা ছেলে বাইক অ্যাক্সিডেন্ট করে ভর্তি হলো। মেয়েটা ডিউটি পেল ওই অ্যাক্সিডেন্টের রোগীর।

এখন, আপনি কি জানেন, ওই নার্সের তার সহকর্মীর চাইতে ওই রোগীর প্রেমে পড়ার সম্ভাবনা বেশী? যদিও সে মাত্র অল্প কয়েকদিন হলো তাকে নার্সিং করছে, পেশাগত কাজের বাইরে তেমন ইন্টারঅ্যাকশন হয়নি।
সাইকোলজির ভাষায় এটাকে বলে 'ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ইফেক্ট'। এর উপর ভিত্তি করে বহু গল্প-উপন্যাস-নাটক রচিত হয়েছে।

কিন্তু এর কারণটা কী আসলে? স্বাভাবিক বিবেচনায় মেয়েটার তো তার সহকর্মীর প্রেমে পড়ার কথা ছিল, তাই না? সে এতদিনে এত কিছু করেছে তার জন্য।

এখানেই আসে একটা সাধারণ সত্য। নারী তারই প্রেমে পড়ে, যাকে সে সেবা দিচ্ছে।
পুরুষের আবার একদম উল্টো, যার কাছ থেকে সেবা পায়। ওই যে শুনেছেন না, 'পুরুষের মনের দরজা তার পেট'।
নারী-পুরুষের এই বিপরীতমুখী স্বভাবের কারণেই দুনিয়ার স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হাজার বছর ধরে টিকে আছে।

সিম্পের দল ঠিক এখানেই ভুলটা করে। তারা ভাবে, যদি আমি এই নারীর পিছনে আমার টাকা, সময় বা অ্যাটেনশন দিই, তাহলে আমি তার কাছে সুযোগ পাবো। কিন্তু আপনারা অলরেডি জানেন, এরকম আসলে হয় না।
আপনারা রিয়েল লাইফে অন্ততঃ এরকম একজন সিম্পকে চেনেন, যে মেয়েদের পড়াশোনায় হেল্প করে, অ্যাসাইনমেন্ট করতে হেল্প করে, বা রিকশা ডেকে দেয় - কেবল একটু অ্যাটেনশনের আশায়। অথচ এরকম ঘটনা তো খুবই কমন, যে মেয়েটার অ্যাসাইনমেন্ট করে দিচ্ছে তার সময় বাঁচাতে, মেয়েটা আবার করছে তার বয়ফ্রেন্ডের অ্যাসাইনমেন্ট ।
ভার্সিটিতে আমাদের ব্যাচেও এরকম একটা ছেলে ছিল। তিন-চারটা মেয়ের একটা গ্রুপকে সে এমন কোন হেল্প নেই যে করেনি। নিজের সিজিপিএ কুরবানি দিয়ে সারাক্ষণ ওদের সময় দিয়েছে। অথচ ফাইনাল ইয়ার আসতে আসতে সবগুলো মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। আমাদের সিম্প ছেলেটা পেল কেবল বিয়ের দাওয়াত।

প্রাসঙ্গিকভাবে, ওয়েবক্যাম গার্লদের কথাও বলা যায়। সিম্পের দল শত শত ডলার ডোনেট করছে চান্সের আশায়, অথচ সে ওই পয়সায় বয়ফ্রেন্ডের সাথে ট্যুর দিয়ে বেড়াচ্ছে। বহু ঘটনা আছে এমন।

নারীরা পুরুষের প্রতি ফিলিং ডেভলপ করে একটু ধীরে। আবহমান কাল ধরে বিয়ে ছিলো অনাত্মীয় দুই পরিবারের মধ্যে সম্পর্ক তৈরীর উপায়। স্বামী-স্ত্রী বিয়ের আগে সেইভাবে বা একেবারেই চিনত না। স্বামী পুরো দুনিয়া সামলাতো, আর স্ত্রী স্বামীকে দেখে রাখতো। এই দেখে রাখার ব্যাপারটা প্রকাশিত হয় সেবার মাধ্যমে। এটা স্ত্রীর লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ।

আমাদের দেশের হারাম রিলেশনের বড় অসঙ্গতি ধরা পড়ে এখানেই। একজন-আরেকজনকে পছন্দ করে, ফাইন, কিন্তু তারা দিনের ১৫-২০ ঘন্টাই থাকে আলাদা। ফলে তাদের যে অসহ্য ফিলিং ডেভলপ হচ্ছে, সেটা আসলে কিউরিসিটি। এদেরই যখন বিয়ে হচ্ছে, কিউরিসিটি আর কতক্ষণ থাকে? কিছুদিন পর সেটা উধাও, সাথে সম্পর্কও। এজন্য এই ডেমোগ্রাফিকটার মধ্যে অস্বাস্থ্যকর সম্পর্ক ডিভোর্সের হার সবচেয়ে বেশী।

নারীদের যে উড়নচন্ডী পুরুষের প্রেমে পড়ার প্রবণতা, সেখানেও একই সাইকোলজি। একটা বখাটে ছেলের মধ্যে সে 'রুম ফর ইম্প্রুভমেন্ট' দেখে, সেখানে সেবা দেবার সুযোগ রয়েছে, যেহেতু বখাটে ছেলেটা নিজের খেয়াল রাখতে পারে না। একই কথা আর্টিস্ট ছেলেদের ক্ষেত্রেও, কারণ এরা অগোছালো হয়।
কিন্তু একজন এভারেজ-নাইস গাইয়ের মধ্যে নারী সেই রুমটা পায় না। একে তো তার লাইফ তেমন 'ফান' না, তার উপর সে নিজের কাপড় নিজেই ইস্ত্রি করে, তাকে সেবা দেওয়ার জায়গাটা কোথায়?

ফেমিনিস্টরা তেড়ে আসে, আমি স্বাধীন নারী, স্বামীর দাসি নাকি।
দেশের এক অভিজাত এলাকায় থাকা ভদ্রমহিলা, যিনি এরকম ৫০টা স্বাধীন নারী পুষতে পারেন। ঘরে ৪/৫ জন কাজের লোক, অথচ স্বামীর শার্টটা কাউকে ধরতে দেন না।

এক ভাই ছিলেন খুবই অগোছালো। মানে টিপিকাল ব্যাচেলরের চেয়েও মারাত্মক অবস্থা। গোসলের পর ভিজে কাপড় পরে ছুড়ে দেন বেডের উপরে, একটা জিনিস জায়গামত রাখেন না - কেডস পায়ে বাড়িময় হেটে বেড়ান। ভাবী একেবারে অতীষ্ঠ, প্রায়ই ঝগড়া। ভাবী বলে দিলেন এরকম চললে আর সংসার করবেন না। ভাই এবার সতর্ক হতে শুরু করলেন, গোছানোর চেষ্টা করেন। ভেবেছিলেন ভাবী হয়ত খুশী হবেন। কিন্তু আশ্চর্য্য ব্যাপার, ভাবী উল্টো মন খারাপ করতে লাগলেন।
পরে জানালেন, ভাই রোজ অফিসে গেলে তিনি ভাইয়ের জিনিসগুলো গোছাতেন।
এখন আর টিশার্ট-টা মেঝে থেকে কুড়িয়ে আলনাতে রাখতে হয় না, ভাই ঠিকমতই রেখে গেছেন। ভাবী ওই ব্যাপারটা মিস করেন।

ফেসবুকে একদম সিমিলার ঘটনা পড়েছিলাম। মানে ব্যপারটা বেশ কমন। অবশ্য হবারই কথা।

সবার উপরে একটা প্রশ্ন আসে, কিন্তু কেন? কেন সিম্পগুলো এত পয়সা আর ইফোর্ট খরচ করে কোনো ফিলিং আদায় করে নিতে পারে না? এটা কি নারীদের পক্ষ থেকে অকৃতজ্ঞতা না?

5 months, 2 weeks ago
Ahmad Khan Articles
5 months, 2 weeks ago

এই লেখার দ্বিতীয় পর্ব দেওয়া হবে আজ

5 months, 2 weeks ago
Ahmad Khan Articles
We recommend to visit

মুভি রিভিউ, মুভি নিউজ আপডেট চ্যানেল।

Last updated 1 year, 2 months ago

ডেইলি চাকরীর খবর, সিলেবাস, বিগত প্রশ্ন:
www.gktodaybengali.in

Last updated 6 days, 17 hours ago

Journalist Sorwar Alam's official Telegram channel.
YouTube.com/SorwarAlam
fb.com/BanglaSAT
twitter.com/Sorwar_Alam

Last updated 1 day, 8 hours ago