FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ [Official]

Description
ওয়েবসাইট:
https://www.frommuslims.com

[ফ্রম মুসলিমস্ এর অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল]
Advertising
We recommend to visit

🔆A community project with the aim to spread the correct Islamic belief & methodology

🇧🇩 Chittagong, Bangladesh.

📧 markazimamattahawee@gmail.com

📻 Https://mixlr.com/markaz-al-imam-at-tahawee

Last updated 1 week ago

2 weeks, 2 days ago

فكل من لم يناظر أهل الإلحاد والبدع مناظرة تقطع دابرهم لم يكن أعطى الإسلام حقه، ولا وفي بموجب العلم والإيمان، ولا حصل بكلامه شفاء الصدور وطمأنينة النفوس، ولا أفاد كلامه العلم واليقين.
যে ব্যক্তি [আলিম হওয়ার পরেও] নাস্তিক (আরবিতে মুলহিদ) ও ইসলামবিদ্বেষীদের লোকদের সাথে বিতর্ক করে না - যা তাদের চক্রান্তকে বাধাগ্রস্ত করে, তবে সে ইসলামের হক আদায় করে নি। সে ইলম ও ঈমানের দাবিও পূরণ করল না।
শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যা (রহঃ) | দার-আত-তা'রুদ আল-'আকল ওয়ান-নাক্বল (খণ্ড ১, পৃ ৩৫৭)

2 weeks, 5 days ago

ইদ্দত এর সময়কাল :

ইদ্দত মানে গণনা করা। তিন হায়যের সময়কালকে এক ইদ্দত বলা হয়। অর্থাৎ তিন মাস।

(১) গর্ভবতী নারী তালাক প্রাপ্তা হলে সন্তান প্রসব পর্যন্ত তাকে ইদ্দত পালন করতে হবে। সন্তান ভুমিষ্ট হওয়ার পর পরই তার ইদ্দত খতম হয়ে যাবে। [. সূরা তালাক আয়াত নং ৪; ইবনু মাজাহ হাদীস নং ২০২৬।]

(২) গর্ভবতী না হলে তিন মাস পালন করতে হবে। [. সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮; ইবনু মাজাহ হাদীস নং ২০৭৭; ইরওয়াউল গলীল হাদীস নং ২১২০।] যাদের হায়েয হয় না তারাও তিন মাস ইদ্দত পালন করবে। [. সূরা তালাক আয়াত নং ৪।]

(৩) খোলা তালাকের ক্ষেত্রে নারী এক মাস ইদ্দত পালন করবে। [. আবূ দাঊদ হাদীস নং ২২২৯।] অর্থাৎ এক হায়েয সময়কাল।

(৪) গর্ভহীন নারী বিধবা হলে চার মাস দশদিন ইদ্দত পালন করবে। [. সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩৪।]

গর্ভবতী হলে সন্তান প্রসব পর্যন্ত সময়কালকে ইদ্দত হিসেবে গণ্য করা হবে। [. সূরা তালাক আয়াত নং ৪।]

বিয়ের পর সহবাসের পূর্বেই যদি স্বামী মারা যায় তাহলেও স্ত্রীকে ইদ্দত পালন করতে হবে। সহবাস না করলে ইদ্দত পালন করতে হবে না-মর্মের দাবী ঠিক নয়। [. আবূ দাঊদ হাদীস নং ২১১৬; তিরমিযী হাদীস নং ১১৪৫; ইবনু মাজাহ হাদীস নং ১৮৯১।]

যদি স্বামী বিবাহের পর সহবাসের পূর্বেই তালাক দেয় তাহলে তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর জন্য কোন ইদ্দত নেই। তালাকের পর সাথে সাথেই উক্ত স্ত্রী অন্যত্র বিবাহ করতে পারবে। [. সূরা আহযাব আয়াত নং ৪৯।]

রজঈ তালাক প্রাপ্ত স্ত্রীকে স্বামীর ঘরেই ইদ্দত পালন করা উচিৎ। [. সূরা তালাক, আয়াত নং ১।] এ সময়ে স্ত্রীর যাবতীয় খরচ বহন করার দায়িতব থাকবে স্বামীর কাঁধে। স্বামী স্ত্রীর খরচ বহন করার ক্ষেত্রে কোনরূপ অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করতে পারবে না। তবে ‘বায়েন কুবরা’ তালাক প্রাপ্তা স্ত্রী স্বামীর ঘরে নয় বরং নিজের যে কোন সুবিধামত স্থানে ইদ্দত পালন করবে। [. আবূ দাঊদ হাদীস নং ২২৮৪।] কেননা বায়েন কুবরা তালাক হয়ে যাওয়ার পর তারা আর স্বামী-স্ত্রী হিসেবে গণ্য হন না। সম্পূর্ণ ভিন্ন হয়ে যায়। দুজনেই দুজনের জন্য হারাম হয়ে যায়। সুতরাং ইদ্দত পালনকালে স্বামীর (যার সাথে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল) ঘরে থাকা যাবে না। বিধবা হলে স্বামীর ঘরেই ইদ্দত পালন করতে হবে। [. আবূ দাঊদ হাদীস নং ২৩০০।]

আর যদি স্বামী হারিয়ে যায় কিংবা নিখোঁজ থাকে তাহলে চার বছর অপেক্ষা করার পর স্ত্রী ইদ্দত পালন শুরু করবে। অর্থাৎ ৪ মাস ১০ দিন ইদ্দত পালনের পর অন্যত্র বিবাহ করতে পারবে। এ বিষয়ক কোন সরাসরি মারফূ হাদীস পাওয়া যায় না। তবে হাদীসের আলোকে ইজতিহাদ করেই একে সর্বাধিক বিশুদ্ধ মত হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। [. সুনানে সাঈদ বিন মানসূর, বাবুত তালাক; নাসাঈ কুবরা, মুসান্নাফ আব্দুর রাযযাক। ইবারতের জন্য তালাক কী কিতাবের ১৯৬ পৃ. দেখতে হবে।]

চার বছর অতিক্রান্ত হবার পরও যদি স্ত্রী তার জন্য অপেক্ষায় থাকতে চায় তাহলে অপেক্ষায় থাকবে। সেক্ষেত্রে বিবাহ অটুট থাকবে। ফলে ইদ্দত পালনেরও কোন প্রশ্ন আসবে না।

আর যদি চার বছর অপেক্ষার পর স্ত্রী নতুন বিবাহ করে; এবং পরবর্তীতে যদি (দ্বিতীয় স্বামীর সাথে ঘর সংসারকালে) প্রথম (হারিয়ে যাওয়া) স্বামী প্রত্যাবর্তন করেন তাহলে স্ত্রীর স্বাধীনতা থাকবে যে কোন একজনকে বহাল রাখার। [. বুখারী হাদীস নং ৫২৯১-এর পূর্বে।]

ইদ্দতপালনকালে স্ত্রী প্রয়োজনে বাসা হতে বের হতে পারবে। [. আবূ দাঊদ হাদীস নং ২২৯৭; ইবনু মাজাহ হাদীস নং ২০৩৪।]

ইদ্দতপালনকালে স্ত্রী বিবাহ করতে পারবে না। [. সূরা বাকারা, আয়াত নং ২৩২, ২৩৪।]

ক্রীত দাসী হলে দুমাস তথা দুই হায়েযকাল ইদ্দত পালন করবে। [. ইরওয়াউল গলীল হাদীস নং ২০৬৭।]

তবে গর্ভবতী হলে সন্তান প্রসব না হওয়া পর্যন্ত ইদ্দত পালন করতে হবে। [. আবূ দাঊদ হাদীস নং ২১৫৭।]

সন্তান ভুমিষ্ট হওয়া মাত্রই ইদ্দতকাল শেষ। সন্তান জীবিত বের হোক কিংবা মৃত। বন্দী নারীর ক্ষেত্রেও একই বিধান প্রযোজ্য।

উল্লেখ্য, গর্ভবতী দাসীর বাচ্চা প্রসবের পূর্বে তার সাথে সহবাস করা হারাম। গর্ভবতী না হলে এক হায়েয পেরোনোর পর সহবাস করা যাবে। তার আগে নয়। [. তিরমিযী হাদীস নং ১৫৬৩।]

উল্লেখ্য, তালাকে রজঈ প্রাপ্ত নারীর স্বামী যদি মারা যায় তাহলে স্বামীর মৃত্যুর পর থেকে উক্ত নারী চার মাস ১০ দিন ইদ্দত পালন করবে। সেক্ষেত্রে তালাকে রজঈর ইদ্দত বাতিল হবে। আর তালাকে রজঈ প্রাপ্ত নারী স্বামীর মৃত্যুর পর তার সম্পদের ওয়ারিস হবে। তালাকে বায়েন প্রাপ্ত নারীর ক্ষেত্রে এই হুকুম প্রযোজ্য নয়।

2 weeks, 6 days ago

কার্ল পপারের থিওরি ও পর্যালোচনা

https://www.frommuslims.com/?p=342843

2 months, 2 weeks ago

‎حسبنا الله ونعم الوكيل

‎[ḥasbunā -llāhu wa-niʿma l-wakīl]

[হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিই’মাল ওয়াকিল]

‎Allāh is Sufficient for us, and He is the Best Disposer of affairs

‘আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধায়ক’!

- সূরা আলে ইমরান আয়াত ১৭৩

2 months, 2 weeks ago

মুসলিমবঙ্গে আজ...

- হজ নাগালের বাইরে। (খোদ ভারতেই ৪ লাখ বাংলাদেশী টাকা সমমূল্য)
- গরুর গোশত নাগালের বাইরে। (কলকাতা শহরে ৩০০টাকা + সমমূল্য)
- দাড়ি রাখলে চাকরি হয় না।
- নিকাব-হিজাব পরলে শিক্ষকদের লাগাতার কটূক্তি।
- কারিকুলাম ইসলামবিদ্বেষী। বাচ্চাদের ইসলামবিদ্বেষী বানানোর জন্য যা করা দরকার, করা হয়েছে।
- ক্যাম্পাসগুলোয় ইসলামের নাম নেওয়া যায় না।
- ইসলাম নিয়ে কোনো আয়োজন করা যায় না। অথচ সরস্বতী পুজায় সরকারি বরাদ্দ থাকে।
- রমজানে খেজুর নাগালের বাইরে।
- একসাথে ইফতার করার উপর নিষেধাজ্ঞা।
- সমকামিতার বিপক্ষে বললে চাকরি চলে যায়।
- বাচ্চারা যেন রোজা রাখতে না পারে, সেজন্য স্কুল খোলা থাকে এই সমকামি কারিকুলাম পড়ানোর জন্য।
- খতনা করাতে যেন মানুষ ভয় পায়, পর পর কয়েকটি ঘটনা।
- সকল প্রশাসনিক উচ্চপদে বিশেষ ধর্মের নয়তো তদপক্ষীয় বিশেষ দলের মানুষ

ইতিহাস এই আমলকে মনে রাখবে। যেমন আরও তিন আমলকে মনে রেখেছে। একসাথে উচ্চারিত হবে এই চার আমল। আগের তিন আমলের গল্প শোনাব আপনাদের।

প্রথমবার, সম্রাট আকবরের আমল।
দ্বিতীয়বার, রাজা গণেশের আমল।
তৃতীয়বার, বৃটিশের আমল।

Boycott Bkash | Brac | Arong
#পরিবার_বাঁচাও
#আমার_দ্বীন_আমার_জমিন
#Boycott_Indian_products
#BoycottIsrealProducts
#ভারতীয় পণ্য বয়কট করুন
#ধর্ম_বাঁচাও_সন্তান_বাঁচাও

ইসলাম নিয়ে কাজ করলেই শিবির-জঙ্গি বলে মেরে ফেলাকে বৈধ করা হয়। আসুন সবাই বলি, ওরা শিবির হলে
#আমিও_শিবির
#আমিও_জঙ্গি

2 months, 3 weeks ago
4 months, 2 weeks ago

কেউ যদি আপনাকে মুসলমান হওয়ার আগে মানুষ হওয়ার উপদেশ দেয়, আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ—তার কাছ থেকে যতো দ্রুত সম্ভব দৌঁড়ে পালাবেন।

আমাদের সারাজীবনের সংগ্রামটাই আসলে ‘মুসলমান’ হওয়ার সংগ্রাম। আল্লাহর নবি ইউসুফ আলাইহিস সালাম দুয়ার মধ্যে বলেছিলেন, ‘হে আসমানসমূহ ও যমিনের মালিক! দুনিয়া ও আখিরাতে আপনিই আমার অভিভাবক। আমাকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিন’। (সূরা ইউসুফ, ১০১)

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাও মুসলিম হওয়ার তাগিদ কুরআনে দিয়ে রেখেছেন। তিনি বলেন, ‘ওহে বিশ্বাসীরা, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো ঠিক যেভাবে তাঁকে ভয় করা উচিত৷ আর, তোমরা মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না’। (আলে ইমরান, ১০২)

‘মুসলিম’ হওয়া এবং ‘মুসলমান অবস্থায় মৃত্যুবরণ’ করাটাই আমাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য। এখন, কেউ যদি এসে নতুন আরেকটা ক্যাটাগরি তৈরি করে আমাদের বলে, ‘মুসলিম হওয়ার আগে মানুষ হোন’, তাহলে নিশ্চিতভাবে সে এমনকিছু বাতলে দিচ্ছে যা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আমাদের বাতলে দেননি।

‘মুসলিম হওয়ার আগে মানুষ হোন’ বলে তারা আদতে কী বোঝাতে চায়? তারা কি বোঝাতে চায় যে—কিছু কল্যাণকর বিষয়াদি আছে যা কেবল মানুষ হলেই করা বা বোঝা সম্ভব, মুসলমান হয়ে গেলে করা যাবে না? প্রকৃত কল্যাণ আছে এমন কোন কাজটা মুসলিম হলে করা অসম্ভব?

মূলত এই চিন্তাটাই ঈমান-বিধ্বংসী৷ ‘মুসলিম হওয়ার আগে মানুষ হোন’ বলে তারা আসলে বোঝাতে চায় যে—মুসলিম হওয়ার আগেও একটা ধাপ আছে এবং সেই ধাপটা হলো—মানুষ হয়ে উঠা৷ এই মানুষ হয়ে উঠার ধাপ আপনাকে মুসলিম হয়ে উঠার আগেই পার হতে হবে। মানুষ হওয়ার আগে যদি আপনি মুসলমান হয়ে যান, তাহলে কিন্তু আর আপনার ‘মানুষ’ হয়ে উঠা হবে না৷

এই চিন্তার মাধ্যমে স্পষ্টতই ‘মানুষ’ হয়ে উঠাকে ‘মুসলমান হয়ে উঠা’র চেয়ে সুপেরিয়র ভাবা হয় এবং গ্লোরিফাই করা হয় যা ঈমানকে ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়ার জন্য একেবারে যথেষ্ট।

©️আরিফ আজাদ

4 months, 2 weeks ago

মৃত্যুর পর মানুষের ৯টি আকাঙ্খা /আফসোস :
● "হায়! আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।" (সূরাহ নাবা, আয়াত : ৪০)
● "হায়! যদি পরকালের জন্য কিছু করতাম।" (সূরাহ ফজর, আয়াত : ২৪)
● "হায়! আমাকে যদি আমার আমলনামা না দেওয়া হতো।" (সূরাহ আল-হাক্কা, আয়াত : ২৫)
● "হায়! আমি যদি ওকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৮)
● "হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল ﷺ এর আনুগত্য করতাম।" (সূরা আহযাব, আয়াত : ৬৬)
● "হায়! আমি যদি রাসূল ﷺ এর পথ অবলম্বন করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৭)
● "হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তা হলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম।" (সূরাহ আন-নিসা, আয়াত : ৭৩)
● "হায়! আমি যদি আমার রবের সঙ্গে কাউকে শরীক না করতাম।" (সূরা কাহফ, আয়াত : ৪২)
● "হায়! এমন যদি কোনো সুরত হতো ― আমাদেরকে আবার দুনিয়াতে পাঠানো হতো, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারদের শামিল।" (সূরাহ আনআম, আয়াত : ২৭)
সেইদিন আপসোস করে কোন লাভ হবে না। সুতরাং রবের নীড়ে ফিরে আসুন। কারণ, প্রতিটি জীবন মৃত্যুর স্বাদ অস্বাদন করবে।
আল্লাহ সুবহাহু ওয়া তায়ালা আমাদেরকে বোঝার তৌফিক দান করুন।
🤲 আমিন 🤲

©️ ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ

4 months, 3 weeks ago

হার্ম প্রিন্সিপল — ইসলাম বনাম সেক্যুলার সমাজ
https://www.frommuslims.com/?p=341875

4 months, 3 weeks ago
We recommend to visit

🔆A community project with the aim to spread the correct Islamic belief & methodology

🇧🇩 Chittagong, Bangladesh.

📧 markazimamattahawee@gmail.com

📻 Https://mixlr.com/markaz-al-imam-at-tahawee

Last updated 1 week ago