এক কলম লিখি।
দুই কলম মুছি।
এভাবেই চলছে জীবন।
দিন আসে যায়
পরের দিন আর আসে না।

আল্লাহ বলেন অতিরিক্ত চিন্তা করা বন্ধ করো,

অভিযোগ করা বন্ধ করো, নিজের উপর অতিরিক্ত চাপ দেয়া বন্ধ করো, বরং তুমি আমাকে বিশ্বাস করো,

আমার উপরে তোমার বিশ্বাস কোথায়? আমি তোমাকে তোমার পরিকল্পনার চেয়েও বেশি ভালোবাসি! আমি তোমাকে হতাশ করবো না!🖤
#Collected_Post

রক্তিম আকাশ স্তব্ধ সে খনে..
ফিরবে না আর জানিয়ে গেলে..
দিন কেটে যায় রুদ্ধ বেদনায়..
মন কেঁদে যায় অন্তরালে..

তুমি কেঁদেছিলে নিরবে কোন অবহেলায়..
আমি বুঝিনি কি শুন্যতা হাসির আড়ালে..
হারিয়ে তোমাকে চিনেছি নিজেকে..
কত ভালোবাসা হৃদয়ের গহীনে..
বেঁধেছিলে মায়ায় পূর্ন প্রতিক্ষনে..
ছিলো না হতাশা আলোকিত জীবনে..
শত ভুলে ভাবে মন আজ অনুশোচনায়..
তুমি ছাড়া জীবনে........ ও ও ও

মনে জাগে কত স্মৃতি আজ নিভৃতে..
কত সুখের স্বপন ভেঙ্গে গেছে হেলায়..
হারিয়ে তোমাকে চিনেছি নিজেকে..
কত ভালোবাসা হৃদয়ের গহীনে..
বেধেছিলে মায়ায় পূর্ন প্রতিক্ষনে..
ছিলো না হতাশা আলোকিত জীবনে..

আমি কাউকে জোর করতে পারি না,কাউকে অধিকারের দোহাই দিয়ে মনের খাচায় বন্দি করতে পারি না । যার যখন মন চায় তখনই আমাকে ভেঙ্গে চুড়ে শেষ করে গেলেও আমি কাউকে বলতে পারিনা । এমন করে তোমরা সবাই কেন আমাকে দুঃখ দাও আমি তো সইতে পারিনা । জীবনে অনেক দুঃখ পাইছি কিন্তু কেউ সুখ নিয়ে এসে আজ অব্দি বলে নাই অনেক হয়েছে এখন আসো তোমারে নিয়ে সুখে থাকি । আমার যা পাইতে ইচ্ছা করছে আমি তা পাই নাই , কেঁদে বুক ভাসিয়েছি তাও মুখ ফুটে বলতে পারি নাই । মানুষের সুখ দেইখা হাসপাস করছি তবে নিজে কোনদিন সুখে থাকতে পারি নাই , সুখে থাকবোই বা কিভাবে যারে আমার সুখ ভাবছি সেই আমারে দুঃখ দিয়া চইলা গেল। জীবনে অনেক কিছু হারাইছি তবে এমন কিছু পাই নাই যা নিয়ে আমি সুখে থাকব! কেউ আমার রাতের ঘুম কেড়ে নিল আমি কারো সুখের ঘরে আ*গুন লাগাইনি ! কত মানুষ ভালোবাসি বলে আমার কাছে আসছে তবে কেউ মন থেকে ভালোবাসে নাই ! ভালোবাসবে কিভাবে আমার মত নিঃস্ব মানুষকে কি আর ভালোবাসা যায়!যার কেউ নাই কিচ্ছু নাই , দিনশেষে আমারে কেউ ভালবাসে নাই ! তাতে দুঃখ নাই, যারা ভালো না বেসেও বলছে ""ভালোবাসে"" তাদের কি এমন ক্ষতি করছিলাম আমি !

হাতপাখার বাতাস হারিয়ে গেছে ইলেকট্রিক্যাল ফ্যানে !!
আমিও তার পুরনো মানুষ তাই রাখেনি সে মনে !

মুভ অন! মুভ অন! মুভ অন!

বাস্তবে কোন মুভ অন হয় না , তুমি যদি মন থেকে কাউকে ভালোবাসো তাহলে জীবনেও মুভ অন করতে পারবা না .! তাদের কথা ভুলে যাওয়া অসম্ভব . "!হয়তো তাদের ছাড়া এখন তুমি লাইফ কন্টিনিউ করতে পারো .! হাসতে পারো , কিন্তু দিনশেষে তাদের একটা টেক্সট বা তাদের একটা কল তোমাকে আবার আবার কান্না করাতে পারবে.!! মুভ অন বলতে কিছু হয় না বাস্তব জীবনে.! পার্থক্য শুধু এতটুকুই যে আগে তুমি তাদের সাথে থেকে হাসতা আর এখন একা থাকো কিন্তু হাসো না.!! অট্ট হাসির মাঝেও এখন তোমার হাসি আসে না.! আর হাসলেও সেই হাসির রহস্য বুঝার ক্ষমতা কারোর নেই.!!

আপনার জীবনে এমন কাউকে দরকার: যার সাথে একঘন্টা কথা বলে পরের পাঁচ ঘন্টা কাজ করার মতো এনার্জি পাবেন। যার সাথে কথা বলে কঠিন সেমিস্টার সার্ভাইভ করতে পারবেন, , যে আপনার জীবনে এনার্জি ড্রিংক, পাঁচ ছয় মগ কফির মতো কাজ করবে। দ্বীধাহীনতায় বলতে পারবেন আপনার মন ভালো নেই, মাথায় প্রেশার লাগে। তার কাছে মন ভালো করার ওষুধ না থাকলেও, সে নিজেই একটা ওষুধের মতো কাজ করবে।

লেখা টা কালেক্ট করা।

প্রেম আর বিবাহীত জীবন এক না। কয়েক বছর প্রেম করে প্রিয় মানুষকে বিয়ে করাটাই সাক্সেস না। একজনকে ভালোবসলাম তাকে যেকোন উপায়ে পেয়ে গেলাম মানেই আমার ভালোবাসা ধন্য হয়ে গেল, আমার জীবন পূর্ণতা পেয়ে গেল এরকমটা ভাবা বোকামি। আসল জীবনটা শুরু হয় বিয়ের পর থেকে, আর বিয়ের পরের জীবনটা একসঙ্গে ভালোবেসে মৃত্যু অব্দি থাকতে পারাটাই সাক্সেস।

পাঁচ বছর প্রেমের পর বিবাহ করে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে নিজেকে সাক্সেস ভাবা বহু লোকের সম্পর্ক পাঁচ মাস পার না হতেই আমি ডিভোর্স হয়ে যেতে দেখেছি। বিয়ের আগেকার শতভাগ ভালোবাসা নেমে আসতে দেখেছি অংকের শূন্যের কোটায়।

সারাদিন ফোনে কথা বলে, মেসেজ দিয়ে, সাপ্তাহ একদিন দেখা করে, গিফট দিয়ে গিভ এন্ড টেক একটা সম্পর্ক যে কেউ এগিয়ে নিতে পারে। কিন্তু বিয়ের পর দায়িত্ব নিয়ে, যত্ন নিয়ে, জীবনের শেষ অবদি সম্পর্কে এগিয়ে নেয়া মোটেও সহজ কাজ না।

বিয়ের পর যখন আবেগ কমে, ফ্যান্টাসির জগৎ ছেড়ে যখন আমরা বাস্তবিক জগতে নেমে আসি, ধীরে ধীরে যখন সৌন্দর্য হারায়, শারীরিক চাহিদা যখন কমে আসে, শ'ত দায়িত্ব যখন ঘাড়ে চেপে বসে, ঠিক তখন সম্পর্কটাকে বোঝা মনে করে পালিয়ে না গিয়ে, থেকে গিয়ে ভালোবাসতে পারা সত্যিকারের পূূর্ণতা।

তাই জীবনসঙ্গী হিসাবে তাকেই বেছে নাও যাকে তুমি ভালোবাসো, এবং যে সকল পরিস্থিতিতে মৃত্যু অবদি ভালোবেসে যেতে পারার আত্মবিশ্বাস ও সাহস রাখে।❤️

লোকজন আপনাকে অনুপ্রেরণা দিতে পারে, কিন্তু লক্ষ্য অর্জনে আপনাকেই এগিয়ে যেতে হবে। আপনার হয়ে অন্য কেউ সেটা করে দেবে না।

পরীক্ষায় যখন আসে “তোমার জীবনের লক্ষ্য” রচনা কি? সেখানে অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী বেশি নাম্বার পাওয়ার জন্য লিখে ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। একদম মুখস্থ লেখা যাকে বলে। এভাবেই আসলে স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হয়, তারা নিজেরাই জানে না কী হতে চায়?

বিখ্যাত সেলস ট্রেইনার রাজিব আহমেদ স্যার বইয়ে লিখেছিলেন, “আপনার পিতার ৫০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একটি শুক্রাণু বিজয়ী হয়ে আপনার মা’র গর্ভাশয়ে পৌঁছেছিলো, সেই শুক্রাণুটিই আজকের আপনি?

সুতরাং, স্রষ্টা আপনাকে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন বিজয়ী করে। আপনি কেন হেরে যাবেন? স্রষ্টা আপনাকে বিজয়ী করে তার কাছে ফেরত নিতে। আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর ক্ষমতা কারো নেই। বিষয়টা, টিঁকে থেকে, সহ্য করে 'হার' না মানা।

জীবনে কিছু বিষাক্ত মানুষকে বিশ্বাস করে আমরা নিজেদের জীবনটাকে খুব জটিল করে তুলি .!এ মানুষগুলো উপরে উপরে আলগা দরদ দেখায় কিন্তু খারাপ সময় পাশে থাকে না । কখনো কখনো এমন ভাব করবে মনে হয় পারলে যেন নিজের জীবনটাই দিয়ে দিবে। কিন্তু আসলে এদের আসল রূপ চেনা যায় খারাপ সময়ে । এরা এমনভাবে আমার বা আপনার মনোযোগ আকর্ষণ করবে যেন তাদের ছাড়া কিছুই ভাবি না আমরা । বিশ্বাস করতে এক প্রকারের বাধ্য করে তারা । এরা আসলে কাউকে মন থেকে ভালবাসতে জানে না , শুধুমাত্র নিজের প্রয়োজনে মানুষকে কাছে টানে আবার নিজের প্রয়োজনে দরদ দেখায় ,। এমন মানুষগুলোই নিজের অবসর সময় খোঁজ নেয় কিন্তু খারাপ সময় পাশে থাকে না । এমন বিষাক্ত মানুষ গুলো যুক্তি দেখানোর বেলায় খুব এক্সপার্ট হয় ! যখনই তাদেরকে আলগা দরদ নিয়ে বুঝাতে যাবেন , বা কিছু বলতে যাবেন,। তখনই তারা যুক্তি তর্ক দিয়ে আপনাকে এমন ভাবে বোঝাবে যে আপনি নিজেকেই নিজে দোষী মনে করবেন । এই মানুষগুলো না , আসলে কাউকে ভালো রাখতে কিংবা কারো পাশে সারা জীবন থাকতে আসে না । এরা আসে শুধু নিজের প্রয়োজন মেটাতে । বিষাক্ত মানুষেরা ভালোবাসা দেখায় কিন্তু মন থেকে ভালোবাসে না কস্মিনকালেও না! আর এমন বিষাক্ত মানুষদের এড়িয়ে চলতে না পারলে জীবনে কখনোই হতাশা থেকে বের হতে পারবে না .!!

কেউ কখনো কারো লাইফে থেকে যাবা জন্য চলে যায় না,চলে যায় ভালো কিছু পাবার আশায়।